সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ০১ জানুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
বিস্কুট উৎপাদনে যাচ্ছে মুন্নু সিরামিক যাযাদি রিপোটর্ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মুন্নু সিরামিকস নতুন বিস্কুট ফ্রাইং রোলার ক্লিন মেশিন কিনেছে। ইতোমধ্যে কোম্পানিটির নতুন ব্রান্ডের মেশিন কোম্পানিটির কারখানা ইসলামপুর, ধামরাইয়ে পৌঁছেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, মদিনা টেকনোলজি থেকে কোম্পানিটি বিস্কুট ফ্রাইং রোলার কিনেছে। বতর্মানে মেশিন স্থাপনের কাজ চলছে। মেশিন স্থাপন হলে কোম্পানির উৎপাদন দ্বিগুণ হবে। আর রপ্তানি ও অভ্যন্তরীণ বাজারে ব্যাপক চাহিদা থাকায় কোম্পানির টানর্ওভারও বাড়বে। ৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত হিসাব বছরে মুন্নু সিরামিকের পরিচালনা পষর্দ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর পুরোটাই বোনাস লভ্যাংশ। আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১১ পয়সা। আর শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৯১ টাকা ৪৬ পয়সা। আর প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর ’১৮) কোম্পানির ইপিএস হয় ৩ টাকা ৪৬ পয়সা। যা এর আগের বছর ছিল ২০ পয়সা। ১৯৮৩ সালে তালিকাভুক্ত কোম্পানির মোট শেয়ারের ৬২.৪০ শতাংশই রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে। বাকি শেয়ারের ৯.১৫ শতাংশ রয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে, বিদেশি বিনিয়োগকারীর কাছে দশমিক ১২ শতাংশ। আর ২৮.৩৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। ১৬% বিদেশি লেনদেন কমেছে ডিএসইতে যাযাদি রিপোটর্ ২০১৮ সালে পুঁজিবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের লেনদেনের পরিমাণ কমেছে। বছরের শুরুতে নিট বিনিয়োগের পরিমাণ কিছুটা বাড়লেও পরবতীের্ত সেটা আর চলমান থাকেনি। আলোচ্য বছরে বিদেশি পোটের্ফালিওতে মোট লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৫৮৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা। যা এর আগের বছর ছিল ১১ হাজার ৪৪৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। সেই হিসাবে বিদেশি পোটের্ফালিওতে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে ১ হাজার ৮৬২ কোটি ২ লাখ টাকা বা ১৬.২৬ শতাংশ। এ বছরে যে পরিমাণ বিদেশি লেনদেন হয়েছে; তা মোট লেনদেনের ৬.৩২ শতাংশ। ২০১৮ সালে বিদেশি পোটের্ফালিওতে ক্রয়কৃত সিকিউরিটিজের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৪৯৬ কোটি ২৪ লাখ টাকা। আর বিদেশি পোটের্ফালিওতে বিক্রয়কৃত সিকিউরিটিজের পরিমাণ ছিল ৫ হাজার ৮৯ কোটি ৭১ লাখ টাকা। ২০১৭ সালে বিদেশি পোটের্ফালিওতে ক্রয়কৃত সিকিউরিটিজের পরিমাণ ছিল ৬ হাজার ৫৭৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা। আর বিদেশি পোটের্ফালিওতে বিক্রয়কৃত সিকিউরিটিজের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৮৭১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। আজ যমুনা অয়েলের লেনদেন চালু যাযাদি রিপোটর্ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের যমুনা অয়েল কোম্পানি লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন রেকডর্ ডেটের পর আজ মঙ্গলবার চালু হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, গত ২৭ ডিসেম্বর, বৃহস্পতিবার এ কোম্পানির বাষির্ক সাধারণ সভা (এজিএম) সংক্রান্ত রেকডর্ ডেটের কারণে লেনদেন স্থগিত রাখা হয়। রেকডর্ ডেটের পর আগামীকাল কোম্পানির শেয়ার লেনদেন স্বাভাবিক নিয়মে চলবে। ডিএসইর রাজস্ব সংগ্রহে ভাটা যাযাদি রিপোটর্ সরকারের রাজস্ব অজের্ন পুঁজিবাজারের ভূমিকা রয়েছে বেশ। তবে এবার প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) থেকে সরকারের রাজস্ব আদায় আগের বছরের চেয়ে কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, ২০১৭-১৮ অথর্বছরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে সরকার রাজস্ব আহরণ করে ২৩৭ কোটি ৪৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ব্রোকারেজ হাউসগুলো থেকে উৎসে কর বাবদ আহরণ করা হয়েছে ১৫৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা। এছাড়া স্পন্সর এবং প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি থেকে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৭৪ কোটি ১২ লাখ টাকা এবং শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার বিক্রি বাবদ মূলধনী আয়ের ওপর থেকে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৪ কোটি ৩৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা। আগের ২০১৬-১৭ অথর্বছরের রাজস্ব আদায় হয়েছিল ২৪৭ কোটি ৭৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ব্রোকারেজ হাউস থেকে উৎসে কর বাবদ রাজস্ব আদায় হয়েছে ১৮০ কোটি ৪৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা। স্পন্সর এবং প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি থেকে ৬২ কোটি ২৩ লাখ ২০ হাজার টাকা এবং শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ার বিক্রি বাবদ মূলধনী আয় থেকে ১ কোটি ৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। সরকার তিনভাবে পুঁজিবাজার থেকে রাজস্ব আদায় করে থাকে। এর মধ্যে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর ৫৩ বিবিবি ধারা অনুযায়ী ব্রোকারেজ হাউস থেকে, আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪-এর ৫৩এম ধারা অনুযায়ী স্পন্সর ও প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রি থেকে এবং ইনকাম ট্যাক্স অডির্ন্যান্স ১৯৮৪ সেকশন ৫৩-এন অনুযায়ী মূলধনী আয় থেকে রাজস্ব আদায় করে থাকে।