সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ২৬ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
শমী কায়সারের মামলার প্রতিবেদন ৩০ সেপ্টেম্বর বিনোদন রিপোর্ট সাংবাদিকদের 'চোর' বলে সম্বোধন করায় অভিনেত্রী শমী কায়সারের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার মানহানি মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলেন জন্য আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত। রোববার মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মহানগর হাকিম আহসান হাবীব প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন। এর আগে ৩০ এপ্রিল ঢাকা মহানগর হাকিম আসাদুজ্জামান নূরের আদালতে মামলা করেন স্টুডেন্টস জার্নাল বিডির সম্পাদক মিঞা মো. নুজহাতুল হাচান। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে রমনা থানার পরিদর্শককে (ওসি) ১৬ জুন তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন। উলেস্নখ্য, গত ২৪ এপ্রিল জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে ই-কমার্সভিত্তিক পর্যটন বিষয়ক সাইট 'বিন্দু ৩৬৫'র উদ্বোধনী অনুষ্ঠান থেকে শমী কায়সারের দুটি স্মার্টফোন চুরি হয়। ওই অনুষ্ঠানে অর্ধশত ফটো ও ভিডিও ক্যামেরা এবং শতাধিক মানুষ উপস্থিত ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্মকর্তারাও ছিলেন। এ সময় শমী কায়সার অভিযোগ করেন সাংবাদিকরা মোবাইল চুরি করেছেন এবং তার নিরাপত্তাকর্মীদের দিয়ে সংবাদকর্মীদের দেহ তলস্নাশিও করান। কেউ ঘটনাস্থল থেকে বের হতে চাইলে তাদের 'চোর' বলে ওঠেন শমী কায়সারের নিরাপত্তাকর্মীরা। এতে বিক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন সংবাদকর্মীরা। ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনুষ্ঠানস্থলে। পরে সাংবাদিকদের ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, অনুষ্ঠানে কেক নিয়ে আসা লাইটিংয়ের এককর্মী স্মার্টফোন দুটি নিয়ে গেছেন। ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজ দেখার পর সাংবাদিকদের কাছে 'দুঃখ প্রকাশ' করেন শমী কায়সার। এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দার ঝড় বয়ে যায়। নতুন ধারাবাহিক 'আবির্ভাব' বিনোদন রিপোর্ট আগামী অক্টোবরে দেশ টিভিতে প্রচারের লক্ষ্যে এরই মধ্যে নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক 'আবির্ভাব'-এর। এটি রচনা করেছেন সজল আহমেদ এবং যৌথভাবে পরিচালনা করছেন জয়ন্ত রোজারিও ও নেলসন মন্ডল। নাটকটির গল্প প্রসঙ্গে নির্মাতা জয়ন্ত রোজারিও বলেন, 'মূলত আবির্ভাব নাটকটি নারী সংগ্রামের গল্প। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এখনো দেখা যায় যে, বয়স হবার আগেই অনেক মেয়েকে তার স্বপ্ন বিসর্জন দিয়েই বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হতে হয়। কিন্তু সেই ধরনের মেয়ে চাইলেও বিয়ের পরে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে। এমন সংগ্রামী মেয়েদের গল্প নিয়েই নির্মিত হচ্ছে আবির্ভাব ধারাবাহিকটি। আমি বিশ্বাস করি এই ধারাবাহিক নাটকটি সমাজের অনেক মানুষের কাজে আসবে এবং সত্যিকার অর্থেই নাটকটি নির্মাণের একমাত্র লক্ষ্য হচ্ছে মেয়েদের নিজের পায়ে দাঁড়াতে অনুপ্রেরণা দেয়া।' নাটকটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন এফএস নাঈম, মৌসুমী হামিদ, রহমত আলী, শিল্পী সরকার অপু, রীনা খান, মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, সোহেল খানসহ আরও অনেকে। নাটকটিতে অভিনয় প্রসঙ্গে চলচ্চিত্রের দাপুটে অভিনেত্রী রীনা খান বলেন, 'দীর্ঘদিন পর কোনো টিভি ধারাবাহিকে অভিনয় করছি। জয়ন্ত রোজারিওকে ধন্যবাদ একটি সময়ের গল্প, সুন্দর গল্পে আমাকে সম্পৃক্ত রাখার জন্য। কারণ এই নাটকের গল্পটা আমাদের নিজেদের জীবনের গল্প। আমি বিশ্বাস করি নাটকটি প্রচারে এলে দর্শক সাড়া পাবে।' শিল্পী সরকার অপু বলেন, 'এখনতো আসলে এমন অনেক ধারাবাহিক নাটক নির্মিত হয় যাতে জীবনের গল্প খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। কিন্তু আবির্ভাব নাটকে আমাদের জীবনের গল্পই উঠে আসবে।