সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
জানুয়ারিতে জুভেন্টাস ছাড়বেন দিবালা! ক্রীড়া ডেস্ক গত মৌসুমে জুভেন্টাসের সেরা অস্ত্র ছিলেন পাওলো দিবালা। অথচ এবারের সিরি’আয় আজের্ন্টাইন ফরোয়াডের্র চাহিদা যেন কমতে শুরু করেছে! ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর আগমনে তিনি আড়ালে চলে গেছেন। এই কারণেই নাকি আগামী জানুয়ারির দলবদলে তুরিনের ক্লাব ছেড়ে যাবেন দিবালা- এমনটাই দাবি করেছেন তার সাবেক ক্লাব পালেরমোর মালিক মাউরিসিও জাম্পারিনি। ২০১২ সালে দিবালা আজের্ন্টাইন লিগ ছেড়ে ইতালিতে এসেছিলেন পালেরমোতে খেলতে। ইতালিয়ান ক্লাবটিতে তিন মৌসুম কাটিয়ে ২০১৫ সালে তিনি নাম লেখান জুভেন্টাসে। তুরিনোতে আসার পর নিজেকে সুপারস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন এই ফুটবলার। কিন্তু রোনালদোর কারণে আজের্ন্টাইন ফরোয়াডের্ক কোনো কোনো ম্যাচে থাকতে হচ্ছে মূল একাদশের বাইরে। আবার কোনো ম্যাচে বিরতির পর বদলি খেলোয়াড় হিসেবে নামছেন মাঠে। জুভেন্টাসে দিবালার অবস্থা দেখে পালেরমোর মালিকের বক্তব্য, ‘দুই বছর আগে আমি দিবালাকে বাতার্ দিয়েছিলাম ইতালি নয়, তুমি স্পেনে যাও। সে চলে যাবে, কারণ তাতে জুভেন্টাস ১২০ মিলিয়ন ইউরো পাবে। আমার মনে হয়, জানুয়ারিতে সে স্পেনে চলে যাবে। স্পেন ও ইংল্যান্ড থেকে প্রস্তাব আছে ওর।’ ২০২৮ ইউরো আয়োজনে চোখ স্পেনের ক্রীড়া ডেস্ক ফুটবল বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি স্পেন। তাদের ক্লাব ফুটবলও ইউরোপের শীষর্ পঁাচ লিগের একটি। সেই স্পেনেরই কিনা ১৯৮২ সালের পর বড় কোনো আন্তজাির্তক ফুটবল টুনাের্মন্ট আয়োজন করার সুযোগ হয়নি! কাজেই এবার ইউরোপিয়ান শ্রেষ্ঠত্বের লড়াই ইউরো টুনাের্মন্ট আয়োজন করার পরিকল্পনা নিচ্ছে দেশটি। তাদের লক্ষ্য ২০২৮ সালের ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের আয়োজক হওয়া। মযার্দার ইউরো টুনাের্মন্টের আয়োজক হতে ইতিমধ্যেই মাদ্রিদে এক আলোচনা সভা সম্পন্ন হয়েছে। সভায় স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ, ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফ্যান্তিনো ও স্প্যানিশ ফেডারেশনের প্রধান লুইস রুবিয়ালেস উপস্থিত ছিলেন। তবে ইউরো ২০২৮ টুনাের্মন্ট আয়োজনে প্রতিবেশি পতুর্গালকেও সহ-আয়োজক হিসেবে রাখতে আগ্রহী ২০১০ বিশ্বকাপজয়ীরা। ২০২২ এ কাতারের পর ২০২৬ বিশ্বকাপের আয়োজক হবে যৌথভাবে কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র আর মেক্সিকো। ইউরো ২০২৪ এর আয়োজক হবে জামাির্ন কিংবা তুরস্ক। তাই বড় টুনাের্মন্টের আয়োজক হতে এর পরের সময়গুলোতে চোখ রাখতে হচ্ছে স্পেনকে। তারা পাখির চোখ করেছে ২০৩০ ফিফা বিশ্বকাপকেও। যদিও ওই আসরে স্বাগতিক হিসেবে বিশ্বকাপের প্রথম আসরের দুই ফাইনালিস্ট উরুগুয়ে আর আজেির্ন্টনাকে দেখার সম্ভাবনাই বেশি। তাদের সঙ্গে থাকতে পারে প্যারাগুয়েও।