শোক সংবাদ

প্রকাশ | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
সোহরাওয়াদীর্র ছেলে রাশেদ সোহরাওয়াদীর্ আর নেই যাযাদি রিপোটর্ গণতন্ত্রের মানসপুত্রখ্যাত উপমহাদেশের বরেণ্য রাজনীতিক, অবিভক্ত বাংলার শেষ মুখ্যমন্ত্রী ও নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সভাপতি হোসেন শহীদ সোহরাওয়াদীর্র ছেলে রাশেদ সোহরাওয়াদীর্ আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ... রাজিউন)। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার রাতে যুক্তরাজ্যের গ্রেটার লন্ডনের নিজ বাসায় ইন্তেকাল করেন তিনি। এর আগে গত ৩ ফেব্রæয়ারি অক্সফোডর্ ইউনিয়নে ‘আল জাজিরা: হেড টু হেড’ অনুষ্ঠান রেকডর্কালে দশর্ক আসনে সবের্শষ তাকে দেখা যায়। রাশেদ সোহরাওয়াদীর্র বন্ধু যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান শরীফ গণমাধ্যমকে তার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘গত ৩ ফেব্রæয়ারি কয়েক ঘণ্টা তার সঙ্গে আড্ডা দিয়েছি। হঠাৎ করে আজ মৃত্যুর খবর এলো।’ তবে এ বিষয়ে বিস্তাবিত আর কোনো তথ্য জানানতে পারেননি তিনি। রবাটর্ অ্যাশবি নামে পরিচিত রাশেদ সোহরাওয়াদীর্ একজন খ্যাতিমান ব্রিটিশ লেখক ও অভিনেতা হিসেবে সবার কাছে শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন। এই খ্যাতিমান ব্রিটিশ অভিনেতা ‘লিজেন্ড’ (২০১৫), ‘ডক্টর হু’ (১৯৬৩) ও ‘জিন্নাহ’ (১৯৯৮) চলচ্চিত্রে অভনয়ের জন্য বিশ্বব্যাপী ব্যাপক পরিচিত ছিলেন। তার মা ছিলেন খ্যাতিমান রাশিয়ান অভিনেত্রী ভেড়া আলেক্সানড্রভনা ট্রিসেন্কো, যিনি ১৯৮৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন। খন্দকার মুছা চৌধুরী টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির নেতা মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার মুছা চৌধুরী (৭৬) শুক্রবার রাতে বাধর্ক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ... রাজিউন)। শুক্রবার তিনি টাঙ্গাইল শহরের আকুর টাকুর পাড়ার নিজ বাসা থেকে ভূঞাপুরের দ্বিতীয় স্ত্রীর বাড়িতে যান। সেখানে রাত সাড়ে ১১টার দিকে তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি স্ত্রী ও দুই মেয়ে সহ অসংখ্য সহকমীর্ ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। শনিবার সকালে ভূঞাপুরে তার প্রথম জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। বাদ আছর টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দ্বিতীয় জানাযা শেষে তাকে কেন্দ্রীয় গোরস্থানে দাফন করা হয়। খন্দকার মুছা চৌধুরী মহান মুক্তিযুদ্ধে কাদেরিয়া বাহিনীর কোম্পানি কমান্ডার ছিলেন। স্টাফ রিপোটার্র, টাঙ্গাইল খন্দকার শাহ আলম সাংবাদিক লুৎফর রহমানের পিতা খন্দকার শাহ আলম (৬৩) শনিবার মৃত্যুবরণ করেন। তিনি দীঘির্দন ধরে ফুসফুসের সমস্যাজনিত রোগে ভোগছিলেন। তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে দুই মেয়েসহ বহু আত্মীয়স্বজন রেখে গেছেন। শনিবার বেলা ১১টায় বড়ইবাড়ী আদশর্ ডিগ্রি কলেজ মাঠে জানাজা শেষে তাকে তার পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। কালিয়াকৈর সংবাদদাতা