প্রশ্ন :তথ্য সংরক্ষণের উপায়গুলো লেখ।
উত্তর :বর্তমান সময়ে তথ্য সংরক্ষণ করার অনেক ভালো উপায় আছে। যেমন-
১. কাগজে লিখে বা ছাপিয়ে তথ্য সংরক্ষণ করা যায়।
২. টেপ রেকর্ডারে কথা রেকর্ড করার মাধ্যমে তথ্য সংরক্ষণ করা যায়।
৩. সিডিতেও তথ্য সংরক্ষণ করা যায়।
৪. ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে, ভিডিও করেও তথ্য সংরক্ষণ করা যেতে পারে।
৫. কম্পিউটারে টাইপ করে ও স্ক্যান করে তথ্য সংরক্ষণ করা যেতে পারে।
৬. কম্পিউটারে রেকর্ড, ভিডিও, ছবি এগুলোও সংরক্ষণের ব্যবস্থা আছে।
৭. পেনড্রাইভ, সিডি, ভিসিডি এগুলোরও মধ্যে অনেক তথ্য সংরক্ষণ করা যায়।
প্রশ্ন :আমাদের জীবনে তথ্যপ্রযুক্তির ৫টি ব্যবহার লেখ।
উত্তর :আমাদের জীবনে তথ্যপ্রযুক্তির ৫টি ব্যবহার নিচে লেখা হলো-
১. আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানার জন্য।
২. খনিজসম্পদের তথ্য জানার জন্য।
৩. জটিল রোগ নির্ণয় ও নিরাময়ে চিকিৎসাপ্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়।
৪. জ্ঞান চর্চা ও গবেষণার ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়।
৫. যোগাযোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার হয়।
প্রশ্ন :কম্পিউটার কী? কম্পিউটারের ব্যবহার সম্পর্কে ৪টি বাক্যে লেখ।
উত্তর :কম্পিউটার হলো একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র। দেয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে নির্দেশমতো কম্পিউটার গাণিতিক ও যৌক্তিক প্রণালিতে সমাধান করে এবং ফলাফল প্রদান করে।
কম্পিউটার যেসব কাজে ব্যবহার করা হয় সে সম্পর্কে ৪টি বাক্যে নিচে লেখা হলো-
১. টাইপ করা যায়।
২. সেকেন্ডে হাজার হাজার, লাখ লাখ গাণিতিক হিসাব কষা যায়।
৩. ছকি আঁকা যায়, ছবি দেখা যায় এবং গান শোনা যায়।
৪. যাবতীয় তথ্য জমা রাখা যায় এবং তথ্য আদান-প্রদান করা যায়।
প্রশ্ন :তথ্য আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ কেন? সংগৃহীত তথ্য কীভাবে সংরক্ষণ করা যায় তা ৩টি বাক্যে লেখ।
উত্তর :বস্তুগত সম্পদ যেমন মানুষের জীবনযাত্রার মান বদলাতে পারে, সমস্যার সমাধান দিতে পারে, তথ্যও তেমন গভীরভাবে আমাদের জীবনধারাকে বদলে দিতে পারে এবং সমস্যার সমাধান দিতে পারে। এসব কারণেই তথ্য আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সংগৃহীত তথ্য সংরক্ষণের জন্য উপরের গবহঁ ইধৎ-এর বাম দিকে ভরষব ংবষবপঃ করতে হবে। ঝধাব অং নির্বাচন করে ঋরষব, ঘধসব-এর জায়গায় ফাইলের নাম ও ঝধাব রহ-এ সংরক্ষণের স্থান নির্দিষ্ট করে সংরক্ষণ করতে হবে। এ ছাড়া মাউস (সড়ঁংব) দিয়ে দরকারি অংশ নির্বাচন করে তা কপি করার পর কম্পিউটারের মেমোরি বা উপযুক্ত স্থানে চধংঃব করতে হবে।
এভাবে সংগৃহীত তথ্য সংরক্ষণ করা যায়।