সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ২৯ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
বিসিএলে দল পেলেন না সাব্বির ক্রীড়া প্রতিবেদক অমিত সম্ভাবনা নিয়ে জাতীয় দলে পথচলা শুরু হয় সাব্বির রহমান রুম্মনের। কিন্তু নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি তিনি। বাজে ফর্মের কারণে জায়গা হারিয়েছেন। এবার ঘরোয়া ক্রিকেটেও তার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল দলগুলো। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট লিগ বিসিএলের ড্রাফটে কোনো দলই নিতে চায়নি তাকে। বাজে ফর্মের কারণেই সাব্বিরের প্রতি কোনো দল আগ্রহ দেখায়নি বিসিবি তরফ থেকে জানা গেছে। মূলত জাতীয় লিগের পারফরম্যান্স বিবেচনা করে বিসিএলে খেলোয়াড় বাছাই করা হয়। কিন্তু সেখানে সাব্বিরের পারফর?ম্যান্স ছিল হতাশাজনক। পুরো আসরে মাত্র একটি অর্ধশতক আসে তার ব্যাট থেকে। বঙ্গবন্ধু বিপিএলেও নিজের ছায়া হয়ে খেলেন তিনি। কুমিলস্না ওয়ারিয়র্সের জার্সিতে আসরের শুরুর দিকে দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন তিনি। কিন্তু রানখরায় ভুগতে থাকা এ স্টাইলিশ ব্যাটসম্যান ছিটকে পড়েন একাদশ থেকে। পুরো টুর্নামেন্টে ১১টি ম্যাচ খেলে মাত্র একবার ৫০ এর কোটা পার হতে পারেন এ হার্ডহিটার। সাব্বির ছাড়াও বিসিএলে দল পাননি জাতীয় দলের আরেক সদস্য বাঁহাতি পেসার আবু হায়দার রনি। তবে সবচেয়ে বড় চমক বিপিএলে চট্টগ্রামের হয়ে মাঠ মাতানো মেহেদী হাসান রানার দল না পাওয়া। বিপিএলে ১৮ উইকেট নিয়ে জাতীয় দলে ঢোকারও জোর দাবি জানিয়ে রাখেন তিনি। কিন্তু বিসিএলে রইলেন ব্রাত্য। টিম বাসে ধোনির সিট এখনো খালি থাকে! ক্রীড়া ডেস্ক ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের পর থেকে আর মাঠে দেখা যায়নি মহেন্দ্র সিং ধোনিকে। বিসিসিআইয়ের কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকেও বাদ পড়েছেন। নীল জার্সিতে মহেন্দ্র সিং ধোনির ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন ধোঁয়াশা চলছে তখনই নিউজিল্যান্ডে চাহাল টিভি থেকে এলো নতুন বার্তা। ভারতীয় ক্রিকেট দলের টিম বাসে নাকি এখনো ফাঁকাই পড়ে থাকে ধোনির সিট। মাহিকে সবাই খুব মিস করে। নিউজিল্যান্ড সফরে দুর্দান্ত শুরু করেছে বিরাট কোহলির ভারত। অকল্যান্ডে প্রথম টি২০তে ৬ উইকেটে জয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে জিতেছে ৭ উইকেটে। ফলে ২-০তে এগিয়ে রয়েছে ভারত। বুধবার তৃতীয় টি২০ ম্যাচ খেলতে ভারত এখন হ্যামিল্টনে। অকল্যান্ড থেকে হ্যামিলটনে যাওয়ার সময় টিম বাসে চাহাল টিভির সঞ্চালক যুজবেন্দ্র চাহাল হাজির হয়েছিলেন সবার সঙ্গে আড্ডা দিতে। প্রথমবার নিউজিল্যান্ড সফরে যাওয়া জসপ্রিত বুমরাহকে দিয়ে শুরু। তারপর একে একে ঋশভ পান্ট, মোহাম্মদ শামি, লোকেশ রাহুল, কুলদীপ যাদবের পর শেষে চাহাল বাসের পেছনের কর্নার সিটের পাশে বসে বলতে শুরু করেন, একজন আছে, যে কখনো 'চাহাল টিভি'তে আসেনি। অনেকবারই আসবে বলেছিল। কিন্তু আমিই বলেছিলাম পরে হবে। (ফাঁকা সিটের দিকে নির্দেশ করে) এই সিটে একজন কিংবদন্তি বসতেন। মাহি ভাই! এখন আর এখানে কেউ বসে না। আমরা সবাই উনাকে মিস করি। গিলক্রিস্টের রেকর্ড ভাঙলেন ডি কক ক্রীড়া ডেস্ক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট, মার্ক বাউচারদের মতো কিংবদন্তিদের টপকে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন দক্ষিণ আফ্রিকার উইকেটরক্ষক কুইন্টন ডি কক। সবচেয়ে কম টেস্টে ২০০ ডিসমিসালের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন ডি কক। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে যাচ্ছেতাইভাবে সিরিজ হেরেছে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা। টেস্ট সিরিজে পাত্তাই পেল না প্রোটিয়ারা। দল হারলেও সিরিজের চতুর্থ ও শেষ টেস্টে দারুণ রেকর্ডটি গড়লেন ডি কক। টেস্টের প্রথম ইনিংসে গস্নাভস হাতে ৩টি ক্যাচ নেন তিনি। দ্বিতীয় ইনিংসে তার গস্নাভসে ধরা পড়েন ৪ ইংলিশ ক্রিকেটার। দুই ইনিংসে ৭টি ক্যাচ নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটের ১৪৩ বছরের ইতিহাসে দ্রম্নততম ২০০ ডিসমিসালের মালিক হয়ে যান ২৭ বছর বয়সি এ ক্রিকেটার। মাত্র ৪৫ ম্যাচেই এই মাইলফলক স্পর্শ করেছেন তিনি। এর আগে রেকর্ডটি ছিল অস্ট্রেলিয়ার সর্বকালের অন্যতম সেরা উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান অ্যাডাম গিলক্রিস্টের দখলে। তিনি রেকর্ডটি ছুঁয়েছিলেন ৪৭ টেস্টে। ডি ককের ২০২ ডিসমিসালের মধ্যে ১৯১টি ক্যাচ। আর ১১টি স্ট্যাম্পিং। দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট ইতিহাসে ২০২টি ডিসমিসাল নিয়ে ডি কক রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে। তার স্বদেশি মার্ক বাউচার ২০০ ডিসমিসালের মাইলফলক স্পর্শ করেন ৫২ টেস্টে। ক্যারিয়ার শেষে তার নামের পাশে ৫৫৫টি ডিসমিসাল। বর্তমান উইকেটরক্ষকদের মধ্যে ডিসমিসালের সংখ্যায় ডি কক আছেন দ্বিতীয় স্থানে।