গাবতলীর হাটে জালনোট শনাক্তে ৩৫ মেশিন

প্রকাশ | ১৯ আগস্ট ২০১৮, ০০:০০

যাযাদি রিপোটর্
সাধারণ বেপারি ও কোরবানির পশু ক্রেতাদের ব্যাংকনোট ও জালনোটের মধ্যে পাথর্ক্য খুঁজে পাওয়া অনেক সময় কঠিন হয়ে দঁাড়ায়। আর ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষের হাতে ভুলে জালনোট চলে এলে এতে ক্ষতির সম্মুখীন হন তারা। অনেক ক্ষেত্রে আইনগত জটিলতায়ও পড়তে হয়। এসব বিষয় মাথায় রেখে কোরবানি উপলক্ষে রাজধানীর বৃহৎ গাবতলী পশুর হাটে ৩৫টি জালনোট শনাক্তকরণ মেশিন বসানো হয়েছে। হাট ইজারাদার, ব্যাংক, পুলিশ ও র‌্যাবের পক্ষ থেকে এসব মেশিন বসানো হয়েছে। গাবতলীতে কোরবানির পশু কিনতে এসে কেউ যেন প্রতারণার শিকার না হন, সেজন্য এই ব্যবস্থা। এসব মেশিনে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টাই সেবা পাওয়া যাচ্ছে। হাট ঘুরে দেখা যায়, গুরুত্বপূণর্ পয়েন্টে সিসি ক্যামেরাসহ চারপাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কমর্কতার্রাও দায়িত্ব পালন করছেন। প্রায় ৭০০-৮০০ সদস্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। এর বাইরে ৩৩ জন সিভিল পোশাকে হাটে টহল দিচ্ছেন। হাট পরিচালনা কমিটির সদস্য সানোয়ার হোসেন বলেন, জাল টাকা শনাক্তে ৩৫টি মেশিন বসানো হয়েছে। হাটের নিরাপত্তায় ৭০০-৮০০ কমীর্ কাজ করছেন। বসানো হয়েছে ওয়াচ টাওয়ারও।