পাঠক মত

প্রসঙ্গ : জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫-এর ইনক্রিমেন্ট

প্রকাশ | ২৩ জানুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
০১ জুলাই ২০১৫ থেকে যুগান্তকারী জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ কাযর্কর করা হয়। এ স্কেলের আওতাভুক্ত কমর্চারীরা অভ‚তপূবর্ আকষর্ণীয় বেতনভাতা ভোগ করছেন। বতর্মান বেতন স্কেলে সব কমর্চারীর জন্য বাষির্ক বেতন বৃদ্ধির (ইনক্রিমেন্ট) একই তারিখ প্রতি বছরের ০১ জুলাই নিধার্রণ করা হয়েছে এবং পূবর্ প্রচলিত দক্ষতার সীমা (ঊভভরপরবহপু ইধৎ) সংক্রান্ত বিধানাবলিও বিলুপ্ত করা হয়েছে। জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫-এর ২০টি গ্রেড ভেদে বিভিন্ন হারে ইনক্রিমেন্টের ব্যবস্থা রেখে প্রত্যেক গ্রেডে আলাদাভাবে সবোর্চ্চ মূল বেতন নিধার্রণ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে লক্ষণীয় যে, ইতোমধ্যে সবোর্চ্চ ধাপে পেঁৗছানোর কারণে দ্বিতীয় এবং তৃতীয় গ্রেডের কতিপয় কমর্চারী আগামী ০১ জুলাই’২০১৯ তারিখে চাকরিরত বা পিআরএল অবস্থায় কিংবা পরবতীের্ত পিআরএল পিরিয়ডে ইনক্রিমেন্ট দেয়ার সুযোগ না থাকায় ওই ইনক্রিমেন্ট থেকে বঞ্চিত হবেন। ফলে এককালীন প্রাপ্য আনুতোষিক যেমন কম পাবেন তেমনি মাসিক পেনশনের পরিমাণও কম নিধাির্রত হবে। পেনশন যতদিন পযর্ন্ত চলতে থাকবে ততদিন পযর্ন্ত কম পেতেই থাকবেন। অথচ ওই সব কমর্চারীরা মাত্র ২-১ বছর পরই কিন্তু পরবতীের্ত পেনশনের ওপর ৫% করে ইনক্রিমেন্ট পাবেন। এমতাবস্থ’ায়, বেতন স্কেলের সবোর্চ্চ ধাপে পৌঁছানো সত্তে¡ও সংশ্লিষ্ট কমর্চারীরা যেন চাকরিরত অবস্থায় কিংবা পিআরএল পিরিয়ডে এ ইনক্রিমেন্ট থেকে বঞ্চিত না হয় তদ্বিষয়ে কাযর্কর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য জনবান্ধব সরকারের সদয় দৃষ্টি আকষর্ণ করা হলো। আশরাফ এ পাটোয়ারী মতলব উত্তর, চঁাদপুর