পুনর্নিরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে পাস ৪৩, জিপিএ-৫ পেল ২৬ জন
ম যাযাদি রিপোর্ট
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষিত ফলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ফেল থেকে পাস করেছে ৪৩ জন আর নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ শিক্ষার্থী। এছাড়া ফেল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে চার পরীক্ষার্থী। শুক্রবার এই ফল প্রকাশ করা হয়।
ঢাকা বোর্ডের প্রায় ১৮ হাজার শিক্ষার্থী ২২ হাজার ৮৫৫টি বিষয়ের খাতা পুনর্নিরীক্ষার আবেদন করেছিল।
জানা গেছে, করোনার কারণে দেড় বছর ক্লাস না হওয়ায় গত বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হয় তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে। গত ৩০ ডিসেম্বর এ পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। পরদিন থেকে পুনর্নিরীক্ষার আবেদন শুরু হয়। যা শেষ হয় গত ৬ জানুয়ারি।
এ বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলে পাসের হার ৯৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ, যা এ যাবৎকালে সর্বোচ্চ। ২০২০ শিক্ষাবর্ষে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৮২ দশমিক ৮৭ শতাংশ। সে হিসাবে এবার পাসের হার বেড়েছে ১০ দশমিক ৭১ শতাংশ।
পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
চট্টগ্রাম বোর্ডে এসএসসিতে
আরও ৩৩ শিক্ষার্থী
পাস করেছে
ম যাযাদি ডেস্ক
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড এসএসসি পরীক্ষার পুনর্নিরীক্ষণের ফল আজ শুক্রবার সকালে প্রকাশ করা হয়েছে। এতে অকৃতকার্য আরও ৩৩ পরীক্ষার্থী পাস করেছে। তাদের মধ্যে এক শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। তিনি বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক নারায়ণ চন্দ্র নাথ।
২০২০ সালের এসএসসি পরীক্ষায় পুনর্নিরীক্ষণের পর ফল পরিবর্তন হয়েছিল ৬০৯ জনের।
জানা গেছে, এবার ফল পুনর্নিরীক্ষণের জন্য আবেদন করে ৭ হাজার ৬৯ পরীক্ষার্থী। পুনর্নিরীক্ষণের পর ৯২ পরীক্ষার্থীর জিপিএ পরিবর্তন হয়েছে।
এবারের এসএসসি পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ছিল ৯১ দশমিক ১২। পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ১ লাখ ৫৮ হাজার ৬৩৬ জনের মধ্যে কৃতকার্য হয়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৫৫০ পরীক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ৭৯১ জন।
বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, কৃতকার্য হওয়া পরীক্ষার্থীর মধ্যে ছাত্র ৬৭ হাজার ১৭১ এবং ছাত্রী ৭৭ হাজার ৩৭৯ জন।
এবার বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৬ দশমিক ৮২, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ হাজার ২৯১ জন। ব্যবসায় শিক্ষায় পাসের হার ৯২ শতাংশ। এ বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৩৪৪ জন। মানবিক বিভাগে পাসের হার ৮৭ দশমিক ৪৭, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫৬ শিক্ষার্থী।
গত ৩০ ডিসেম্বর এবারের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এরপর পুনর্নিরীক্ষণের সময় বেঁধে দেওয়া হয়।
Copyright JaiJaiDin ©2022
Design and developed by Orangebd