‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ খ্যাত প্রযুক্তি পণ্য ও খুচরা যন্ত্রাংশ রপ্তানির মাধ্যমে ২০২৮ সালের মধ্যে ১ বিলিয়ন মাকির্ন ডলার আয়ের টাগের্ট নিয়েছে দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণে আন্তজাির্তক ব্যবসা ইউনিটকে শক্তিশালী করা হয়েছে। ইউরোপ, আমেরিকার মতো উন্নত দেশগুলোতে নিজস্ব অফিস স্থাপনের পাশাপাশি নিয়োগ দিচ্ছে বিশ্ব ইলেকট্রনিক্স বাজারের বিপণন বিশেষজ্ঞদের। নিয়মিত অংশ নিচ্ছে উন্নত দেশগুলোর বিভিন্ন আন্তজাির্তক মেলায়। সেই সঙ্গে গেøাবাল আরএনডি ও ডিজাইন সেন্টার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানটি।
সূত্রমতে, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটনের সুবিশাল পণ্য উৎপাদন কারখানা পরিদশর্ন করছেন। তারা ওয়ালটনের তৈরি উদ্ভাবনী ডিজাইন ও উচ্চ গুণগত মানের কম্প্রেসার, ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনারসহ বিভিন্ন পণ্য দেখে সন্তুষ্ট হচ্ছেন। অনেকেই ইতোমধ্যে ওয়ালটনের সঙ্গে দীঘের্ময়াদি ব্যবসায়িক সম্পকর্ স্থাপনের আগ্রহ দেখিয়েছেন।
জামাির্ন, যুক্তরাজ্য, চীন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, তাইওয়ান, থাইল্যান্ডসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গেøাবাল আরএনডি সেন্টারের পাশাপাশি শাখা অফিস স্থাপন করছে ওয়ালটন। সেই সঙ্গে নিয়োগ দিচ্ছে বিভিন্ন দেশের বিপণনে দক্ষ কমীের্দর। যারা বিশ্ববাজারে ওয়ালটন তথা বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে।
ওয়ালটনের আন্তজাির্তক ব্যবসা ইউনিটের প্রধান এডওয়াডর্ কিম বলেন, বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়িক অংশীদারদের সঙ্গে টেকসই সম্পকর্ স্থাপনের মাধ্যমে আন্তজাির্তক বাজারে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের দীঘের্ময়াদি উপস্থিতি নিশ্চিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।
