কসবায় ট্রেন দুর্ঘটনা

নিহত ৭ জনের বাড়ি হবিগঞ্জে

প্রকাশ | ১৩ নভেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় 'তূর্ণা নিশীথা' ও 'উদয়ন এক্সপ্রেস' ট্রেনের সংঘর্ষে ঘটনায় হবিগঞ্জ জেলার নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ জনে। এছাড়া আহত হয়েছেন আরো অন্তত ১৭ জন। নিহতদের মাঝে তিনজনের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মরদেহ এসে বাড়িতে পৌঁছলে কান্নায় ভেঙে পড়েন তাদের স্বজনরা। নিহতরা হলেন- হবিগঞ্জ শহরতলীর আনোয়ারপুরের আলী মো. ইউনুছ (৩০), বহুলা গ্রামের আলমগীর আলমের ছেলে ইয়াছিন আলম (১২), চুনারুঘাট উপজেলার উলুকান্দি পশ্চিম তালুকদার বাড়ির ফটিক মিয়ার ছেলে রুবেল মিয়া (২২), একই উপজেলার পীরের গাঁওয়ের আব্দুল হাসিমের ছেলে সুজন মিয়া (২৫), আবুল কালামের স্ত্রী পিয়ারা বেগম (৬২) বানিয়াচং উপজেলার মর্দন মুরত গ্রামের ইউসুফ মিয়ার ছেলে আল আমিন মিয়া (৩৪) ও একই উপজেলার টাম্বলী টুলা গ্রামের সোহেল মিয়ার মেয়ে আদিবা আক্তার (৩)। আহতরা হলেন- হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বহুলা গ্রামের রফিক মিয়ার ছেলে আলমগীর মিয়া, একই গ্রামের আদম আলীর ছেলে মুখলেছ মিয়া, নবীগঞ্জ উপজেলার মোজাম্মেল হকের ছেলে লোকমান মিয়া, নবীগঞ্জ উপজেলার আতিক মিয়ার মেয়ে আফসা বেগম, বানিয়াচং উপজেলার আলফু মিয়ার ছেলে আশিক মিয়া, নবীগঞ্জ উপজেলার আনোয়ার হোসেনের ছেলে ওয়াহুল মিয়া, ফরিদ মিয়ার ছেলে রাজন মিয়া, নবীগঞ্জ উপজেলার চনু মিয়ার মেয়ে আনোয়ারা বেগম, সৈয়দপুর গ্রামের কেজু মিয়ার ছেলে রায়হান মিয়া, চুনারুঘাট উপজেলার শহীদ মিয়ার ছেলে জনি মিয়া, বানিয়াচং উপজেলার মুসা মিয়ার মেয়ে মিম আক্তার, সোহেল মিয়ার স্ত্রী নাজমা আক্তার, রফিক উলস্নার ছেলে রেনু মিয়া, হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বগুলাখাল গ্রামের আসকির মিয়ার ছেলে ধলাই মিয়া, বানিয়াচং উপজেলার মখা গ্রামের মনজব আলীর ছেলে রকিব মিয়া, নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাকের মৃত মনোর উদ্দিনের ছেলে হাসান আলী ও হবিগঞ্জ সদর উপজেলার নারায়নপুরের সোনা উলস্নার ছেলে আবুল কালাম। হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো. কামরুল হাসান বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে হতাহতের পরিবারকে সব ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করা হবে।