সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
বইমেলায় আফজাল হোসেনের দুই বই বিনোদন রিপোটর্ প্রতিবারের মতো এবারও একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হতে যাচ্ছে চিরসবুজ অভিনেতা, নিমার্তা, চিত্রশিল্পী আফজাল হোসেনের লেখা দুটি বই। দুটি বইয়ের মধ্যে একটি কাব্যগ্রন্থ এবং অন্যটি সমকালীন বিভিন্ন বিষয়ের রচনা সংকলন। কবিতার বইটির নাম ‘১৯ নম্বর কবিতা মোকাম’ এবং গল্পের বইটির নাম ‘সাবান মাখা রোদ’। আফজাল হোসেন জানান, কবিতার বইটিতে ৫০টিরও বেশি কবিতা রয়েছে। আবার গল্পের বইটিতে বিভিন্ন সময় তার লেখা প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক গল্প আছে। ১৪টি গল্প আছে এই বইটিতে। একুশে গ্রন্থমেলায় বই দুটি প্রকাশিত হবার লক্ষ্যে আজ বিকাল তিনটায় রাজধানীর ধানমÐির ছায়ানট প্রাঙ্গণে এক মিলন মেলার আয়োজন করা হয়েছে। আফজাল হোসেন বলেন, ‘একুশে গ্রন্থ মেলা এলেই সাধারণত পাঠক এবং লেখক অন্যরকম এক ভালোলাগা নিয়ে জেগে ওঠেন। যে কারণে প্রত্যেক লেখকেরই এই বই মেলাকে ঘিরে বই প্রকাশের পরিকল্পনা থাকে। আমার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম নয়। যেহেতু বছরের নিদির্ষ্ট এই সময়ে পাঠকের উপস্থিতিও অনেক বেশি থাকে। তাই পাঠকের কাছে বেশি পৌঁছে দেবার লক্ষ্যে একজন লেখক তার সেরা লেখাটিই বইমেলায় পাঠকের হাতে তুলে দেবার চেষ্টা করেন। আমার ঠিক একই রকম চেষ্টা।’ শ্রীদেবীর জায়গায় মাধুরী বিনোদন ডেস্ক প্রায় এক বছর হতে চলল পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী শ্রীদেবী; কিন্তু এখনো যেন শ্রীদেবীকে হারানোর শোক কাটিয়ে উঠতে পারছে না বলিউড। কিন্তু তারপরও শ্রীদেবীর চুক্তিবদ্ধ কাজগুলো শেষ করতে তার জায়গায় অন্য কাউকে নিয়ে ভাবতে হচ্ছে নিমাের্তর। অভিষেক বমর্ণ পরিচালিত ‘কলঙ্ক’Ñ ছবিতে অভিনয় করার কথা ছিল শ্রীদেবীর। তার প্রয়াণের পর সেই জায়গায় নেয়া হলো মাধুরী দীক্ষিতকে। কিন্তু কাজটা মাধুরীর পক্ষে মোটেই সহজ না বলে মন্তব্য করেছেন মাধুরী। সাংবাদিকদের কাছে মাধুরী বলেছেন, ‘আমার কাছে চরিত্রটা আসার পর একটা ধাক্কা খেয়েছিলাম। একজন অভিনেত্রী হিসেবে আমি চিত্রনাট্য জানি, চরিত্র জানি। কিন্তু মানুষ হিসেবে গোটা বিষয়টা সামলানো কঠিন। আসলে সত্যকে মেনে নেয়া কঠিন।’ এদিকে ‘কলঙ্ক’তে শ্রীদেবীর বদলে মাধুরীর অভিনয় করাকে স্বাগত জানিয়েছে শ্রীদেবীর পরিবারের সদস্যরা। সোশ্যাল মিডিয়ায় দুই অভিনেত্রীর ছবি একসঙ্গে পোস্ট করেছেন শ্রীদেবীর মেয়ে জাহ্নবী। তিনি লিখেছেন, ‘অভিষেক বমের্ণর পরের ছবিটা মায়ের খুব আপন ছিল। মাধুরীজি এখন এ ছবি করবেন। বাবা খুশি আর আমি তার (মাধুরী) কাছে কৃতজ্ঞ।’ সোহেল রানার আক্ষেপ বিনোদন রিপোটর্ একাধারে তিনি চলচ্চিত্র প্রযোজক, পরিচালক এবং অভিনেতা। পাশাপাশি দীঘির্দন ধরেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। কিন্তু কোনো কিছু না বুঝে হুট করে রাজনীতিতে আসার বিষয়ে চরম আক্ষেপ প্রকাশ করলেন তিনি। বিশেষ করে শোবিজে নারী তারকাদের রাজনীতি নিয়ে যোগ্যতার প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। সোহেল রানা উদাহরণ দিয়ে বলেন, একসময় নায়িকা কবরী রাজনীতিতে এসেছেন। তিনি বিগত সময়ে জনগণের পাশে থেকে কাজ করেছেন। আমি দেখেছি, শুটিংয়ে থেকেও তিনি রাজনীতির বই পড়তেন। কণ্ঠশিল্পী মমতাজ তার বাবার সঙ্গে পথে পথে জনগণের জন্য কাজ করেছেন, পরিশ্রম করেছেন। এখন সবাই যদি ফারুক, মততাজ আর কবরী হতে চাই, তা কি মানানসই হবে? এটা তো সম্ভব না। চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসের সমালোচনা করে তিনি বলেন, অপু কোথায় রাজনীতি শিখেছে জানি না। আদৌ সে রাজনীতি বুঝে কিনা আমার জানা নেই। তাহলে কেন সে রাজনীতিতে আসতে চাচ্ছে? আমার মনে হয়, তাকে যদি পালাের্মন্ট বানানটা ইংরেজিতে লিখতে বলা হয় সে পারবে না। শুধু অপু না আরও অনেকে আছে যারা পারবে না। তাহলে পালাের্মন্টে বসে কি ইয়েস-নো বলার জন্য তারা এমপি হবেন? তাদের মনে রাখতে হবে, পালাের্মন্ট অভিনয়ের জায়গা নয়, এটা রাজনীতির জায়গা। সাধারণ মানুষের সঙ্গে মিশে, তাদের মনের কথা বুঝে তারপর রাজনীতিতে আসা উচিত।