পাসে শীর্ষে রাজশাহী জিপিএ-তে বগুড়া

প্রকাশ | ১৮ জুলাই ২০১৯, ০০:০০

রাজশাহী অফিস
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় এবার বেড়েছে পাসের হার ও জিপিএ-৫। তবে পাসে শীর্ষে রয়েছে রাজশাহী জেলা এবং জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে বগুড়া জেলা। এ বোর্ডে এবার পাস করেছে ৭৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছে ছয় হাজার ৭২৯ জন জন। এবার পাসে মেয়েরা ও জিপিএ-৫ এ এগিয়ে ছেলেরা। বুধবার দুপুরে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সভা কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ ফলাফল ঘোষণা করেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. আনারুল হক। তিনি জানান, এবার এ বোর্ডে পাসের হারে শীর্ষে রয়েছে রাজশাহী জেলা। আর জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে বগুড়া জেলা। এবার রাজশাহী জেলায় পাসের হার ৮২ দশমিক ৭৪ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ১২৪ জন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩৫ জন। নাটোর জেলায় পাসের হার ৭৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৪ জন। নওগাঁ জেলায় পাসের হার ৬৯ দশমিক ০৭ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫২ জন। পাবনা জেলায় পাসের হার ৭৪ দশমিক ২২ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৪২ জন। সিরাজগঞ্জ জেলায় পাসের হার ৭৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৪৬ জন। বগুড়া জেলায় পাসের হার ৮১ দশমিক ১৮ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৪৩৭ জন এবং জয়পুরহাট জেলায় পাসের হার ৭২ দশমিক ৬৪ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০৯ জন। আখাউড়ায় কলেজের চেয়ে মাদ্রাসার ফল ভালো আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) সংবাদদাতা সারাদেশের ন্যায় বুধবার আখাউড়ায় এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশিত ফলে আখাউড়ার ৩টি কলেজের মধ্যে শহীদ স্মৃতি সরকারি কলেজ থেকে ৪৭৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৩৫২জন পাস করেছে। শতকরা পাশের হার ৭৪.৪২। নাছরীন নবী মহিলা কলেজ থেকে ১১৮জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে পাস করেছে ৮৩ জন। শতকরা পাসের হার ৭০.৩৪, ছতুরা চান্দপুর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৬৬ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৫৩ জন পাস করেছে। শতকরা পাসের হার ৮০.৮৩। ৩টি কলেজের কেউই জিপিএ-৫ পায়নি। এদিকে উপজেলার ৩টি আলীম মাদ্রাসার মধ্যে আখাউড়া ইসলামিয়া টেকনিক্যাল মাদ্রাসা থেকে ১৬ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে শতভাগ পাস করেছে। জিপিএ-৫ নেই। টনকি সাদেকুল উলুম আলিম মাদ্রাসা থেকে ৩৮ জন পরীক্ষা দিয়ে ৩৭ জন পাস করেছে। পাসের হার ৯৭.৩৭%। রানীখার সৈয়দ এমদাদুল বারী গাউছিয়া আলীম মাদ্রাসা থেকে ১৯ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ১৮ জন। পাসের হার শতকরা ৯৪.৭৪।