সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ০৮ জানুয়ারি ২০২৩, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
ইন্টারনেটের গতিতে ১১৯তম বাংলাদেশ ম যাযাদি ডেস্ক ইন্টারনেটের গতিতে এগিয়েছে বাংলাদেশ। মোবাইলে এগিয়েছে সাত ও ব্রডব্যান্ডে তিন ধাপ। গত অক্টোবর মাসের তুলনায় নভেম্বরে ইন্টারনেটের গতিতে সাত ধাপ এগিয়ে ১১৯তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। ইন্টারনেট অ্যাকসেস ও পারফরম্যান্স অ্যানালাইসিস কোম্পানি ওকলার সর্বশেষ প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে। ওকলার তথ্যানুযায়ী, স্পিডটেস্ট ডটনেটে ১৪২টি দেশের মোবাইল ইন্টারনেট গতির হিসাব রয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১৯তম। বাংলাদেশের মোবাইল ইন্টারনেটে ডাউনলোড স্পিড ১৩ দশমিক ৯৫ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)। আপলোড স্পিড ৯ দশমিক ২০ এমবিপিএস। ব্রডব্যান্ডে ডাউনলোড স্পিড ৩৪ দশমিক ৮৫ মেগাবিট পার সেকেন্ড (এমবিপিএস)। আপলোড স্পিড ৩৭ দশমিক ৪১ এমবিপিএস। মোবাইল ইন্টারনেটে গতির দিক দিয়ে সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে নেপাল ও আফগানিস্তান। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৭ জন ম যাযাদি ডেস্ক ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০২ জন। তবে এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃতু্যর খবর পাওয়া যায়নি। শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়া ২৭ জনের মধ্যে ঢাকার ১৪ জন ও ঢাকার বাইরের ১৩ জন। চলতি বছরের ১ থেকে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ডেঙ্গুরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৪২ জন। এদের মধ্যে ঢাকার ১২৩ জন ও ঢাকার বাইরের ১১৯ জন। অন্যদিকে, এ সময়ের মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪০ জন। সুস্থদের মধ্যে ঢাকার ২৯ জন এবং ঢাকার বাইরের ১১ জন। এ সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃতু্যর খবর পাওয়া যায়নি। ২০২২ সালে ডেঙ্গুতে বছরের প্রথম মৃতু্য হয় জুলাই মাসে। এ মাসে মারা যান ৯ জন। এরপর আগস্টে ১১, সেপ্টেম্বরে ৩৪, অক্টোবরে ৮৬, নভেম্বরে ১১৩ ও ডিসেম্বরে ২৭ জন মারা যান। এ বছর ডেঙ্গুতে মৃতু্যর সংখ্যা ২০২১ সালের মৃতু্যকে ছাড়িয়ে যায়। উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলি, গ্রেনেড উদ্ধার ম যাযাদি ডেস্ক কক্সবাজারের উখিয়া বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মোহাম্মদ নুরুন্নবী (৪০) নামে এক রোহিঙ্গা নাগরিক গুলিবিদ্ধ হন। পরে তার ঘরে তলস্নাশি চালিয়ে একটি গ্রেনেড উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে উখিয়ার ৮-ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-৩৯ বস্নকে এ ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ নুরুন্নবী একই ক্যাম্পের একই বস্নকের মোহাম্মদ কাশিমের ছেলে। তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ৮ এপিবিএনের সহকারী পুলিশ সুপার মো. ফারুক আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে উখিয়ার ৮-ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-৩৯ বস্নকে ১০ থেকে ১২ জনের দু'টি গ্রম্নপ এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে থাকে। বেশ কিছু সময় ধরে গোলাগুলি চলে। খবর পেয়ে এপিবিএনের পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে এলাকাটি ঘিরে ফেলেন। পরে মোহাম্মদ নুরুন্নবী নামের এক রোহিঙ্গাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এ সময় তার বসতঘরে তলস্নাশি চালিয়ে অবিস্ফোরিত একটি গ্রেনেড পাওয়া যায়।