এক পস্ন্যাটফর্মে মিলবে কৃষির ৪৫ সেবা

প্রকাশ | ১৬ মার্চ ২০২৩, ০০:০০

বিশেষ প্রতিনিধি
এখন থেকে কৃষি মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ ১৭টি দপ্তর ও সংস্থার ৪৫টি নাগরিক সেবা মিলবে একটি সমন্বিত ডিজিটাল পস্ন্যাটফর্মে। যা থেকে কৃষিকাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দুই কোটিরও অধিক মানুষ সরাসরি এসব সুবিধা ভোগ করবেন। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (সড়ধ.মড়া.নফ) থেকে ইন্টিগ্রেটেড ডিজিটাল সার্ভিস (যঃঃঢ়://ংবৎারপব. সড়ধ.মড়া.নফ/ঢ়ড়ৎঃধষ/যড়সব) ট্যাবে ক্লিক করলেই এসব সেবা মিলবে। বুধবার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ ডিজিটাল সার্ভিসের উদ্বোধন করেন কৃষিমন্ত্রী ডক্টর মো. আব্দুর রাজ্জাক। এ সময় কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংস্থা প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় মন্ত্রী বলেন, এ পস্ন্যাটফর্ম চালুর ফলে কৃষি মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর/সংস্থা প্রদত্ত নাগরিক সেবাসমূহ এক জায়গায় খুব সহজেই পাওয়া যাবে, সেবা প্রাপ্তিতে সময় কম লাগবে ও যাতায়াত খরচ হ্রাস পাবে। এই পোর্টালের মাধ্যমে কৃষক, উৎপাদক, ব্যবসায়ী, আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকদের জন্য কৃষি পরামর্শ, শস্য, লাইসেন্স ও নিবন্ধন, সার, অনুদান ও ভর্তুকি, সেচ এবং কীটনাশক বিষয়ে মন্ত্রণালয় ও সব সংস্থা প্রদত্ত সেবা ডিজিটালি পাওয়া যাবে। এখানে প্রতিটি সেবার বিপরীতে প্রয়োজনীয় তথ্যাদি সন্নিবেশ করা হয়েছে। কী প্রক্রিয়ায়, কত খরচে, কার মাধ্যমে, কত সময়ে এবং কী কী প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মাধ্যমে সেবাসমূহ পাওয়া যাবে তা বিস্তারিত উলেস্নখ করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি সেবার সেবাপদ্ধতির ধাপসমূহ বর্ণনা করা হয়েছে। পরে কৃষিমন্ত্রী মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বাস্তবায়ন অগ্রগতি সভায় ফলমূল, শাকসবজি বা হর্টিকালচারে গবেষণা বাড়াতে বিজ্ঞানীদের নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি বলেন, অর্থকরী ফলমূল, শাকসবজি বা হর্টিকালচার গবেষণায় দেশের বিজ্ঞানীরা এখনো পিছিয়ে আছে। এ খাতে বিজ্ঞানীদের অবদান খুব দৃশ্যমান নয়।