গ্রæপসেরা হওয়ার ম্যাচ মেহেদীদের

প্রকাশ | ২৯ অক্টোবর ২০১৮, ০০:০০

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রথম ম্যাচেই মালদ্বীপকে ৯-০ গোলে গুঁড়িয়ে সেই শঙ্কা দূর করেছে বাংলাদেশ অনূধ্বর্-১৫ দল। আর তাই রোববার অনুশীলনে দারুণ ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন মেহেদী হাসানরা। আজ তারা স্বাগতিক নেপালের বিপক্ষে গ্রæপ পবের্র দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামবে Ñওয়েবসাইট
দলগঠন প্রক্রিয়ায় অনেকটা সময় কেটে যাওয়ায় প্রস্তুতিটা ভালো হয়নি। তাই শঙ্কা ছিল দলটির সামথর্্য নিয়ে। শনিবার মালদ্বীপকে ৯-০ গোলে গুঁড়িয়ে সেই শঙ্কা দূর করেছে বাংলাদেশ অনূধ্বর্-১৫ দল। ওই এক জয়েই ‘এ’ গ্রæপ থেকে অনূধ্বর্-১৫ সাফের সেমিফাইনাল নিশ্চিত হয়ে গেছে মেহেদী হাসানের দলের। স্বাগতিক নেপালের বিপক্ষে গ্রæপপবের্র আজকের ম্যাচটি তাই এক অথের্ আনুষ্ঠানিকতার। তবে এই ম্যাচের ফলেই নিধাির্রত হবে গ্রæপসেরা হয়ে কোন দল খেলবে শেষ চারে। গ্রæপসেরা হওয়ার লক্ষ্যে ম্যাচটিকে তাই যথেষ্টই গুরুত্বসহকারে নিয়েছে বাংলাদেশ। শনিবারের জয়ের পর দলীয় কোচ মোস্তফা আনোয়ার পারভেজ বাবু জানিয়েছেন, মাঠে পরিকল্পনার সঠিক বাস্তবায়ন করেই তার ছেলেরা বড় জয় হাসিল করেছে। তবে এতেই তৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন না তিনি। কারণ, সামনে আরও বড় চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে। পারভেজ সেই চ্যালেঞ্জ জিততে চান। পরিষ্কার ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন, গ্রæপসেরা হয়েই যেতে চান সেমিফাইনালে, ‘আত্মতুষ্টিতে ভোগার সুযোগ নেই। এখনো আমাদের নেপালকে মোকাবেলা করতে হবে, যদিও ইতোমধ্যে আমরা সেমিফাইনালে পেঁৗছে গেছি। আমরা গ্রæপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে পরের পবের্ খেলতে চাই।’ ম্যাচে স্পষ্টতই ফেভারিট বাংলাদেশ। মালদ্বীপকে তারা হারিয়েছে ৯-০ গোলে। ওই দলটির বিপক্ষে নেপাল জিতেছে ৪-০ ব্যবধানে। আপাতত গোল ব্যবধানে এগিয়ে টেবিলের শীষের্ বাংলাদেশ। আজকের ম্যাচে তাই ড্র করতে পারলেও গ্রæপসেরা হবে পারভেজ বাবুর শিষ্যরা। তবে দলটি চোখ রাখছে জয়ে। যদিও স্বাগতিক হওয়ায় নেপালকে যথেষ্টই সমীহ করছেন কোচ পারভেজ বাবু, ‘নেপাল শক্তিধর দল। তাদের সক্ষমতা আমরা জানি। তাদের হারাতে আমরা আমাদের সেরাটা দিয়েই খেলার চেষ্টা করব।’ আজ বাংলাদেশ সময় দুপুর পৌনে ৩টায় আনফা কমপ্লেক্স মাঠে নেপালের মুখোমুখি হওয়ার আগে রোববার কঠোর অনুশীলনে নিজেদের ভালোভাবে ঝালিয়ে নিয়েছে মেহেদী-নিহাতরা। গ্রæপসেরা হওয়ার প্রত্যাশা ব্যক্ত করা দলপতি মেহেদীর ভাষ্য, ‘হ্যঁা, বড় জয় পেয়ে আমরা খুশি। তবে আমরা গ্রæপসেরা হতে চাই। এ জন্য আমাদের কঠোর পরিশ্রম চালিয়ে যেতে হবে।’