কাজের সংখ্যা কিছুটা কম...
এখন তো সবকিছু স্বাভাবিকই হয়ে গেছে। তবে কাজের সংখ্যা কিছুটা কম। শো নেই, কিন্তু রেকর্ডিং ভালোই চলছে। আমিও যেসব কাজের প্রস্তাব পাচ্ছি, সবগুলোই করছি। কারণ অনেকদিন তো হলো, এভাবে কাজ বন্ধ করে চলতে থাকলে মুশকিল। তাছাড়া প্রথমদিকে করোনা নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে থাকতাম, এখন তেমনটা হয় না। এর পরেও পুরোপুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করছি। স্বাস্থ্যবিধিতে ছাড় দিলে সমস্যাটা আরও দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।
রেকর্ডিং সম্পন্ন করেছি...
এরই মধ্যে বেশকিছু গানের রেকর্ডিং সম্পন্ন করেছি। পাশাপাশি নাটক ও চলচ্চিত্রের জন্যও গান গেয়েছি। ক'দিন আগে সাইফ চন্দন পরিচালিত একটি সিনেমার পেস্নব্যাক শেষ করলাম। ইমরানের সঙ্গেও একটি দ্বৈত গানে কণ্ঠ দিয়েছি। সত্যি বলতে আমি কাজ চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। আমাদের কাজ করা, না করার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে।
ইতিবাচক মনে হয়েছে...
করোনা মহামারির শুরুর দিকেও কয়েকটি গানে কণ্ঠ দিয়েছি। অবশ্য সেসব গানে বাসা থেকেই কণ্ঠ দেওয়া হয়েছে। করোনায় মানুষকে উজ্জীবিত করার জন্যই সেসব গান গাওয়া। তবে এখন স্টুডিওতে গিয়ে রেকর্ডিং করছি। সত্যিকার অর্থেই আমার কাছে বিষয়টি ইতিবাচক মনে হয়েছে। কারণ সব সেক্টরই একটু একটু করে আগের অবস্থানে ফিরে যাচ্ছে।
দর্শকরা ভালো গানই শোনেন...
অনেকেই বর্তমান গান নিয়ে নেতিবাচক কথা বলে। তবে আমার কাছে মনে হয় এখন দর্শকের রুচি ও পছন্দসই গান তৈরি হচ্ছে এবং গানগুলো দর্শক বেশ ভালোভাবেই গ্রহণ করছে। একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে, ভালো গান ও কম ভালো গান সব সময়ই তৈরি হয়েছে। তবে দর্শকরা ভালো গানই শোনেন। এটা বারবার প্রমাণিত হয়েছে। সামনেও হবে।