বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
হ্যালো লিডার হ্যালো মিনিস্টার

পূর্ব প্রস্তুতি সচেতনতা ও গবেষণাই পারে সংকটমুক্ত করতে

চিকিৎসাব্যবস্থায় একদিকে আধুনিক যন্ত্রপাতি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি অন্যদিকে উদার ও নিবেদিত চিকিৎসক ও চিকিৎসাবিজ্ঞানী দেশের জন্য খুব দরকার। সরকার তথা স্বাস্থ্য বিভাগকে এখন থেকেই এ বিষয়ে আরও জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে। একদিকে গবেষণার মাধ্যমে দেশীয় ও বৈশ্বিক রোগবালাইয়ের গতিপ্রকৃতি ও লক্ষণগুলো সম্পর্কে যেমন আমাদের জানা থাকতে হবে, অন্যদিকে তার প্রতিকার ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা সম্পর্কেও সম্যক ধারণা থাকা প্রয়োজন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচিত হবে সংশ্লিষ্ট যে কোনো সংকটে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা। আর গবেষণার ফল অনুযায়ী পূর্ব-প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে।
সোহেল হায়দার চৌধুরী
  ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০০:০০

বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস নিয়ে শঙ্কা ও মৃতু্যর পরিমাণ বেড়ে চলেছে। সুদূর চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে সৃষ্ট এ ভাইরাসটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশকে উৎকণ্ঠিত করে তুলেছে। এরই মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ইউরোপ আমেরিকার ১৩টি দেশে ভাইরাসটি পৌঁছে গেছে। এই মুহূর্তে করোনা ভাইরাস টক অব দ্য ওয়ার্ল্ড। পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই এ নিয়ে সতর্কতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বাংলাদেশ চীনের নাগরিকদের অন অ্যারাইভাল ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা 'জরুরি অবস্থা' ঘোষণা করেছে। চীনের সঙ্গে সীমান্ত বা অন্যান্য মাধ্যমে যে সব দেশের যোগাযোগ রয়েছে তারা সবাই আপাতত যোগাযোগ স্থগিত করেছে। চীন এ সঙ্কট থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগ তথা সরকার যথেষ্ট জোরালোভাবে এ সঙ্কট মোকাবিলার কাজটি করছে।

চীনে এই ভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে। অন্যান্য দেশেও এ ভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতু্যর কথা জানা গেছে। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে নেপালেও এই ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। নেপাল আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ হওয়ায় এবং চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি যোগাযোগ থাকায় বাংলাদেশও শঙ্কামুক্ত নয়। বাংলাদেশে এখনো করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়নি, তবে শঙ্কায় আছে দেশবাসী। বিশেষ করে সম্প্রতি চীন ফেরত ৩৬১ জনকে হজ ক্যাম্পে নির্দিষ্ট সময়ে রাখার সিদ্ধান্ত জনগণের মধ্যে কিছুটা আতঙ্ক তৈরি করেছে। বিশেষ করে সেখানে অবস্থানকারীদের আত্মীয়-স্বজনরা গণমাধ্যমে যেভাবে কথা বলছেন তার সূত্র ধরে সংশ্লিষ্টদের বাস্তবচিত্র তুলে ধরা দরকার।

সম্প্রতি চীন ফেরতদের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত বিশেষ মনিটরিংয়ে রাখার সিদ্ধান্ত অত্যন্ত বাস্তবসম্মত। চীন ফেরত এ ব্যক্তিদের ঝুঁকিমুক্ত করার জন্য বা তাদের সন্দেহাতীতভাবে শঙ্কামুক্ত জীবনযাপনের জন্য সরকারের এ উদ্যোগটি প্রশংসনীয়। কিন্তু হজ ক্যাম্পে চীন ফেরত এই ব্যক্তিদের যে প্রক্রিয়ায় রাখা হয়েছে বলে বিভিন্ন মাধ্যমে জানা গেছে, তা নিয়ে কিছু বিতর্ক তৈরি হয়েছে। শেখ হাসিনার এ মহতী উদ্যোগ নিয়ে বিতর্কের জবাবও আসা উচিত সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের কাছ থেকে। সঙ্কট মোকাবিলায় রাষ্ট্র বা সরকার যখন পদক্ষেপ নিল তখন কারা কোন উদ্দেশ্যে বিতর্ক সৃষ্টির কাজটি করছে তা চিহ্নিত হওয়া দরকার। তাছাড়া তাদের যেভাবে রাখা হয়েছে সেটাও চিকিৎসা বিজ্ঞানসম্মত কিনা তারও ব্যাখ্যা দেওয়া দরকার চিকিৎসকদের।

এসব বিতর্ক নিরসন এবং করোনা ভাইরাস আতঙ্ক কাটাতে চিকিৎসক সমাজও এগিয়ে আসতে পারেন। বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজে বা চিকিৎসকদের একাংশের মধ্যে কিছু ত্রম্নটি-বিচু্যতি, শপথ ভঙ্গের প্রবণতা, ও রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনার বিষয়টি গুরুত্ব পেলেও এ ধরনের সঙ্কটে সব দল-মতের চিকিৎসক যূথবদ্ধভাবে কাজ করতে পারেন। রাজনৈতিক ও আদর্শিক বিশ্বাস থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের চিকিৎসক সমাজ 'মানবতা রক্ষায় চিকিৎসা' তত্ত্বে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করতে পারেন জনগণের সঙ্গে একাত্ম হয়ে। চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাচিপ ও ড্যাবসহ অন্যান্য যারা এ ধরনের পেশাজীবী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত তারা নিজ উদ্যোগ সচেতনতা সৃষ্টির দায়িত্বটি নিতে পারেন। শুধু নিজেদের 'আখের গোছানোর' জন্য সংগঠন না করে 'মানবতার জন্য সংঘবদ্ধতা' সূত্রে আমাদের চিকিৎসকসমাজ নতুন উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারেন। এ ধরনের সঙ্কটকালীন সময়ে চিকিৎসক সমাজের যে কোনো উদ্যোগ মানুষের মধ্যে আস্থার জন্ম দেবে।

একই সঙ্গে আরেকটি কথা না বললেই নয়। আমরা প্রায়ই দেখি বিভিন্ন সমস্যা-সঙ্কটে বিশেষজ্ঞদের মতামত বা তাদের পর্যবেক্ষণ ও নির্দেশনার বদলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী বা সচিব প্রচার মাধ্যমে কথা বলেন। এর আগে ডেঙ্গু নিয়ে বা এখন করোনা ভাইরাস নিয়ে বক্তব্য-বিবৃতি দিচ্ছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। কিন্তু সেটি না করে বিশেষজ্ঞ বা নিযুক্ত চিকিৎসক বা চিকিৎসক গ্রম্নপের মাধ্যমে প্রচার প্রচারণা চালানো দরকার। মন্ত্রী বা সচিবের দায়িত্ব পরিকল্পনা প্রণয়ন, নির্দেশনা প্রদান ও তা মনিটরিং করা। এ বিষয়টিতে সংশ্লিস্নষ্ট নীতি-নির্ধারকরা যত জোর দেবেন ততই মঙ্গল। চিকিৎসা বা রোগতত্ত্ব নিয়ে কথা বলবেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি। তাতে মানুষ কিছুটা হলেও আস্থাশীল হবে।

বাংলাদেশ সব কিছুতে দেরির অপসংস্কৃতি থেকে এখনো বের হতে পারছে না। এর আগে ডেঙ্গু নিয়ে যখন দেশব্যাপী তুলকালাম তখন সরকার ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের জেগে উঠতে সময় লেগেছিল। ততক্ষণে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বাসা বেঁধেছে। এবারও তা থেকে মুক্ত হতে পেরেছে এমনটি বলা যাচ্ছে না। করোনা ভাইরাস নিয়ে বিশ্বব্যাপী আতঙ্কের সূত্র ধরে বাংলাদেশে যে অস্থিরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে তা থেকে জনগণকে মুক্ত রাখার কার্যকর কোনো পদক্ষেপ এখনো দেখা যাচ্ছে না। বাংলাদেশে এখনো করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়নি সত্য, কিন্তু একজনও যদি পাওয়া যায় তখন আতঙ্ক দ্রম্নততার সঙ্গে ছড়িয়ে পড়বে। বিষয়টি মাথায় রেখে এখন থেকে যথাযথ প্রস্তুতি রাখা দরকার।

মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত বাংলাদেশ অনেক সমস্যা-সঙ্কট মোকাবিলা করে ধাপে ধাপে আজকের পর্যায়ে গেছে। স্বাস্থ্য খাতে সরকারের ব্যাপক অর্জন রয়েছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার মস্তিষ্কপ্রসূত কমিউনিটি হেলথ সেন্টার প্রান্তিক মানুষের অনেক উপকারে লাগছে। সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে নির্দিষ্ট ওষুধ প্রদানসহ অনেকে সাফল্যের কথা এক নজরে বলা যায়। কিন্তু সে অর্জন কখনো কখনো প্রশ্নবিদ্ধ হয় সঙ্কট মোকাবিলায় দায়িত্বশীলদের প্রতু্যৎপন্নমতিতার অভাবে। যেমনটি দেখা গেছে ডেঙ্গু সঙ্কটের সময়। যতক্ষণ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ বিষয়ে জোরালো ভূমিকা গ্রহণ করেননি ততক্ষণ পর্যন্ত বস ছিল ঢিলেঢালা। এর পরিবর্তন হওয়া দরকার।

বাংলাদেশ একটি সমস্যাসঙ্কুল দেশ। এ দেশের একশ্রেণির মানুষ যতটা ধর্মভীরু ততটাই গুজবে বিশ্বাসী। ধর্মের মোড়কে অনেকেই ধর্মহীনতার কাজটি করেন। সে কারণে মানুষের বিপদ-আপদ বা সমস্যা-সঙ্কটে একশ্রেণির মানুষ ধর্ম থেকে বেরিয়ে এসে চরম অধর্ম করেন। তবে বাঙালিরা লড়াকু এবং দুর্যোগ মোকাবিলার সাহস ও সক্ষমতা রাখে। সে কারণেই বাংলাদেশ আজ দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষমতার জন্য প্রশংসিত। তারপরও কিছু কিছু সঙ্কট আমাদের নাকানিচুবানি খাইয়েছে। বিশেষ করে সোয়াইন ফ্লু, বার্ড ফ্লু, নিপাহ ভাইরাস, ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ব্যাপক আতঙ্ক তৈরি করেছিল জনগণের মধ্যে। নিকট অতীতে ডেঙ্গু যেভাবে আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলেছিল জনগণকে তা একটি রেকর্ড। সে বিষয়টি মাথায় রেখে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে প্রয়োজনে মাস্টারপস্ন্যান তৈরি করতে হবে।

এ লেখার শিরোনামে আমি পূর্বপ্রস্তুতি সচেতনতা ও গবেষণার মাধ্যমে সঙ্কটমুক্তির কথা বলেছি। এই তিনটি ক্ষেত্রেই মূল দায়িত্বটি পালন করতে হবে রাষ্ট্র তথা সরকারকে। জলবায়ু ও পরিবেশ দূষণ, খ্যাদ্যাভাস, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে নানা ধরনের শারীরিক ও মানসিক সমস্যায় ভুগছে বিশ্বের প্রায় সব দেশের মানুষ। আবিষ্কৃত হচ্ছে নতুন নতুন রোগ। তার সঙ্গে পালস্না দিয়ে অনেক সময় হোঁচট খেতে হচ্ছে আন্তর্জাতিক মহলকেও। এই পরিস্থিতিতে যে কোনো রোগ মোকাবিলায় আমাদের পূর্বপ্রস্ততি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জলবায়ু ও পরিবেশ দূষণের কারণে আমরা কি কি ধরনের শারীরিক ও মানসিক সঙ্কটে পড়তে পারি, খাদ্যাভাস বা অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন আমাদর কোন ধরনের সমস্যায় ফেলতে পারে তার জন্য গবেষণা হওয়া দরকার। এ গবেষণার ফল প্রকাশের পাশাপাশি এ নিয়ে ব্যাপকহারে সচেতনতা সৃষ্টির কাজটি করতে হবে। সেজন্য প্রয়োজন সুষ্ঠু পরিকল্পনা ও নিয়মতান্ত্রিক পদক্ষেপ।

সময় পাল্টেছে, পাল্টেছে পৃথিবীও। মানুষই ডেকে আনছে তাদের জীবন ও জীবিকার সঙ্কট। মানুষের আয়ু যত বাড়ছে রোগ-বালাইয়ের গতি-প্রকৃতিও ততই পাল্টাচ্ছে। একসময় প্রকৃতিভেদে বা দেশভেদে রোগ-বালাই থাকলেও এখন তা বৈশ্বিক হয়ে গেছে। বৈশ্বিক সঙ্কট কমবেশী পৃথিবীর সব মানুষকে আক্রান্ত করছে। পুরো বিশ্ব এক সুতোয় বাধা পড়ার কারণে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিকভাবে যেমন সবাই কমবেশী সুবিধা পাচ্ছেন, তেমনি রোগ-বালাইও ভেসে আসছে একদেশ থেকে অন্যদেশে। এ বিষয়টিকে আমলে রেখে আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থায় গবেষণার পরিমাণ বাড়ানো দরকার। চিকিৎসকদের মধ্যে একটি বড় আয়োজনের গবেষণা টিম তৈরি করতে পারলে আমরা স্বাস্থ্যগত সমস্যা মোকাবিলায় অনেক বেশি সক্ষম হবো বলে মনে হয়।

বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রায় সব ক্ষেত্রেই অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। স্বাস্থ্য খাতে এই সরকারের অর্জন ঈর্ষণীয়। সে ধারা বজায় রাখতে হলে প্রয়োজন স্বাস্থ্য খাতে গবেষণার পরিমাণ ও বাজেট বাড়ানো।

চিকিৎসাব্যবস্থায় একদিকে আধুনিক যন্ত্রপাতি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি অন্যদিকে উদার ও নিবেদিত চিকিৎসক ও চিকিৎসাবিজ্ঞানী দেশের জন্য খুব দরকার। সরকার তথা স্বাস্থ্য বিভাগকে এখন থেকেই এ বিষয়ে আরও জোরালো পদক্ষেপ নিতে হবে। একদিকে গবেষণার মাধ্যমে দেশীয় ও বৈশ্বিক রোগবালাইয়ের গতিপ্রকৃতি ও লক্ষণগুলো সম্পর্কে যেমন আমাদের জানা থাকতে হবে, অন্যদিকে তার প্রতিকার ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা সম্পর্কেও সম্যক ধারণা থাকা প্রয়োজন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচিত হবে সংশ্লিষ্ট যে কোনো সংকটে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে মানুষকে সচেতন করা। আর গবেষণার ফল অনুযায়ী পূর্ব-প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে।

মনে রাখতে হবে মানুষের (মানবিক বোধসম্পন্ন) কাছে সবচেয়ে মূল্যবান হলো জীবন। প্রকৃত মানুষ প্রাণের মায়ায় আবদ্ধ থাকেন সবসময়। সেই প্রাণকে প্রাণময় করে তোলার দায় ও দায়িত্ব রাষ্ট্রেরই সবচেয়ে বেশি। মানুষ খেয়ে-পরে বাঁচার জন্য প্রতিনিয়ত লড়াই করলেও রোগ-শোকের লড়াইয়ে সহযোগিতার হাতটি পেলে আশ্বস্ত হয়। সে জায়গাটি বিবেচনা করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উচিত হবে সময়োপযোগী ও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেয়া। সরকারের নানা মহতী উদ্যোগের ধারাবাহিকতায় রোগ-বালাই নিয়ে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক-উদ্বেগের পর্বটিরও সমাধান হওয়া জরুরি।

সোহেল হায়দার চৌধুরী: বিশেষ সংবাদদাতা, দৈনিক যায়যায়দিন, সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<87094 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1