সা ক্ষা ৎ কা র

চমকপ্রদ কিছু করার চেষ্টা করি

চঞ্চল চৌধুরী। ছোট পর্দা কিংবা বড় পর্দার নিজের চরিত্র ফুটিয়ে তোলার অসাধারণ ক্ষমতা রয়েছে তার। 'মনপুরা', 'আয়নাবাজি' ও 'দেবী'র মতো সুপারহিট সিনেমার পাশাপাশি উপহার দিয়েছেন অসংখ্য দর্শকপ্রিয় নাটক। কথা হলো তার সঙ্গে...

প্রকাশ | ২৩ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
চঞ্চল চৌধুরী
চমকপ্রদ কাজ... অভিনয় আমার পেশা। অভিনয় করেই রুটিরুজি জোগাড় করি। বর্তমানে বেশ কিছু নাটকের কাজ করছি। বিভিন্ন চ্যালেনে প্রচারও হচ্ছে একাধিক ধারাবাহিক নাটক। এবার ঈদে বারো-তেরোটি মতো নাটকে কাজ করেছি। সাম্প্রতিক সময় ভালো মানের নাটক না হলে কাজ করি না। সব সময় চেষ্টা করি চমকপ্রদ কিছু কাজ করতে, যাতে দর্শক পছন্দ করে। কাজ করার আগে... সব মাধ্যমেই কাজের আগে চিন্তা করি, কাজের মান কেমন হবে। গল্পটা কেমন? কাজটি দর্শকের প্রত্যাশা মিটব কিনা? এসব ব্যাটে-বলে মিলে গেলেই কাজ করি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে দেখলাম ওয়েব সিরিজের গল্পের মধ্যেও ভিন্নতা থাকে। ফলে কাজগুলো করা হয় যত্ন নিয়ে। টিভি নাটকে একদিনে সাত-আটটি সিকোয়েন্স করা হয় সেখানে ওয়েব সিরিজে চারটি বা পাঁচটির বেশি নয়। নতুন চলচ্চিত্রে... সম্প্রতি নতুন একটি চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার বিষয়ে বেশ এগিয়েছে। এখনই তেমন কিছু বলতে চাচ্ছি না। তবে দেবীর পরে আমার হাতে বেশ কয়েকটি ছবির চিত্রনাট্য এসেছে। আমার পছন্দ হয়নি বলে কাজ করিনি। আগেই বলেছি, আমি সবসময় দর্শকের ভালোলাগার বিষয়টি গুরুত্ব দেই। ফলে ভালো কাজের প্রতি আমার আগ্রহ একটু বেশিই। যাচাই-বাছাই... আমার চলচ্চিত্রগুলো দর্শক এত পছন্দ করে, এর পিছনে সত্যিই কোনো রহস্য নেই। সত্যি বলতে আমি অভিনয়কে পেশা হিসেবে নিলেও সিনেমায় অভিনয় করাকে কখনোই পেশা হিসেবে নেইনি। ভালো লাগে তাই করি। ইচ্ছে করলেই তিনশর উপরে সিনেমায় কাজ করতে পারতাম। তবে যাচাই-বাছাই করে কাজ করেছি বলে সংখ্যা হয়তো কম হয়েছে, দর্শক পছন্দ করেছে। আমি একজন দায়িত্বশীল অভিনয়শিল্পী হিসেবে, ভালোমানের কাজ সব সময়ই করতে চেয়েছি এবং করেছিও।