সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১১ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
ঢাকায় আন্তর্জাতিক ব্যাডমিন্টন উদ্বোধন ক্রীড়া প্রতিবেদক বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের আয়োজনে ইউনেক্স সানরাইজ বাংলাদেশ ইন্টারন্যাশনাল ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়েছে। মঙ্গলবার রাজধানীর তাজউদ্দীন আহমদ ইনডোর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ঘোষণা করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সভাপতি ও তথ্য সচিব মো. আবদুল মালেক। এ টুর্নামেন্টে আমেরিকা অস্ট্রেলিয়াসহ মোট ১৯টি দেশের ১৬৮ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করবে। এটি দেশের ব্যাডমিন্টনের ইতিহাসে সব থেকে বড় আয়োজন। অনুষ্ঠানে আকাশ ডিটিএইচ-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফয়সাল হায়দার, ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আমির হোসাইন বাহার উপস্থিত ছিলেন। প্রতিযোগিতাটি ১৫ ডিসেম্বর শেষ হবে। বিপিএলে ফিক্সিংয়ের কথা স্বীকার করলেন জামশেদ ক্রীড়া ডেস্ক বিপিএলে ফিক্সিংয়ের ক্ষেত্রে এর আগেও উঠেছিল নাসির জামশেদের নাম। তবে সবসময় অস্বীকার করে এসেছেন সব। অবশেষে নিজের দোষ স্বীকার করে নিয়েছেন এই পাকিস্তানি ব্যাটসম্যান। শুধু বিপিএল নয়, পাকিস্তান সুপার লিগেও (পিএসএল) ফিক্সিং করার কথা স্বীকার করেছেন তিনি। দুই বছর আগে নাসির জামশেদকে ১০ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এর আগে ২০১৭ সালের ফেব্রম্নয়ারিতে ফিক্সিংয়ের অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন তিনি। বহুদিন পর নিজের এসব অকপটে স্বীকার করলেন এই ব্যাটসম্যান। নাসিরের দেয়া তথ্যানুযায়ী, ২০১৬ সালের বিপিএলে প্রথমবার ফিক্সিং করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু সে যাত্রায় ব্যর্থ হন তিনি। সেই আসরে রংপুর রাইডার্সের হয়ে খেলেছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। কথা ছিল, নির্দিষ্ট একটি রঙের ব্যাটের গ্রিপ লাগানো সহ আরও কিছু শর্ত মেনে মাঠে নামবেন তিনি। তবে কিছু শর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন এ পাকিস্তানি ক্রিকেটার। একই আসরের রংপুর রাইডার্স বনাম বরিশাল বুলসের বিপক্ষে ম্যাচেও ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়েছিলেন জামশেদ। তবে একাদশ থেকে বাদ পড়ায় সে যাত্রায় সফল হননি। কিছু ক্রিকেটারের কাছ থেকে ঘুষ নেয়ার কথাও জানান তিনি। এছাড়া ২০১৭ সালের পিএসএলে ইসলামাবাদ ইউনাইটেড ও পেশোয়ার জালমির মধ্যকার ম্যাচে আবার ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পান জামশেদ। তিনি বলেন, তার স্পট ফিক্সিংয়ের শর্ত ছিল প্রথম দুই বলে কোনো রান করা যাবেনা। নয় ম্যাচ পর জয়ের স্বাদ পেল আর্সেনাল ক্রীড়া ডেস্ক জয়ের স্বাদ যেন ভুলেই গিয়েছিল আর্সেনালের সমর্থকরা। হয় ড্র, নাহয় হার, এভাবেই চলছিল গানার্সদের পথচলা। অবশেষে পরাজয়ের গন্ডি থেকে বের হতে পেরেছে অবামেয়াংয়ের দল। টানা নয় ম্যাচ পর জয় পেয়েছে তারা। ৯ মিনিটের এক ঝড়ে ওয়েস্টহ্যাম ইউনাইটেডকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে আর্সেনাল। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের হিসেবে অবশ্য টানা সাত ম্যাচ জয়ের মুখ দেখেনি আর্সেনাল। সোমবার রাতে প্রথমার্ধে পিছিয়ে পড়েও শেষ পর্যন্ত ৩-১ গোলে জিতেছে দলটি। লন্ডনের ক্লাবটির গোল তিনটি করেন গাব্রিয়েল মার্তিনেলিস্ন, নিকোলা পেপ্পে ও পিয়েরে-এমেরিক অবামেয়াং। ম্যাচের শুরু থেকেই বল দখলে আধিপত্য বিস্তার করেছিল আর্সেনাল। তবে বরাবরের মতোই ছন্দ খুঁজে পাচ্ছিল না দলটি। ঘরের মাঠে শেষ চার ম্যাচে জয়শূন্য ওয়েস্ট হ্যামও প্রথমার্ধে খুব একটা চাপ তৈরি করতে পারেনি। ৩৮ মিনিটে জটলা থেকে হঠাৎ গোলে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। আঞ্জেলো ওগবোন্নার হেড আর্সেনাল ডিফেন্ডার এইন্সলি নাইলসের গায়ে লেগে দিক পাল্টে জালে জড়ায়। প্রধমার্ধে ১-০ গোলে পিছিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় আর্সেনাল। দ্বিতীয়ার্ধে সমতায় ফেরে আর্সেনাল। সেয়াদ কোলাশিনাচের দারুণ পাস ডি-বক্সে পেয়ে নিখুঁত শটে ঠিকানা খুঁজে নেন তরুণ ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড মার্তিনেলিস্ন। এরপরই যেনো পাল্টে যায় আর্সেনালের চেহারা। খুব দ্রম্নত আদায় করে নেয় আরো দুই গোল। ম্যাচের ৬৬তম মিনিটে ডান দিক দিয়ে ডি-বক্সে ঢুকে বাঁ পায়ের কোনাকুনি শটে দলকে এগিয়ে নেন পেপে। এই ফরোয়ার্ডের ক্রসেই দারুণ এক ভলিতে স্কোরলাইন ৩-১ করেন অবামেয়াং।