সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ১৬ আগস্ট ২০১৮, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ গ্যারি স্টিড ক্রীড়া ডেস্ক নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের নতুন কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন গ্যারি স্টিড। মাইক হেসনের উত্তরসূরি হিসেবে বুধবার সাবেক এই টেস্ট ক্রিকেটারকে দুই বছরের চুক্তিতে নিয়োগের ঘোষণা দেয় নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোডর্ (এনজেডসি)। ৪৬ বছর বয়সী স্টিড ১৯৯৯ সালে নিউজিল্যান্ড দল থেকে বাদ যাওয়ার আগে মাত্র পঁাচটি টেস্ট খেলেন। তবে ক্রিকেটার হিসেবে তেমন আলো ছড়াতে না পারলেও কোচ হিসেবে ক্যারিয়ারটা বেশ উজ্জ্বলই তার। ক্যান্টারবুরি ক্লাবকে ২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৭ সালে তিনবার ঘরোয়া শিরোপা জিতিয়েছেন তিনি। শুধু তাই নয়, নিউজিল্যান্ড নারী ক্রিকেট দলেরও কোচ ছিলেন স্টিড। তার আমলেই নারী বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠেছিল নিউজিল্যান্ড। আগামী দিনগুলোতে নিজের পরিকল্পনা নিয়ে স্টিড বলেন, ‘মূল বিষয় হচ্ছে আন্তজাির্তক ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ডকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করা। তবে গত চার-পাঁচ বছরে যা হয়েছে সেগুলো মাথায় রেখে উন্নয়নের জন্য কাজ করে যেতে হবে। কেন উইলিয়ামসনের মতো দলনেতা বøাক-ক্যাপসদের প্রতিষ্ঠিত ও শক্তিশালী দলে পরিণত করেছে। এদের সিরিজ এবং টুনাের্মন্ট জেতার প্রবল আগ্রহ রয়েছে। তাদের অংশ হতে পারা আমার জন্য গবের্র ও সম্মানের। আমি তাদের নিয়ে কাজ করার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি।’ আগামী সেপ্টেম্বরে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে স্টিডের চুক্তির মেয়াদ শুরু হলেও তার প্রথম অ্যাসাইনমেন্ট অক্টোবরে, পাকিস্তানের বিপক্ষে। তাকে কোচ হিসেবে নিয়োগ দিতে পেরে উচ্ছ¡াস প্রকাশ করেছেন নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোডের্র প্রধান নিবার্হী ডেভিড হোয়াইট। অবসর উপভোগ করছেন ডি ভিলিয়াসর্ ক্রীড়া ডেস্ক পেশাদার ক্যারিয়ারে ইতি টেনে অবসরে যাওয়া- এর চেয়ে বেদনাদায়ক আর কি হতে পারে খেলোয়াড়দের জন্য? অবসর পরবতীর্ জীবনে নিজের সোনালি সময়ের অজর্নগুলো নিয়ে তারা ভাবতে থাকেন আর আফসোস করেন। তবে এবি ডি ভিলিয়াসর্ তাদের দলের নয়, সাবেক প্রোটিয়া তারকার কাছে অবসরটাই বেশি উপভোগ্য। গত মে মাসে মাত্র ৩৪ বয়সে হঠাৎ অবসরে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক অধিনায়ক ডি ভিলিয়াসর্। সিদ্ধান্ত কি আবেগের? আন্তজাির্তক ক্রিকেটকে কি এখন মিস করেন তিনি? এমন প্রশ্নে তার পরিষ্কার উত্তর, ‘না, বরং অবসরের সময়টাই উপভোগ করছি আমি।’ তাহলে কি খেলাটা উপভোগ করতেন না ডি ভিলিয়াসর্? করতেন। তবে মানসিক চাপটা বড্ড বেশি পীড়া দিত তাকে। এই প্রসঙ্গে তার অভিমত, ‘একটা সময় এটা নেয়া অসম্ভব হয়ে পড়ে। প্রচুর চাপ সামলাতে হয়, প্রতিদিন-প্রতিক্ষণে। আপনাকে প্রত্যাশার চাপ নিতে হয়- সমথর্কদের, দেশের, কোচের। এটা বিশাল। একজন ক্রিকেটার হিসেবে এটা সব সময়ই মাথায় কাজ করে।’ হারে লংকা সফর শেষ প্রোটিয়াদের ক্রীড়া ডেস্ক টেস্টে ধবলধোলাই দিয়ে শুরু। এরপর টানা তিন জয়ে ওয়ানডে সিরিজ নিজেদের করে নেয়া। তবে শেষ দুই ম্যাচে রীতিমতো নাস্তানাবুদ হতে হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। সফরের একমাত্র টি২০ ম্যাচে তো আরও বড় লজ্জায় ডুবতে হয়েছে প্রোটিয়াদের। ওই লজ্জাতেই শেষ হয়েছে তাদের শ্রীলংকা সফর। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে টি২০ ক্রিকেটে নিজেদের সবির্নম্ন স্কোরে অলআউট হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। পাকিস্তনের বিপক্ষে করা ১০০ রানের চেয়ে দুই রান কমে অথার্ৎ ৯৮ রানে গুটিয়ে যায় জেপি ডুমিনির দল। জবাবে ২৪ বল আর ৩ উইকেট হাতে রেখে জয় তুলে নেন লংকানরা। বলতে গেলে দক্ষিণ আফ্রিকাকে দাঁড়াতেই দেয়নি শ্রীলংকা। স্বাগতিক স্পিনারদের বিষে নীল হয়েছে সফরকারীরা। লক্ষèণ সান্দাকান, আকিলা ধনাঞ্জয়া ও ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার ঘূণির্র সামনে ১৬.৪ ওভারে তারা অলআউট। পরে দুদার্ন্ত বোলিংয়ে প্রোটিয়া বোলাররা চেষ্টা করেছেন। তবে শেষরক্ষা হয়নি। দিনেশ চান্ডিমালের ৩৩ বলে হার না মানা ৩৬ রানের ইনিংস শ্রীলংকাকে পৌছে দিয়েছে জয়ের বন্দরে।