৬ষ্ঠ শ্রেণির পড়াশোনা (বিজ্ঞান)
প্রকাশ | ২১ জুলাই ২০১৯, ০০:০০
মো. মাসুদ খান, প্রধান শিক্ষক ডেমরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ডেমরা, ঢাকা য়
প্রিয় শিক্ষার্থী, আজ বিজ্ঞান থেকে জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর দেয়া হলো।
অধ্যায়-৪
১২। পাতায় কী তৈরি হয়?
উত্তর : খাদ্য
১৩। ফুলে কী কী থাকে?
উত্তর : বৃতি, দল, পুংকেশর
ও গর্ভাশয়
১৪। বিটপে কী কী থাকে?
উত্তর : কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল
১৫। ধান, গম, ঘাস প্রভৃতি কোন ধরনের উদ্ভিদ?
উত্তর : একবীজপত্রী উদ্ভিদ
১৬। আম, কাঁঠাল, সরিষা, মরিচ প্রভৃতি কোন ধরনের উদ্ভিদ?
উত্তর : দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ
১৭। উদ্ভিদের কোন অংশ পাতা ও শাখা-প্রশাখার ভার বহন করে?
উত্তর : কান্ড
১৮। ঝরা ফুলের গোড়ায় ফুলের যে অংশটি থেকে যায় তা বড় হয়ে কী সৃষ্টি করে?
উত্তর : ফল
১৯। গর্ভাশয় বড় হয়ে কীসে পরিণত হয়?
উত্তর : ফলে
২০। ভ্রূণমূল বৃদ্ধি পেয়ে কোন মূল গঠন করে?
উত্তর : প্রধান মূল
২১। মূলটুপির অপর নাম কী?
উত্তর : মূলত্র
২২। মূলটুপি বা মূলত্র কাকে বলে?
উত্তর : মূলের শেষ প্রান্তে টুপির মতো অংশকে মূলত্র বা মূলটুপি বলে।
২৩। মূলের কাজ কী?
উত্তর : আঘাত থেকে মূলকে রক্ষা করা
২৪। মূলের পেছনের মসৃণ অংশটিকে কী বলে?
উত্তর : বর্ধিষ্ণু অঞ্চল
২৫। উদ্ভিদ কী দিয়ে পানি শোষণ করে?
উত্তর : মূলরোম দিয়ে
২৬। কোথায় মূলের বৃদ্ধি ঘটে?
উত্তর : বর্ধিষ্ণু অঞ্চলে
২৭। স্থায়ী অঞ্চল থেকে মূলের কী উৎপন্ন হয়?
উত্তর : শাখা ও প্রশাখার
২৮। উৎপত্তি ও অবস্থান অনুযায়ী মূলকে প্রধানত কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : ২ ভাগে
২৯। আম, জাম, মরিচ, সরিষা ইত্যাদি উদ্ভিদের মূল কোন ধরনের?
উত্তর : স্থানিক মূল
৩০। স্থানিক মূলতন্ত্র গঠিত হয় কী দিয়ে?
উত্তর : দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের মূল এবং এর প্রধান শাখা-প্রশাখা নিয়ে স্থানিক মূলতন্ত্র গঠিত হয়।
৩১। স্থানিক মূল কাকে বলে?
উত্তর : যেসব উদ্ভিদের ক্ষেত্রে ভ্রূণমূল বৃদ্ধি পেয়ে সরাসরি মাটির ভিতরে প্রবেশ করে শাখা-প্রশাখা বিস্তার করে সেসব উদ্ভিদের মূলকে স্থানিক মূল বলে।
৩২। অস্থানিক মূল কাকে বলে?
উত্তর : যেসব মূল ভ্রূণমূল থেকে উৎপন্ন না হয়ে কান্ড ও পাতা থেকে উৎপন্ন হয় তাদেরকে অস্থানিক মূল বলে।
৩৩। অস্থানিক মূল কয় ধরনের?
উত্তর : ২ ধরনের
৩৪। গুচ্ছ মূল কাকে বলে?
উত্তর : যেসব উদ্ভিদের কান্ডের নিচের দিকে এক গুচ্ছ সরু মূল সৃষ্টি হয়েছে তাদেরকে গুচ্ছ মূল বলে।
৩৫। ধান, ঘাস, বাঁশ ইত্যাদি উদ্ভিদের মূলে কোন ধরনের অস্থানিক মূল দেখা যায়?
উত্তর : গুচ্ছ মূল
৩৬। অগুচ্ছ মূল কাকে বলে?
উত্তর : যেসব মূল একত্রে গাদাগাদি করে গুচ্ছাকারে জন্মায় না বরং পরস্পর থেকে আলাদা থাকে তাদেরকে অগুচ্ছ মূল বলে।
৩৭। কেয়া গাছের ঠেশমূল, বটের ঝুরিমূলে কোন ধরনের অস্থানিক মূল দেখা যায়?
উত্তর : অগুচ্ছ মূল
৩৮। ধান, নারিকেল, সুপারি ইত্যাদি উদ্ভিদের ভ্রূণমূল নষ্ট হয়ে সে স্থান থেকে কোন ধরনের অস্থানিক মূল
উৎপন্ন হতে পারে?
উত্তর : গুচ্ছ মূল
৩৯। মূল মাটি থেকে কী শোষণ করে?
উত্তর : পানি ও খনিজ পদার্থ]
৪০। পর্বের আরেক নাম কী?
উত্তর : সন্ধি
৪১। পর্ব বা সন্ধি কাকে বলে?
উত্তর : কান্ডের যে স্থান থেকে পাতা বের হয় তাকে পর্ব বা সন্ধি বলে।
৪২। পর্বমধ্য কাকে বলে?
উত্তর : পাশাপাশি দুটি পর্বের মধ্যবর্তী অংশকে পর্বমধ্য বলে।
৪৩। কান্ডের কোন অংশ গাছকে খাড়া রাখতে ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করে?
উত্তর : পর্বমধ্য
৪৪। কান্ডের কোন অংশ থেকে কোনো ধরনের মূল, পাতা বা শাখা সৃষ্টি হয় না?
উত্তর : পর্বমধ্য
৪৫। পত্রকক্ষ কাকে বলে?
উত্তর : কান্ডের সঙ্গে পাতা যে কোণ সৃষ্টি করে তাকে পত্রকক্ষ বলে।