এইচএসসির ফল

পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন ১৮-২৪ জুলাই

প্রকাশ | ১৮ জুলাই ২০১৯, ০০:০০

যাযাদি রিপোর্ট
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফলে অসন্তোষ শিক্ষার্থীরা ১৮ জুলাই থেকে ফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন। এ কার্যক্রম চলবে ২৪ জুলাই পর্যন্ত। পরবর্তী ১৫ দিন পর শিক্ষার্থীদের চ্যালেঞ্জ করা বিষয়ের ফল প্রকাশ করা হবে। বুধবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর শিক্ষাবোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে এ- সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র টেলিটক সিম থেকেই ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করতে দিয়েই করা যাবে। প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে জঝঈ লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর লিখতে হবে। এরপর স্পেস দিয়ে রোল লিখে আবার স্পেস দিয়ে ঝঁনলবপঃ ঈড়ফব লিখে ১৬২২২ নম্বরে ঝবহফ করতে হবে। (উদাহারণ: জঝঈ উঐঅ ১২৩৪ ১০১ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।) একাধিক বিষয়ের উত্তর পত্র পুনঃনিরীক্ষণে কমা দিয়ে সাবজেক্ট কোড এসএমএস করতে হবে। যেমন, ১০১, ১০২, ১০৩ ইত্যাদি। মেসেজ সেন্ড হলে টেলিটক থেকে পিন নম্বরসহ একটি এসএমএস আসবে। পিন নম্বরটি সংগ্রহ করতে হবে। এরপর আবারও মেসেজ অপশনে জঝঈ লিখে স্পেস দিয়ে ণঊঝ লিখে স্পেস দিয়ে 'পিন নম্বর' লিখে স্পেস দিয়ে নিজস্ব মোবাইল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে। এবার টেলিটক থেকে ট্র্যাকিং নম্বরসহ একটি মেসেজ আসবে। ট্র্যাকিং নম্বরটি সংগ্রহ করতে হবে। (উদাহারণ: জঝঈ ণঊঝ চওঘ-ঘটগইঊজ গড়নরষবঘঁসনবৎ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।) এ ছাড়া প্রতি পত্রের পুনঃনিরীক্ষণের আবেদনের জন্য ১৫০ টাকা টেলিটক নম্বর থেকে কেটে নেয়া হবে। দ্বিপত্র বিশিষ্ট বিষয়ে একটি বা দুইটি পত্রে আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া ফল পুনঃনিরীক্ষণে কোনো ম্যানুয়াল আবেদন গ্রহণ করা হবে না বলেও জানিয়েছে ঢাকা বোর্ড। ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, যে সব শিক্ষার্থীরা এইচএসসি পরীক্ষার ফলে অনেক বিষয়ে নম্বর বেশি পাওয়ার আশঙ্কা বা কোনো ধরনের অভিযোগ থাকে, সে সব শিক্ষার্থীরা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করে থাকে। আবেদন শেষে পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে এ ফল প্রকাশ করা হবে। বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ-সংক্রান্ত সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, শিক্ষার্থীদের ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদনের ভিত্তিতে উত্তরপত্রের নম্বর পুনরায় গণনা করা হয়ে থাকে। শিক্ষকরা খাতা মূল্যায়ন করে যে নম্বর দেন, সেটি সঠিকভাবে যোগ হয়েছে কিনা তা যাচাই করা হয়ে থাকে। পুনরায় নতুনভাবে খাতা মূল্যায়ন হয় না।