যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই

প্রকাশ | ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই। যুদ্ধের ভয়বহতা কতটা তীব্র, যন্ত্রণাদায়ক এবং অমানবিক তা একবিংশ শতাব্দীতে বলার অপেক্ষা রাখে না। যুদ্ধ ধ্বংস করে চলছে মানবিকতা, মূল্যবোধ, বিশ্ববিবেক এবং সব সৃজনশীলতাকে। সভ্যতা, মানবিকতা, জাতীয়তা, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, রাষ্ট্রীয় সম্পর্ক, সামাজিক সম্পর্ক, পারিবারিক ও ব্যক্তিগত সম্পর্ক এবং সৌহার্দ্য টিকিয়ে রাখতে সৃজনশীল মানবিক পৃথিবী গড়তে যুদ্ধ বন্ধের বিকল্প নেই। যুদ্ধ নয়, শান্তি একটি মানবিক এবং সামাজিক প্রযুক্তি যা মানবজাতির অগ্রগতি এবং সামাজিক সমন্বয়ে একটি মহৎ ভূমিকা পালন করে। শান্তির পথে এগিয়ে যাওয়ার জন্য যুদ্ধ ও সংঘর্ষ দ্বারা অগ্রসর হওয়ার পরিবার্য কোনো মৌনস্বর উপায় নয়। শান্তি এবং সহযোগিতার মাধ্যমে মানবজাতি আগামীর দিকে এগিয়ে যাবে এবং একটি উন্নত ও সামাজিকভাবে সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তুলতে সক্ষম হবে। যুদ্ধ মানবজাতির জীবনে একটি অত্যন্ত ধ্বংস প্রবৃত্তি বয়ে আনে। যুদ্ধের ফলে নষ্ট হয়ে যায় মানবজীবন, সংস্কৃতি, অর্থনীতি এবং প্রাকৃতিক সম্পদ। যুদ্ধের সাহায্যে তথ্যপ্রযুক্তি এবং বিজ্ঞান উন্নতি হয় না বরং এটি বিপজ্জনক প্রযুক্তির প্রয়োগ ও ব্যবস্থাপনার কারণে হৃৎপিন্ডে ধ্বংস এনে দেয়। এটি সম্প্রদায়িক বৈচিত্র্য ও সাংঘাতিকতা এনে দেয়, যা জীবনও স্বাস্থ্যকে ব্যক্তিগত ও সামাজিক স্তরে ভেঙে দেয়। পৃথিবী একটি অসীম বিশাল জায়গা, যেখানে বিভিন্ন জাতি, ধর্ম, সংস্কৃতি এবং ভাষা নিজস্ব আদর্শ ও মূল্যবোধে বিভক্ত আছে। তাই এই বিভিন্নতা সহজে আসতে পারে বা আসতেই পারে সংঘটিত হতে পারে যুদ্ধ ও অসন্তোষের রূপে। কিন্তু আমরা সাম্প্রদায়িকতার মধ্যে শান্তির মূল্যবোধটি বৃদ্ধি করার প্রতি নিরাপদ প্রতিবদ্ধ আছি, কারণ শান্তি হলো একটি সুন্দর স্বপ্ন, একটি বেশি উন্নত এবং সমৃদ্ধ পৃথিবীর স্বপ্ন। মানবতা সমগ্রকে জড়িত করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা অত্যধিক মর্মস্পর্শী এবং সম্প্রদায়িক উন্নতির পথে এগিয়ে যেতে পারে। এই যে বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ধর্মের আদর্শ, বিচার এবং মৌলিক অধিকারের মধ্যে প্রেম এবং সহযোগিতা সৃষ্টি করে, তা আমাদের একান্ত শান্তি ও সমপ্রেরণার জন্য একটি মাধ্যম হতে পারে। যুদ্ধের দায়িত্ব এবং বৃদ্ধি থেকে আমরা বিরত থাকার জন্য আমাদের সমগ্র প্রয়াস করা আবশ্যক। যুদ্ধ নিয়ে কেবল একটি দেশ নয়, বরং এটি পৃথিবীর সমস্যার সমাধান নয়। যুদ্ধের ফলে অপরাধীর প্রতি বিত্রাসনা এবং আবিষ্কার হয়, যা শান্তি এবং সহযোগিতার পথে আঘাত পৌঁছাতে পারে। যুদ্ধের কোনো ইতিবাচক দিক নেই, যার কারণে আমরা যুদ্ধকে সমর্থন করতে পারি। যুদ্ধের মধ্যে যা আছে তা শুধু ধ্বংস আর ধ্বংস এবং সাম্রাজ্যবাদীদের অস্ত্র ব্যবসা বৃদ্ধি আর বৃদ্ধি। শান্তির জন্য কখনো যুদ্ধের প্রয়োজন হয় না প্রয়োজন ত্যাগ, সমঝোতা, মানবিক প্রেমসমৃদ্ধ জ্ঞান ও দক্ষতা। মানবসভ্যতা সততা, উন্নতি ও সামাজিক সমৃদ্ধির পথে অগ্রসর হতে গিয়ে প্রযুক্তি, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক আদর্শগুলো অতীত চুক্তির মাধ্যমে মানবজাতির অগ্রগতি এবং সামাজিক সমন্বয়ের দিকে এগিয়ে যেতে চেষ্টা করে। যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই এই নীতিমূলক ধারণাটি আমাদের মানবিক ও সামাজিক প্রগতির দিকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করতে পারে। যুদ্ধের ফলাফল অত্যধিক নাশক হয় এবং এটি সমাজ এবং অব্যবস্থা উৎপন্ন করে। যুদ্ধের মাধ্যমে জীবনস্তর হানি, সংসারের ভাঙন, অর্থনৈতিক পীড়িত এবং সামাজিক ক্ষতি উৎপন্ন হয়। মানবজাতির ইতিহাস পৃথিবীর মুখোমুখি যুদ্ধ ও সংঘর্ষের সাক্ষী হয়ে আসে। শতকরা শতক ধরে মানবসমাজ বিভিন্ন কারণে যুদ্ধের মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করেছে। সহযোগিতার ওপর ভিত্তি করে, আমরা যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই এমন একটি আদর্শমূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারি যা আমাদের পৃথিবীকে আরও শান্তিপূর্ণ, সমৃদ্ধ এবং উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। মানবজগৎ চুক্তি স্বাগত জানায়, যুদ্ধ কোনো সমস্যার সমাধান নয়। এটি শুধু বহিষ্কারের একটি উপায় নয় বরং এটি সমস্যার আরও বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করে। যুদ্ধের সঙ্গে আসা নিরাপত্তা অস্ত্রাগার এবং সহযোগিতা সংস্থাসহ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ চেষ্টাগুলো স্থাপনে ব্যর্থ হয়েছে। তাছাড়া, যুদ্ধের ফলে হতে পারে অমূল্য মানবজীবনের হানি, অর্থনৈতিক ক্ষতি, সমাজের বিপস্নব এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের ধ্বংসাত্মক প্রভাবের প্রস্তাবনা। এখানে নিরাপত্তা, ন্যায় এবং মানব অধিকারের মূল্যায়ন অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। সমাজের প্রতিটি সদস্যের জীবন এবং মৌলিক অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা ও জাগরূকতা বৃদ্ধি প্রয়োজন। ন্যায়-বিচারের স্বাধীনতা, সমতা এবং মানবিক মূল্যায়নের মৌলিক আইন। এটি একটি শান্ত সমাজ এবং স্থিতিস্থাপনের জন্য শ্রেষ্ঠ মাধ্যম। রাজনীতিতে একটি শান্তির ভাবনা ও প্রয়োজনীয় যোগাযোগ বৃদ্ধি প্রয়োজন। দেশের অংশীদারগুলো এবং আন্তঃদেশীয় সম্পর্কের মাধ্যমে সমস্ত বিষয়ে আলোচনা এবং সমঝোতা সম্ভব। এটি আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উন্নতি এবং সম্প্রদায় বিচয়নে সাহায্য করতে পারে। বৃদ্ধি এবং অগ্রসর হতে গিয়ে এই যুগে, প্রয়োজন সকলের এক সাথে কাজ করার এবং সামাজিক ন্যায়ের মাধ্যমে একটি বেশি উন্নত ও সমৃদ্ধ বিশ্ব নির্মাণ করার। এটি শিক্ষা, সৃষ্টি এবং প্রগতির মাধ্যমে সম্প্রদায় এবং রাষ্ট্রের বিকাশ নিশ্চিত করতে সাহায্য করতে পারে। এই প্রস্তাবনা নিয়ে, আমরা যুদ্ধ নীতি এবং সামাজিক শক্তির প্রতি আমাদের নম্র অনুরোধ জানাই, যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার আহ্বান জানাই এবং শান্তি এবং সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা সম্প্রদায়, রাষ্ট্র এবং বিশ্বে উন্নতি ও সামাজিক ন্যায় নিশ্চিত করার সমর্থন জানাই। আমরা একটি শান্তিপূর্ণ এবং উন্নত বিশ্বের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি এবং এটি করার জন্য আমরা সবাই একসাথে কাজ করতে প্রস্তুত। আমরা যদি যুদ্ধের অতীত ইতিহাস দেখি তবে সেখানে দেখি কোনো যুদ্ধই মানবসভ্যতার জন্য কল্যাণকর ছিল না। প্রতিটি যুদ্ধ এবং যুদ্ধের পরবর্তী অবস্থা ছিল খুবই ভয়বহ উদ্বেগজনক। যুদ্ধ কখনো সভ্যতার ইতিবাচক বা সৃজনশীল পরিবর্তন আনতে পারে না, যার কারণে আমরা কোনোভাবেই যুদ্ধকে সমর্থন করতে পারি না কিংবা করি না। যুদ্ধের মধ্যে আছে শুধু ধ্বংস আর ধ্বংস এবং সাম্রাজ্যবাদীদের আধিপত্য বিস্তার। যুদ্ধ ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ধ্বংস করে। যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা বলে বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তুলেছেন সেই তারাই আজ অস্ত্র ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখার জন্য দেশে দেশে যুদ্ধ বাঁধিয়ে রেখেছেন। মানবসভ্যতা ইতিহাসে শান্তির অত্যাধিক মূল্যাংকন হয়েছে, যা জীবনের অমূল্য একটি উপহার। যুদ্ধের উৎস সদা অসন্তোষ এবং দ্বন্দ্বতাত্ত্বিক ধারণা থেকে আসে; কিন্তু শান্তি না হলে মানবসমাজের উন্নতি এবং সমর্থন সম্পন্ন হতে পারে না। শান্তির সাধারণ প্রতীক হলো একাত্মতা, সহযোগিতা, মৌলিক অধিকার এবং সমঝোতা। এটি একটি সৃজনশীল পরিস্থিতি তৈরি করে, যা যুদ্ধের ধারণার বিপরীত। যুদ্ধ ব্যক্তিগত এবং সামাজিক নরকে প্রদর্শন করে, যেখানে বিপক্ষের নিমিত্তে ব্যক্তিগত প্রতিবন্ধী হওয়া যায়। অবশ্য, এটি ব্যক্তিগত অধিকার এবং ন্যায়পরায়ণ সমাজের মূল সৌন্দর্যও সর্বনাশ করতে পারে। শান্তি মানবসমাজের একটি মৌলিক অধিকার এবং জীবনের একটি প্রাথমিক প্রয়োজনীয়তা। শান্তির গুরুত্ব অপরিসীম। এটি একটি সুস্থ, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য প্রাধান্যমূলক শর্ত। শান্তি একটি দেশের অগ্রগতি এবং বৃদ্ধির সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শান্তির মাধ্যমে ভূখন্ডে সহযোগিতা ও সহমর্মিত সম্পর্ক উন্নয়ন করা যায়, যা আবারও যুদ্ধের পথে অগ্রসর হওয়ার প্রেক্ষিপ্ত অবস্থা তৈরি করতে পারে। সকল সুযোগ এবং সম্ভাবনা নিয়ে আমরা শান্তি ও উন্নতির দিকে মনোনিবেশ করতে এবং আমাদের পৃথিবীকে একটি স্থায়ী, শান্তিপূর্ণ এবং সাক্ষরিক সমাজ সৃষ্টি করতে পারি। যদি আমরা সবাই এক সাথে এই লক্ষ্যে প্রচুর প্রয়াস করি, তাহলে যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই সম্ভব হতে পারে এবং আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ তৈরি করতে সাহায্য করতে পারি। শান্তি বিকল্পের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করে, যা সমাজ এবং জীবনে বৃদ্ধি এবং উন্নতি সৃষ্টি করে। শান্তির সাহায্যেই বিভিন্ন দেশের মধ্যে সহযোগিতা, বাণিজ্যিক পরিষ্কারতা, বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি, সাহিত্য এবং শিল্পের আদান-প্রদান সম্ভব হয়। এটি সামাজিক এবং রাজনৈতিক সংজ্ঞান তৈরি করে এবং একটি শক্তিশালী এবং প্রগতিশীল সমাজের আধার তৈরি করে। শান্তি নিয়ে আমাদের দৃষ্টি পুনর্নির্মাণ করার প্রয়োজন যেহেতু আমাদের বর্তমান পৃথিবী ভিন্নভিন্ন সমস্যার মুখে সম্প্রতি সৃষ্টি হওয়া দেখা দেয়। যুদ্ধ, বিনামূল্যে জীবন গুজবের মাধ্যম হিসেবে অবশ্যই গভীর মহান্তম সমস্যা সৃষ্টি করে এবং তা সমাধানের পথে অনেকটা বাধা তৈরি করে। এই বাধাগুলো নিম্নলিখিত সাক্ষরিক উন্নতির জন্য প্রোৎসাহন করতে হবে। বাণিজ্যিক সম্পর্ক এবং আর্থ-সামাজিক বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মধ্যে শান্তি স্থাপন করা সম্ভব। শিক্ষা একটি প্রতিষ্ঠানিক মাধ্যম সৃষ্টি করে যা মানবিক সম্পদ এবং বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। বিভিন্ন দেশের মধ্যে বিশ্বসাম্য এবং আদান-প্রদান সৃষ্টি করে এবং এটি বৃদ্ধি করার জন্য আমরা প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারি। শান্তির সংরক্ষণ এবং যুদ্ধ এবং সংঘর্ষের প্রতিরোধ করার জন্য সবাই এক সাথে কাজ করতে হবে। আমরা সকল স্তরে শান্তির মূল উপাদানগুলো প্রতিষ্ঠা করতে পারি- রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরে সহযোগিতা, বৈশিষ্ট্য ও ধর্ম বৈষম্যের পরিস্থিতি প্রতিষ্ঠা করতে পারি এবং শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মানবিক মূল্যানুসারে সমাজ নির্মাণ করতে পারি। মানবসভ্যতাকে টিকিয়ে রাখতে হলে মানবিক সমাজ, রাষ্ট্র, পৃথিবী গড়ে তুলতে হলে সৃজনশীল চিন্তা ও উন্নত পৃথিবীর জন্য যুদ্ধ বন্ধের বিকল্প নেই। যুদ্ধ মানুষের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করে, ভোগবাদী, দখল দারিত্ব, চরম আত্মকেন্দ্রিকতার চিন্তাকে জাগিয়ে তোলে। ফলে মানুষ দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষ, খুন, হত্যার মতো কাজে নিজেকে জড়িয়ে একটা অমানবিক সমাজ গঠনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। বিশ্বব্যাপী যুদ্ধের এই ভয়াবহতা থেকে পৃথিবীকে বাঁচানো জরুরি হয়ে পড়েছে। যুদ্ধের এই ভয়াবহতা থেকে মুক্তি পেতে সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলোকে অস্ত্র বিরতির সকল শর্ত মানতে হবে এবং সেই সাথে সকল প্রকার অস্ত্র উৎপাদন বন্ধ করতে হবে। সাম্রাজ্যবাদ শক্তিগুলো তাদের অস্ত্র ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখতে, এই ব্যবসার প্রসার ঘটাতে দেশে দেশে এবং দেশের অভ্যন্তরে নানা কৌশলে যুদ্ধ বাঁধিয়ে রেখেছে। পৃথিবীর পরাশক্তি দেশগুলো প্রতি বছর সামরিক খাতে যে পরিমাণ ব্যয় করে যদি এক বছর এই ব্যয় সংকোচন করে তবে সেই পরিমাণ অর্থ দিয়ে গোটা পৃথিবীর মানুষের খাদ্য এবং শিক্ষার নিশ্চয়তা করা সম্ভব হতো। আজকের পৃথিবীর জন্য অস্ত্রের প্রয়োজন নয়, প্রয়োজন মানবিক শক্তি, মূল্যবোধ ও মানবিক শিক্ষার। সুধীরবরণ মাঝি হাইমচর, চাঁদপুর