সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১৮ নভেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
ওষুধের দোকানে আহত হনুমান! যাযাদি ডেস্ক ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে শনিবার সকালে দুই হনুমান মিলে মারামারি করছিল। কিছুক্ষণ পর রণে ভঙ্গ দিয়ে একটি হনুমান পালিয়ে যায়। অন্যটি বসে থাকে চুপ করে। বেশ কয়েক জায়গায় ক্ষতস্থান থেকে রক্ত ঝরতে দেখা যায়। সকালে মলস্নারপুর স্টেশন চত্বরে যাত্রীদের নিয়ে টোটোর যাওয়া আসা চলতেই থাকে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, আচমকা একটি টোটোয় চড়ে বসে আহত হনুমানটি। একটি ওষুধের দোকানের সামনে হুট করেই নেমে পড়ে হনুমানটি। ওষুধ দোকানের মালিক আনাজুল আজিম জানান, দোকানের সামনে বেঞ্চে বসে অপেক্ষা করছিল হনুমানটি। পরে ভিড় একটু কমতেই লাফ দিয়ে কাউন্টারে উঠে বসে শরীরের ক্ষতস্থানগুলো দেখাতে থাকে। হাত ধরে এমন ভাব করে যেন চিকিৎসা চাইছে। ক্ষতে ওষুধ লাগিয়ে ব্যান্ডেজ করে দেওয়ার পরে পানি নিয়ে একটি ব্যথা কমার ওষুধও খাওয়ানো হয় তাকে। সঙ্গে কয়েকটি কলাও খেতে দেয়া হয়। কিছুক্ষণ বসে থেকে দোকানের কাউন্টার থেকে রাস্তায় নেমে ফের একটি স্টেশনগামী টোটোয় চড়ে বসে হনুমানটি। গর্তে ছিল বৃদ্ধের রক্তাক্ত লাশ স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে মো. সহিদ মিয়া (৭৫) নামে এক বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার রাতে উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের শশই গ্রামের ইটভাটার কাছ থেকে তার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত সহিদ মিয়া শশই গ্রামের মরহুম সিন্দু মিয়ার ছেলে। এলাকাবাসী ও পুলিশ জানায়, শশই বিক্স ফিল্ডের দক্ষিণ পাশে একটি গর্তে বৃদ্ধ সহিদ মিয়ার লাশ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী পুশিশে খবর দিলে রাতেই পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে। মাইক্রোচাপায় পথচারী নিহত সীতাকুন্ড (চট্টগ্রাম) সংবাদদাতা সীতাকুন্ডে মাইক্রোবাসচাপায় মোজাফফর হোসেন তালুকদার (৫৪) নামে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। শনিবার রাতে উপজেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের গুল আহম্মদ জুট মিলস এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত মোজাফফর বগুড়া জেলার কাহালু থানার সমন তাহেরপুর পাড়া এলাকার মৃত হাফিজ তালুকদারের পুত্র। কুমিরা হাইওয়ে পুলিশ জানায়, চট্টগ্রামমুখী মাইক্রোবাস রাস্তা পার হওয়া মোজাফফরকে চাপা দেয়। গুরুতর আহতাবস্থায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। গলায় কাপড় বাঁধা লাশ উদ্ধার বাউফল (পটুয়াখালী) সংবাদদাতা পটুয়াখালীর বাউফল পৌরসভায় টুম্পা সাহা (২৩) নামে এক গৃহবধূ শাশুড়ি ও ননদের নির্যাতন সইতে না পেরে আত্মহত্যা করেছে বলে অভিযোগ করেছে নিহতের পরিবার। রোববার সকালে পৌরসভার ৭নং ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, ২০১২ সালে সঞ্জয় সাহার সঙ্গে টুম্পা সাহার বিয়ে হয়। রোববার সকালে শাশুড়ির চিৎকার শুনে প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলে রুমের ভেতর টুম্পার গলায় কাপড় বাঁধা অবস্থায় নিথর দেহ দেখতে পায়। নিহতের বাবা ও ভাই মানোষ সাহা অভিযোগ করে বলেন, টুম্পাকে কারণে অকারণে শাশুড়ি ও ননদ প্রায়ই মারধর করত। তাকে হত্যা করে অপমৃতু্য বলে চালানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে। বাউফল থানার ওসি খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, নিহতের গলায় বেশ কিছু দাগ রয়েছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে।