সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
ইউএস ওপেনে জোকোভিচ ডিসকোয়ালিফাইড ক্রীড়া ডেস্ক একে তো বিশ্বের এক নম্বর টেনিস খেলোয়াড়, তার ওপর ছিলেন দুর্দান্ত ছন্দে। ২০২০ সালে হারেননি একটি ম্যাচও। তাই ইউএস ওপেনের শিরোপা জয়ের দৌড়ে তাকেই এগিয়ে রাখা হচ্ছিল। কিন্তু আসর থেকে শীর্ষ বাছাই নোভাক জোকোভিচের বিদায়টা হলো বিস্ময়করভাবে। চতুর্থ রাউন্ডের ম্যাচে এক লাইন জাজকে দুর্ঘটনাক্রমে বল দিয়ে আঘাত করায় ডিসকোয়ালিফাইড হয়েছেন এই সার্বিয়ান তারকা। জোকোভিচ বিদায় নিলেও কোয়ার্টারফাইনাল নিশ্চিত করেছেন নারী এককের আরেক সাবেক চ্যাম্পিয়ন নাওমি ওসাকা। এস্তোনিয়ার আনেত কনতাভেইতকে ৬-৩, ৬-৪ গেমে হারান ২০১৮ আসরের চ্যাম্পিয়ন ওসাকা। নিউইয়র্কের ফ্লাশিং মিডোসে রোববার রাতে ২০তম বাছাই স্পেনের পাবলো কারেনো বুস্তার বিপক্ষে শেষ আটে ওঠার লড়াইয়ে প্রথম সেটে ৬-৫ গেমে পিছিয়ে পড়ে একটু বেশিই হতাশ হয়ে পড়েছিলেন জোকোভিচ। যেন নিজের প্রতি বিরক্ত হয়ে পকেট থেকে একটি বল বের করে পেছনের দিকে হিট করেন, যা গিয়ে লাগে এক লাইন জাজের গলায়। সঙ্গে সঙ্গে বসে পড়তে দেখা যায় ওই নারী লাইন জাজকে, দ্রম্নত তার দিকে এগিয়ে যান জোকোভিচ এবং ক্ষমা চান। একটু পর সুস্থ হয়ে উঠে দাঁড়ান ওই ম্যাচ অফিসিয়াল। বাটলার ঝড়ে সিরিজ ইংল্যান্ডের ক্রীড়া ডেস্ক ১৯তম ওভারের পঞ্চম বলটি যখন করতে এলেন অ্যাডাম জাম্পা, জয়ের জন্য ৮ বলে ছয় রান দরকার। জস বাটলার আর অপেক্ষায় থাকতে রাজি ছিলেন না। অস্ট্রেলিয়ান লেগস্পিনারকে সোজা তুলে মারলেন-ছয়! সাত বল বাকি থাকতেই ইয়ন মরগানের ইংল্যান্ড ম্যাচ জিতে নিলো ৬ উইকেটে। আগের ম্যাচে রোমাঞ্চকর জয়ের পর এবার ইংল্যান্ড জিতল অনায়াসে। এক ম্যাচ হাতে রেখে নিশ্চিত হয়ে গেল তাদের সিরিজ জয়ও। ব্যাটে-বলে অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে দ্বিতীয় টি২০তে অস্ট্রেলিয়াকে ৬ উইকেটে হারিয়েছে ইংল্যান্ড। তিন ম্যাচ সিরিজে এগিয়ে গেছে তারা ২-০তে। সাউদাম্পটনে রোববার রাতে সফরকারী অস্ট্রেলিয়াকে ১৫৭ রানে আটকে রেখে ইংলিশরা জিতেছে ৭ বল বাকি রেখে। দলকে জেতাতে ৫৪ বলে ৭৭ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকা কিপার ব্যাটসম্যান জস বাটলার হয়েছেন ম্যাচসেরা। ইংল্যান্ডের পেসাররা যথারীতি রেখেছেন বড় অবদান, স্পিনে আদিল রশিদ ছিলেন বরাবরের মতোই কার্যকর। ইয়ন মরগানের নেতৃত্বও আরও একবার ছিল ক্ষুরধার। ক্যারিয়ার সেরা ৭৭ রানের অপরাজিত ইনিংসে রান তাড়ায় দলকে জয়ের ঠিকানায় নিয়ে গেছেন বাটলার।