জানার আছে অনেক কিছু

প্রকাশ | ১০ আগস্ট ২০২০, ০০:০০

শিক্ষা জগৎ ডেস্ক
১৯৫৭ ১৯৫৭ সালের ১৩-১৪ জুন আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান আবার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২৪ জুন থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত শেখ মুজিবুর রহমান সরকারি সফরে চীনে যান। ১৯৫৮ ৭ অক্টোবর পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট মেজর জেনারেল ইস্কান্দার মির্জা ও সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল আইয়ুব খান সামরিক শাসন জারি করেন এবং সব রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিষিদ্ধ করেন। ১১ অক্টোবর শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে তাকে হয়রানি করা হয়। ১৪ মাস পরে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দিয়ে আবার জেলগেটেই গ্রেপ্তার করা হয়। ১৯৬১ হাইকোর্ট কর্তৃক আটকাদেশ অবৈধ ঘোষণা করার পর শেখ মুজিবুর রহমান কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করেন। এ সময়ই শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্যে কাজ করার জন্য উদ্যমী ছাত্র নেতাদের নিয়ে 'স্বাধীন বাংলা বিপস্নবী পরিষদ' নামে একটি গোপন সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৬২ আইয়ুব সরকার ৬ ফেব্রম্নয়ারি শেখ মুজিবুর রহমানকে আবার গ্রেপ্তার করে। ২ জুন চার বছরের সামরিক শাসনের অবসান ঘটলে ১৮ জুন শেখ মুজিবুর রহমান মুক্তি লাভ করেন। ২৪ সেপ্টেম্বর শেখ মুজিবুর রহমান লাহোর যান এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বে অন্যান্য বিরোধী দলকে সঙ্গে নিয়ে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট গঠন করেন। ১৯৬৪ ২৫ জানুয়ারি জেলা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের উপস্থিতিতে শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির ৩২নং বাসভবনে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ সভায় আওয়ামী লীগকে পুনরুজ্জীবিত করা হয়। এই অধিবেশনে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট থেকে আলাদা হয়ে আওয়ামী লীগ স্বতন্ত্র দল হিসেবে আবির্ভূত হয়। ৬-৮ মার্চ কাউন্সিল মিটিংয়ে দেশের প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের ভোটের মাধ্যমে সংসদীয় ব্যবস্থা প্রবর্তনের দাবি সংবলিত প্রস্তাব গৃহীত হয়।...