আজকের যায়যায়দিন

জাতীয় নির্বাচনের মতো পৌর নির্বাচনেও ভোটকেন্দ্র ক্ষমতাসীনদেরই দখলে এমনটি অভিযোগ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, আমরা যতটুকু খবর পেয়েছি, পৌরসভা নির্বাচনে ক্ষমতাসীনরা সকাল থেকেই আমাদের এজেন্টদের সেন্টারে যেতে দেয়নি, অনেক জায়গায় বের করে দিয়েছে এমনকি বিএনপি সমর্থকদের কেন্দ্রের কাছেও

যেতে দিচ্ছে না। শনিবার এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. মোশাররফ বলেন, ওরা (ক্ষমতাসীন দল) কাদের সমর্থন পাচ্ছে? প্রশাসনের। তারা গায়ের জোরে ভোটকেন্দ্র দখল করেছে। জাতীয় নির্বাচনের মতো পৌরসভা নির্বাচনেও তারা একই ধরনের কাজ করছে। তারা বলে, এমপি যদি আমরা এভাবে হতে পারি তাহলে মেয়র এভাবে হব না কেন?

নির্বাচনী ব্যবস্থাকে সরকার সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়েছে অভিযোগ করে খন্দকার মোশাররফ হোসেন আরও বলেন, ভোটকেন্দ্রের অবস্থা কী তা আওয়ামী লীগের নেতারা কিছু কিছু মুখ খুলতে শুরু করেছে। আমি নাম বলতে চাই না। সত্যিকার ভোট হলে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নাকি দরজা খুঁজে পাবে না, এটা তো তাদের প্রার্থীর মুখ থেকেই আসছে। আসলেই তাই।

ইউনিসেফের সতর্কতা / গরমের 'উচ্চ ঝুঁকিতে' শিশুরা

ইভিএমে ভোটের সমালোচনা করে ড. মোশাররফ বলেন, এমনিতেই মানুষ ভোট দিতে পারে না। এখন আবার মেশিনে ভোট। এই মেশিনের ভোটে দুরভিসন্ধি আছে।

ব্যারিস্টার মেজর (অব.) শাহজাহান ওমর বীরোত্তমের সভাপতিত্বে বৈঠকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক সম্পাদক অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল জয়নাল আবেদীন, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান, মুক্তিযোদ্ধা দলের উপদেষ্টা শাহ মো. আবু জাফর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।