গণিতের সূত্রাবলি

প্রকাশ | ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০০:০০

শিক্ষা জগৎ ডেস্ক
৬. চক্রবৃদ্ধি মূলধন = আসল দ্ধ (১ + মুনাফার হার) সময় বা, ঈ = চ (১ + ৎ)হ যেখানে, চ = মূলধন বা আসল হ = সময় ৎ = মুনাফার হার ৭. চক্র বৃদ্ধির মুনাফা = চক্র বৃদ্ধির মূলধন - আসল \হ= ঈ - চ \হ= চ (১ + ৎ)হ - চ যেখানে, চ = মূলধন বা আসল \হহ = সময় \হৎ = মুনাফার হার ৮. লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য ৯. ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য ১০. ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ অথবা, ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি ১১. বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ অথবা, বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি গ.সা.গু নির্ণয়ের সূত্র বিয়োগের সূত্রাবলি ১. বিয়োজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল। ২. বিয়োজন = বিয়োগফল + বিয়োজ্য ৩. বিয়োজ্য= বিয়োজন - বিয়োগফল গুণের সূত্রাবলি ১.গুণফল =গুণ্য দ্ধ গুণক ২.গুণক = গুণফল স্ট গুণ্য ৩.গুণ্য= গুণফল স্ট গুণক ভাগের সূত্রাবলি নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে। ১. ভাজ্য= ভাজক দ্ধ ভাগফল + ভাগশেষ। ২. ভাজ্য= (ভাজ্য্ত ভাগশেষ) স্ট ভাগফল। ৩. ভাগফল = (ভাজ্য ্ত ভাগশেষ)স্ট ভাজক। নিঃশেষে বিভাজ্য হলে। ৪. ভাজক= ভাজ্য স্ট ভাগফল। ৫. ভাগফল = ভাজ্য স্ট ভাজক। ৬. ভাজ্য = ভাজক দ্ধ ভাগফল। ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলি ১. ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলোর গ.সা.গু/ হরগুলোর ল.সা.গু ২. ভগ্নাংশের ল.সা.গু = লবগুলোর ল.সা.গু/ হরগুলোর গ.সা.গু ৩. ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু দ্ধ ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু. ১. জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা। যেমনঃ ২ + ৬ = ৮. ২. জোড়সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা = বিজোড় সংখ্যা। যেমনঃ ৬ + ৭ = ১৩. ৩. বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা। যেমনঃ ৩ + ৫ = ৮. ৪. জোড় সংখ্যা দ্ধ জোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা। যেমনঃ ৬ দ্ধ ৮ = ৪৮. ৫. জোড় সংখ্যা দ্ধ বিজোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা। যেমনঃ ৬ দ্ধ ৭ = ৪২ ৬. বিজোড় সংখ্যা দ্ধ বিজোড় সংখ্যা = বিজোড় সংখ্যা। যেমনঃ ৩ দ্ধ ৯ = ২৭ সূচক এর সূত্র যদি স ও হ ধনাত্মক অখন্ড সংখ্যা হয় এবং ধ ০,ন ০ধ ০,ন ০ হয় তবে, ১. ধস.ধহ=ধস+হ ২. ধস স্টধহ=ধস-হ ৩. (ধস)হ=ধসহ ৪. (ধন)স=ধস.নস ৫. (ধ/ন)্বস = ধ্বস/ধ্বহ লগারিদম এর সূত্র গুণের লগারিদম খড়মন (চ দ্ধ ছ) = খড়মন চ + ষড়মন ছ ভাগের লগারিদম খড়মন (চ/ছ) = খড়মন চ - ষড়মন ছ পাওয়ার এর লগারিদম খড়মন (ঢ়য়) = য়. ষড়মন ঢ় শূন্যের লগারিদম খড়মন (১) = ০ বেজ এবং পাওয়ার এর লগারিদম খড়মন (নু) = ু ন ষড়ম ন (ু) = ু ত্রিকোণমিতির সকল সূত্র : খড়মু (ু) = ১ সাধারণ লগারিদম ফর্মুলা ৭. খড়মন (সহ) = খড়মন (স) + খড়মন (হ) ৮. খড়মন (স/হ) = খড়মন (স) - খড়মন (হ) ৯. খড়মন (ীু) = ু ষড়মন (ী) ১০. খড়মহস = ষড়মফস /ষড়মফহ ১১. স ষড়মন (ী) + হ ষড়মন (ু) = ষড়মন ( ীসু হ ) ১২. খড়মন (স + হ) = খড়মন স + খড়মন (১ + হ/স) ১৩. খড়মন (স - হ) = খড়মন স + খড়মন (১ - হ/স) সমান্তর ধারা ও গুণোত্তর ধারা অধ্যায়ের সূত্র ১. অনুক্রম কাকে বলে? উত্তর : অনুক্রম হচ্ছে কতকগুলো সংখ্যা বা রাশিকে একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে ধারাবাহিকভাবে সাজানোর প্রক্রিয়া। ২. পদ কাকে বলে? উত্তর :অনুক্রমের প্রত্যেকটি সংখ্যা বা রাশিকে পদ বলা হয়। ৩. ধারা কাকে বলে? উত্তর :অনুক্রমের সংখ্যা বা রাশিগুলোর সমষ্টিকে ধারা বলা হয়। ৪. সসীম ধারা কাকে বলে? উত্তর :ধারার পদ সংখ্যা যদি নির্দিষ্ট বা সসীম হয়, তাহলে তাকে সসীম ধারা বলে। সসীম ধারার অপর নাম সান্ত ধারা। ৫. অসীম ধারা কাকে বলে? উত্তর :কোনো ধারার পদসংখ্যা নির্দিষ্ট না হলে বা অসীম হলে তাকে অসীম ধারা বলে। ৬. সমান্তর ধারা কাকে বলে? উত্তর :যে ধারায় ২য় পদ থেকে ১ম পদ বিয়োগ করলে একই সংখ্যা বা রাশি পাওয়া যায় তাকে সমান্তর ধারা বলে। ৭. গুণোত্তর ধারা কাকে বলে? উত্তর :যে ধারার কোনো পদের সাথে তার পরবর্তী পদের অনুপাত বা ভাগফল সমান হয় তাকে, গুণোত্তর ধারা বলা হয়। সমান্তর ধারা ১. ১+২+৩+৪+ৃৃ+ হ হলে এরূপ ধারার সমষ্টি = [হ(হ+১)/২] ২. ১ম হ পদের বর্গের সমষ্টি = [হ(হ+১)(২হ+১)]/৬ ১ক্ষ্ণ+২ক্ষ্ণ + ৩ক্ষ্ণ+.... + হক্ষ্ণ= [হ(হ+১)(২হ+১)]/৬ ৩. ১ম হ পদের ঘনের সমষ্টি = [হ(হ+১)/২]ক্ষ্ণ ১ক্ত + ২ক্ত + ৩ক্ত+ৃৃ+হক্ত= [হ(হ+১)/২]ক্ষ্ণ