সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২০ নভেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
কন্যা সন্তানের বাবা হলেন তামিম ক্রীড়া প্রতিবেদক দ্বিতীয় সন্তানের বাবা হবেন বলেই ভারত সফরে যাননি তামিম ইকবাল। এ সময় স্ত্রীর পাশে থাকাকে দায়িত্ব বলে মনে করেছিলেন দেশসেরা এই বাঁহাতি ওপেনার। মঙ্গলবার তামিম নিজের ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুকের অফিসিয়াল অ্যাকাউন্টে ছবি পোস্ট দিয়ে কন্যা সন্তানের বাবা হওয়ার সুখবরটি জানিয়েছেন। মেয়ের ছবি পোস্ট না দিলেও ছবিতে ছিল শুধু কন্যা সন্তানের নাম-আলিশবা ইকবাল খান। ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতাল থেকে সেই ছবি পোস্ট দেওয়ার পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিনন্দনের জোয়ারে ভাসছেন তামিম। আসলে বাঁহাতি ওপেনারের কথা থেকেই বোঝা যায়, এবার কন্যা সন্তানের বাবা হয়েছেন তামিম। মা আয়েশা সিদ্দিকা ইকবালের সঙ্গে মিলিয়ে যার নাম রাখা হয়েছে আলিশবা ইকবাল খান। এর আগে ২০১৬ সালে এই দম্পতি প্রথম পুত্রসন্তান জন্ম দিয়েছিলেন। নাম তার আরহাম ইকবাল খান। দ্বিতীয় সন্তানের মুখ দেখার জন্যই চলতি ভারত সফর থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলেন তামিম। আর ওই সময় নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার কারণটি ফেসবুকেই ব্যাখ্যা করেন তামিম। সেখানে লিখেছিলেন, 'আপনারা জানেন, পারিবারিক কারণে ভারত সফর থেকে আমি বিরতি নিয়েছি। আর তাই এই সিরিজে খেলতে না পেরে আমি নিজেও ভীষণ হতাশ।' তামিম ব্যক্তিগত কারণটি পরিষ্কার করে বলেছিলেন, 'আমি ও আমার স্ত্রী আমাদের দ্বিতীয় সন্তানের অপেক্ষায় দিন গুনছি। আমার স্ত্রীর শারীরিক অবস্থার কারণে আমাদের ধারণার চেয়ে একটু বেশি সময় ওকে হাসপাতালে থাকতে হচ্ছে। আমার মনে হয়েছে, এই সময়ে ওর পাশে আমার থাকা উচিত। এজন্যই ছুটি নিতে হয়েছে। এমনিতেই পরিবার থেকে অনেকটা সময় আমরা দূরে থাকি, তাদের প্রাপ্য সময়টুকু দিতে পারি না। আমাদের পরিবারের সদস্যরা অনেক ত্যাগ স্বীকার করেন। অন্য অনেক সময় না পারলেও জীবনের এই সময়গুলোতে অন্তত পরিবার আমাকে পাশে চাইতেই পারে।' পেসার শহীদের বিরুদ্ধেও গুরুতর অভিযোগ ক্রীড়া ডেস্ক জাতীয় লিগের ম্যাচে সতীর্থ খেলোয়াড়কে মারধর করে ৫ বছর নিষিদ্ধ হয়েছেন পেসার শাহাদাত হোসেন রাজিব। ওই ঘটনার শুরুটা করেছিলেন ঢাকা বিভাগের আরেক পেসার মোহাম্মদ শহীদ। অভিযোগ উঠেছে রোববার খুলনার মাঠে জাতীয় লিগের ম্যাচ চলাকালীন শহীদই প্রথম সতীর্থ খেলোয়াড় আরাফাত সানি জুনিয়রকে ধাক্কা দেন। পরে শাহাদাত এসে ওই স্পিনারের গায়ে হাত তোলেন। বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটির তদন্তে উঠে এসেছে এ তথ্য। সতীর্থ খেলোয়াড়কে ধাক্কা দেয়ার অপরাধে ম্যাচ রেফারি শহীদের ম্যাচ ফি'র ৫০ শতাংশ জরিমানা করেন। বিসিবির টেকনিক্যাল কমিটি অবশ্য এটিকে খুবই লঘু শাস্তি হিসেবে বিবেচনা করছেন। কমিটির প্রধান মিনহাজুল আবেদীন নান্নু মনে করেন, শৃঙ্খলাভঙ্গের শাস্তি শুধু জরিমানা হতে পারে না। তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন শহীদের ওপরও নামতে পারে বড় শাস্তির খড়্‌গ।