সেমিনারে বক্তারা ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত উদ্যোগ জরুরি

প্রকাশ | ১১ আগস্ট ২০২৩, ০০:০০

যাযাদি রিপোর্ট
সরকারি-বেসরকারি মনিটরিং, ম্যানেজমেন্ট এবং জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতাই ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রধান ভূমিকা পালন করতে পারে। সরকারের একার পক্ষে কখনোই ডেঙ্গু দূর করা সম্ভব না। এ জন্য সুশীল সমাজ, সংবাদমাধ্যম এবং সর্বসাধারণকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি এবং স্বাস্থ্য সেবা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. শাহ্‌ মনির হোসেন। বৃহস্পতিবার রাজধানীর নিপসম অডিটোরিয়ামে পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত 'বাংলাদেশে ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের চ্যালেঞ্জ : উত্তরণের উপায়' শীর্ষক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সভায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন- স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. সানিয়া তাহমিনা এবং জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) কীটতত্ত্ব বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডক্টর গোলাম সারোয়ার। সভায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও পরিস্থিতির ওপর প্যানেল আলোচনায় জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. মোহাম্মদ মুশতাক হোসেন বলেন, 'ডেঙ্গু মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। যা জনস্বাস্থ্যের নীতিমালা অনুযায়ী মোকাবিলা করতে হবে। ডেঙ্গু রোগীদের সম্ভবপর হলে আলাদাভাবে চিকিৎসা করতে হবে।' প্রফেসর ডক্টর নাজমুল ইসলাম বলেন, আমাদের আশপাশের দেশগুলো যেভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে, সেই ধারণা নিয়েও কাজ করতে হবে এবং সময়পোযোগী সিদ্ধান্ত নিয়ে জনগণের অংশগ্রহণ বাড়িয়ে ডেঙ্গু সংকট নিরসনে এগিয়ে যেতে হবে।' সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন- ডিএনসিসির সাবেক প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জোবায়দুর রহমান, প্রফেসর ডা. জিয়াউল ইসলাম, ডা. আবু জামিল ফয়সাল, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ডা. নিজাম উদ্দীন আহম্মেদ।