সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ২৮ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
পায়ুপথে ৯ স্বর্ণের বার, যাত্রী ধরা যাযাদি রিপোর্ট হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পায়ুপথে ৯ স্বর্ণের বার এনে সারোয়ার আলম (৩৫) নামে এক যাত্রী ধরা খেলেন বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের হাতে। সোমবার দুপুর ১২টার দিকে এমিরেটস ইকো৫৮২ ফ্লাইটে দুবাই থেকে ঢাকায় আসেন ওই যাত্রী। বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপস্‌ অ্যান্ড মিডিয়া) আলমগীর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, দুপুরে সারোয়ার আলম নামে ওই যাত্রীকে দুবাই থেকে শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণের পর ক্যানোপি এলাকায় সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। এ সময় আর্মড পুলিশের সদস্যরা তাকে চ্যালেঞ্জ করে। পরবর্তীতে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের হেফাজতে নিয়ে তলস্নাশি ও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে পায়ুপথে স্বর্ণ আনার কথা স্বীকার করেন। এরপর তার পায়ুপথ থেকে ৯টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। পকেটে পাওয়া যায় আরও ১৪৪ গ্রাম স্বর্ণালংকার। আটক স্বর্ণের আনুমানিক বাজারমূল্য ৫৭ লাখ টাকা। সারোয়ার চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী থানার পশ্চিম দলাই গ্রামের সোলায়মানের ছেলে। ১৫৩ কার্টন সিগারেট জব্দ যাযাদি ডেস্ক শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শারজাহ থেকে আসা মোহাম্মদ আবদুর রহিম নামের এক যাত্রীর ব্যাগেজ থেকে ১৫৩ কার্টন সিগারেট জব্দ করা হয়েছে। প্রতি কার্টন সিগারেটের বাজার মূল্য ২ হাজার টাকা। রোববার রাত পৌনে ১০টার দিকে বিমানবন্দরে দায়িত্বরত এনএসআই টিম এসব সিগারেট উদ্ধার করে। বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এনএসআই টিম শারজাহ থেকে আসা এয়ার এরাবিয়ার জি৯-৫২৩ ফ্লাইটের যাত্রীদের ওপর নজরদারি বাড়ায়। এ সময় কাস্টম হলে স্ক্যানিং ছাড়াই ব্যাগেজ নিয়ে দ্রম্নত সরে পড়ার চেষ্টা করছিলেন সাতকানিয়ার আবদুর রহিম। এ সময় তাকে চ্যালেঞ্জ করে ব্যাগেজে ডানহিল, ৩০৩ ও ইজি ব্র্যান্ডের সিগারেট পাওয়া যায়। নেত্রকোনায় জঙ্গলে শিক্ষকের লাশ স্টাফ রিপোর্টার, নেত্রকোনা নেত্রকোনা সদর উপজেলার কোনাপাড়া গ্রাম থেকে উজ্জল চৌধুরী (৩৫) নামে এক স্কুল শিক্ষকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার সকালে ওই এলাকার একটি জঙ্গলের ভেতর থেকে গলায় মাফলার প্যাঁচানো অবস্থায় লাশটি উদ্ধার করা হয়। উজ্জল মদন উপজেলার গোবিন্দশ্রী ইউনিয়নের বড়বাড়ির মৃত কেনু মিয়া চৌধুরীর ছেলে। তিনি গোবিন্দশ্রী উচ্চবিদ্যালয়ের শরীরচর্চার শিক্ষক। কয়েক দিন আগে জেলা শহরের মোক্তারপাড়া এলাকায় শ্বশুড়বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন। মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. তাজুল ইসলাম খান বলেন, লাশটি উদ্ধার করার পর সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। মাদক বিক্রি করায় তিনজন গ্রেপ্তার শেরপুর (বগুড়া) সংবাদদাতা বগুড়ার শেরপুরে ৬ বোতল ফেনসিডিলসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার শালফা-শৈল্যাপাড়া কাঁচা রাস্তার একটি ব্রিজের ওপর থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন শেরপুর শহরের উলিপুরপাড়ার আব্দুস সালামের ছেলে সাদ্দাম হোসেন (২৮), উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের মৃত ওবাইদুল ইসলামের ছেলে রাসেল মাহমুদ (৩০) এবং অপর সহযোগী শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নের রহমতপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে জাহাঙ্গীর হোসেন (৩০) এ ঘটনায় ভারতীয় তৈরি আমদানি নিষিদ্ধ ফেনসিডিল বিক্রির অপরাধে থানার এসআই আতিক হোসেন বাদী হয়ে গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেছেন। ৩৮২ ফেনসিডিলসহ প্রাইভেট কার জব্দ ঝিনাইদহ প্রতিনিধি ঝিনাইদহ সদর উপজেলা থেকে ৩৮২ বোতল ফেনসিডিলসহ একটি প্রাইভেট কার জব্দ করেছে পুলিশ। সোমবার সকালে ওই ফেনসিডিল ও প্রাইভেট কারটি জব্দ করা হয়। ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি মঈন উদ্দিন জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারেন বানিয়াবহু এলাকা দিয়ে মাদক পাচার হচ্ছে। পরে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়। সেখান থেকে প্রাইভেট কারসহ ফেনসিডিল উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার জৈন্তাপুর (সিলেট) সংবাদদাতা সিলেটের জৈন্তাপুরে ধর্ষণ মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে জৈন্তাপুর মডেল থানা পুলিশ। রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জৈন্তাপুর মডেল থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. উমর ফারুক মোড়লের নেতৃত্বে একদল পুলিশ সেলিম আহমদ (৩৫)কে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া সেলিম আহমদ উপজেলার চারিকাটা ইউনিয়নের উত্তর ভিত্রিখেল গ্রামের মৃত হবিবুর রহমান হবির ছেলে এবং জৈন্তাপুর মডেল থানার ধর্ষণ মামলার আসামি। জৈন্তাপুর মডেল থানার তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. উমর ফারুক মোড়ল আটকের বিষয় নিশ্চিত করে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে ধর্ষণ মামলার আসামি সেলিম আহমদকে আটক করা হয়। সোমবার সকালে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়।