আজকের যায়যায়দিন

বিষয়টি অনুমিতই ছিল। বার্সাগেট কেলেঙ্কারিতে বেকায়দায় ছিলেন বার্সেলোনার সাবেক সভাপতি জোসেপ মারিয়া বার্তোমেউ। তখন থেকেই আলোচনা যেকোনো সময় গ্রেপ্তার হতে পারেন তিনি। অবশেষে তাই হলেন। সোমবার সকালে তাকে গ্রেপ্তার করেছে কাতালুনিয়ার পুলিশ ফোর্স-দ্য মোসেস দ'এস্কুয়াদ্রা। একই দিনে বার্সার ক্লাব অফিসেও তলস্নাশি চালিয়েছে পুলিশ। বার্তোমেউ ছাড়া ক্লাবের আরও চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মাঝে অন্যতহলেন বার্সেলোনা সিইও অস্কার গারু ও আইনবিষয়ক প্রধান রোমান গোমেজ পন্টি।

স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যজানিয়েছে, সোমবার সকালে বার্সেলোনার নু্য ক্যাম্পে কাতালান পুলিশের একটি দল তলস্নাশি চালায়। সময় তারা গুরুত্বপূর্ণ কিছু নথি জব্দ করে।

জানা গেছে, এক বছর আগের বার্সাগেট কেলেঙ্কারির দায়ে এই তলস্নাশি চালানো হয়। এটি মূলত ক্লাব অফিসিয়ালদের একটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কাজ, যার মাধ্যদেলের প্রাণভোমরা মেসিসহ বর্তমান ও সাবেক অনেক কিংবদন্তি ফুটবলারের নািেমথ্যাচার ছড়ানো হয়েছিল।

এর আগে গত সেপ্টেম্বরে কাতালান পুলিশের একটি তদন্তে বের হয়ে আসে যে বার্সেলোনার কিছু উচ্চপদস্থ কর্তারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ ১৩টি প্রতিষ্ঠানকে কাজে লাগিয়ে মেসিসহ দলের বড় তারকাদের নাআের্থিক দিক দিয়ে মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করেছে।

অঙ্কন-মাহমুদউলস্নাহর ব্যাটে মোহামেডানের জয়

এর মধ্য দিয়ে সমর্থকদের মনে মেসিবিরোধী মনোভাব তৈরি ও তাদের ক্ষমতা আরও শক্ত করাই মূল উদ্দেশ্য ছিল বলে জানা যায়। সে সময় অনেকেই এর বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিলেন। কিছুদিন আগে বার্সেলোনার কিছু কর্মচারী পুনরায় তদন্তের আবেদন করেন। তার পরিপ্রেক্ষিতেই এদিন তলস্নাশি চালানো হয়।