প্রত্যাশা আর প্রাপ্তি যেন সমান হয়

প্রকাশ | ১৯ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০

আজহার মাহমুদ খুলশী-১, চট্টগ্রাম ৪২০২
আমার কাছে নতুন বছর মানেই নতুন কিছু। তাই আমার প্রত্যাশার পালস্নাটাও একটু ভারী। আমরা যখন নতুন কিছু নিতে যাই, তখন সবসময় ভালোটাই চাই। আমরা সবসময় পুরাতন জিনিসটার চেয়ে আরও আপডেট এবং ভালো জিনিসটাই খুঁজি এবং সেটাই নিই। আমরা জানি পরিকল্পনা ছাড়া কিছুই সঠিকভাবে সফল করা যায় না। ইতিমধ্যে নতুন বছরের একমাস অতিবাহিত হওয়ার পথে। তাই নতুন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে। তবে চাওয়া আর পাওয়ার মধ্যে যদি বিস্তর ব্যবধান থেকে যায়, সেই চাওয়ার আর মূল্য থাকে না। তাই প্রত্যাশাগুলো যেন প্রাপ্তিতে সমাপ্ত হয় সেটা মাথায় রেখে কাজ শুরু করতে হবে। সেই সঙ্গে বর্তমান সরকারের ভাবনায় রাখতে হবে এ প্রজন্মের চাওয়া। তরুণদের প্রত্যাশা যদি প্রাপ্তিতে পরিণত হয় তবে দেশটা হবে অনেক সুন্দর এবং গোছানো। তরুণদের নিয়ে সোনার বাংলা সাজাতে হবে সরকারকে। দেশের উন্নয়ন করতে হলে অবশ্যই তরুণদের সঙ্গে নিয়ে এগুতে হবে। সেই সঙ্গে বেকার তরুণ যুবকদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে নতুন বছর দিয়ে। এবারের নতুন বছরটি বাংলাদেশের মানুষের কাছে নতুন স্বপ্নের সিঁড়ি। সেই সিঁড়ি বেয়ে এগুতে হবে সবার। শুধু তা-ই নয়- আমাদের একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, একটা দেশের মূল চালিকাশক্তি এবং ভবিষ্যৎ হচ্ছে তরুণরাই। সোনার বাংলা গড়ার কারিগর জাতির জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজেই তার তরুণ বয়সে দেখিয়েছেন তরুণরা কতটা করতে পারে দেশের জন্য। আমরা বঙ্গবন্ধুর জীবনী পড়লেই জানতে পারব তরুণ বঙ্গবন্ধু কতটা সফল ছিলেন। সেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শে বর্তমান তরুণ প্রজন্মরও সফল হতে হবে। এজন্য তারুণ্যের চাওয়াগুলো প্রাধান্য দিতে হবে সবার। পরিশেষে বলতে চাই, তারুণ্যের চাওয়া এবং প্রত্যাশাগুলো যেন প্রাপ্তি দিয়ে পূরণ হয়। তবেই দেশ এবং দেশের মানুষ উপকৃত হবে।