সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
মায়ের পুরস্কার নিলেন অরুণা বিনোদন রিপোটর্ গত শুক্রবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে যাত্রাদল ‘দেশ অপেরার রজতজয়ন্তী পদক ২০১৮’ প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। এবার পদক পেয়েছেন বিশিষ্ট যাত্রাব্যক্তিত্ব জ্যোৎস্না বিশ্বাস ও শারদীয় নাট্যোৎসবের প্রবক্তা লায়ন চিত্ত রঞ্জন দাশ। অনুষ্ঠানে জ্যোৎস্না বিশ্বাসের পদক গ্রহণ করেন তার মেয়ে অভিনয়শিল্পী অরুণা বিশ্বাস। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার। অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘যাত্রাশিল্প হলো লোকনাট্যের একটি শক্তিশালী মাধ্যম। এই শিল্পের হারানো গৌরবকে পুনরুজ্জীবিত করতে সমসাময়িক ও আধুনিক উপস্থাপনা জরুরি। প্রত্যেক পালকারকে আধুনিক ও সময়োপযোগী পালা লেখার ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। যাত্রাশিল্পের সন্ধ্যাকালীন মঞ্চায়ন ও উন্মুক্ত স্থানে নিয়মিত দুই ঘণ্টা যাত্রা পরিবেশন করা উচিত।’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচাযর্ মীজানুর রহমান। নাট্যজন আতাউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী অরুণা বিশ্বাস, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটক বিভাগের চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন কবির প্রমুখ। যাত্রাশিল্পী গাজী বেলায়েত ও বকুল রাণী সাহার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা দেন যাত্রা-গবেষক এম এ মজিদ। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘যাত্রা সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। তবে যাত্রাশিল্প অবক্ষয়ের পথে। স্বাধীনতার পর এ শিল্প তার ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। সেই ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনতে হলে সন্ধ্যাকালীন মঞ্চায়ন করা জরুরি। একই সঙ্গে পেশাদার যাত্রাদলকে পরিশীলিত চচার্র লক্ষ্যে পযার্প্ত প্রশিক্ষণ প্রদান ও প্রতিটি পালা প্রযোজনায় লোকজ আঙ্গিকের সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটাতে হবে।’ অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পবের্ অমলেন্দু বিশ্বাসের জীবন ও কমর্ নিয়ে একক যাত্রাপালা ‘আমি অমলেন্দু বিশ্বাস’ মঞ্চস্থ হয়। নিজের রচনা ও নিদের্শনায় এ পালায় একক অভিনয় করেন মিলন কান্তি দে। আগরতলায় পঞ্চকবির গান গাইলেন সেমন্তী বিনোদন রিপোটর্ এ প্রজন্মের মেধাবী রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী সেমন্তী মঞ্জরি। গতকাল সন্ধ্যায় ভারতের আগরতলার রবীন্দ্রশতবাষির্কী ভবনে এক সংগীতসন্ধ্যায় গান করেন তিনি। ‘বেলাশেষের সুর’ নামের এ আয়োজন করেছে স্থানীয় সংগঠন সোহিনী। সেমন্তী বলেন, ‘শুধু রবীন্দ্রসংগীত নয়, অতুল প্রসাদ সেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, কাজী নজ?রুল ইসলাম এবং রজনীকান্ত সেনের গানও আমি গাইতে চাই। কিন্তু ঢাকায় পঞ্চকবির গান করার সুযোগ তার মেলে না কিছুতেই। কিন্তু এ অনুষ্ঠানে আমি সব ধরনের গানই গেয়েছি।’ তিনি ছাড়াও এ অনুষ্ঠানে গেয়েছেন কলকাতার চৈতালি মজুমদার, সোহিনী বন্দ্যোপাধ্যায়, অপণার্ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তবলায় অঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়। একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার কাজ করেন সেমন্তী মঞ্জরি। পাশাপাশি গান শেখান এবং নিজে চচার্ করেন। ট্রোলড ঐশ্বরিয়া বিনোদন ডেস্ক চাকরি করা নারীদের প্রায়ই প্রশ্ন করা হয় বাড়ি এবং কাজ একসঙ্গে কীভাবে সামলান তারা? কিন্তু নারীদের কাছে এসব তেমন কঠিন কাজ নয়। কারণ এভাবেই তারা সবটা সামলে এসেছেন এতদিন। আর পঁাচজন সাধারণ নারীর মতো সাবেক মিস ওয়াল্ডর্ ও বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনও ব্যক্তিগত এবং পেশাগত জীবন ভালোভাবেই সামলাতে পারেন। এ নায়িকার ফ্যান ফলোয়ারের নিঃসন্দেহে অগণিত। তবে ঐশ্বরিয়ার কিছু আচরণ মোটেই পছন্দ নয় ভক্তদের। তাই তার মাতৃত্ব নিয়ে বারবার প্রশ্ন তুলেছে নেটদুনিয়ার বাসিন্দারা। তার মধ্যে একটি হলো মেয়ে আরাধ্যকে নিয়ে তার বাড়াবাড়ি। আরাধ্যকে কোলছাড়া না করার জন্য এবারেও ট্রোলড হলেন তিনি। স¤প্রতি এই অভিনেত্রীকে হলিউডের ‘মেরিল স্ট্রিপ অ্যাওয়াডর্ অব এক্সেলেন্স’ দিয়ে সম্মানিত করা হয়। সেই ইভেন্ট থেকে ফেরার সময় আরাধ্যর হাত ধরে এয়ারপোটের্ হঁাটছিলেন তিনি। পাশে ছিলেন ঐশ্বরিয়ার মাও। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল।