আজকের যায়যায়দিন

বরফের নিচে

১৮ ঘণ্টা!

যাযাদি ডেস্ক

বরফের নিচে চাপা পড়ার পর ১৮ ঘণ্টা পর ১২ বছর বয়সি এক কিশোরীকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। পাকিস্তান অধু্যষিত কাশ্মীরে তুষারধসের সময় ওই কিশোরীর বাড়ি বরফের নিচে চাপা পড়ে। পরে দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টা পর মঙ্গলবার

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের নেই সঠিক পরিসংখ্যান

তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে বলে তার মা

নিশ্চিত করেছেন।

যখন তুষারধস নেমেছিল তখন ওই কিশোরী বাড়ির একটি রুমের মধ্যে ছিল। সামিনা বিবি নামের ওই কিশোরী সাহায্য চেয়ে চিৎকার করতে থাকে। সামিনার মা বলেন, তার মেয়ে খুব ভাগ্যবান যে সে বেঁচে আছে। তিনি বলেন, অনেক সময় পেরিয়ে যাওয়ায় তারা প্রায় আশা ছেড়েই দিয়েছিলেন। অপরদিকে সামিনা বলেন, সে উদ্ধার হওয়ার আশায় সময় পার করছিল। সে ঘুমাতে পারছিল না। তার পায়ে আঘাত লেগেছে এবং তার মুখ দিয়ে রক্ত পড়ছিল। তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

বাসের ধাক্কায়

শিক্ষার্থী নিহত

যাযাদি ডেস্ক

চট্টগ্রামের বারিয়ার হাট পৌরবাজারে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মিনিবাসের ধাক্কায় মোহাম্মাদ আবু সাঈদ নামের এক শিক্ষার্থী নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

আবু সাঈদ উপজেলার পশ্চিম জোয়ার এলাকার মোহাম্মদ হানিফের ছেলে। তিনি বারিয়ার হাট ডিগ্রি কলেজের স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। জোরারগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মফিজউদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। দুর্ঘটনায় আবু সাঈদের আরেক সহপাঠী আহত হন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ জনতা বাসটিকে ভাঙচুর করে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

সড়ক দুর্ঘটনায়

যুবকের মৃতু্য

বকশীগঞ্জ (জামালপুর) সংবাদদাতা

জামালপুরের বকশীগঞ্জে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে হযরত আলী (৩০) নামে এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে বকশীগঞ্জ-সানন্দবাড়ি সড়কের গোপালপুর গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

হযরত আলী দক্ষিণ ভাতখাওয়া গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে। জানা যায়, তিনি সন্ধ্যায় নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। বগারচর ইউনিয়নের গোপালপুর বাজার এলাকায় উলটো দিক থেকে আসা অন্য একটি মোটরসাইকেলের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে মারাত্মক আহত হন হযরত আলী। স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সে নিয়ে

গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

বাইক-লরি সংঘর্ষে

একজন নিহত

স্টাফ রিপোর্টার, নেত্রকোনা

নেত্রকোনা-কেন্দুয়া সড়কে সদর উপজেলার বায়রাউড়া এলাকায় বৃহস্পতিবার সকালে মোটরসাইকেল ও লরির সংঘর্ষে রফিকুল ইসলাম কাঞ্চন (৫৫) নিহত ও তার স্ত্রী ফরিদা বেগম (৪২) গুরুতর আহত হয়েছেন।

কাঞ্চন নেত্রকোনা সদর উপজেলার মদনপুর পূর্বপাড়া গ্রামের আবদুল গফুর ফকিরের ছেলে।

জানা গেছে, কাঞ্চন তার স্ত্রী ফরিদা বেগমকে ডাক্তার দেখানোর জন্য বৃহস্পতিবার সকালে বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে করে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। সকাল সাড়ে সাতটার দিকে বায়রাউড়া এলাকায় পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি লরির সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই কাঞ্চন নিহত হন।