তথ্যপ্রযুক্তিতে বহুলাংশে এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। ফের ক্ষমতায় আসলে ‘ফাইভ জি’ প্রযুক্তি চালু করা হবে।
বুধবার রাজধানীর প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে এক আড়ম্বরপূণর্ অনুষ্ঠানে ফাইভ-জি সামিটের উদ্বোধন ও পরীক্ষামূলক কাযর্ক্রম প্রদশর্নকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়া বিশ্বের অন্য দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে চাই। এজন্য তিনি বিটিআরসির পাশাপাশি রবি এবং হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানান।
পৃথিবীর অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ইন্টারনেটের দাম কম বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, বতর্মান সরকার ১০ বছর আগে নিবার্চনী ইশতেহারে জনগণকে ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছিল। নিদির্ষ্ট সময়ের মধ্যে বাস্তবে রূপ নিয়েছে সেই কমর্সূচি।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, বিটিআরসির সচিব শ্যাম সুন্দর শিকদার, রবির এমডি ও সিইও মাহতাব উদ্দিন, হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও ঝ্যাং জেনজুন।
ফাইভ-জির পরীক্ষা চালাতে হুয়াওয়েকে এক সপ্তাহের জন্য স্পেকট্রাম বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন- বিটিআরসি। সরকারের সহযোগিতায় মোবাইল অপারেটর রবিকে সঙ্গে নিয়ে এই ফাইভ-জি সামিটের আয়োজন করে প্রযুক্তি পণ্য নিমার্তা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে।
উল্লেখ্য, গত ফেব্রæয়ারিতে আনুষ্ঠানিকভাবে দেশে ফোর-জি সেবা চালু হয়। চারটি মোবাইল ফোন অপারেটরকে ফোর-জি সেবার লাইসেন্স দেয়ার মাধ্যমে দেশে এ সেবার যাত্রা শুরু হয়।
