দেশে তৈরি বিশ্বমানের লিফট বিক্রি করছে ওয়ালটন

প্রকাশ | ১৩ জানুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
শুক্রবার সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান নামের একজন গ্রাহকের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ালটনের তৈরি ৪ জন প্যাসেঞ্জার ধারণক্ষমতার এলিভেটর হস্তান্তর করা হয়
দেশেই বিশ্বমানের এলিভেটর বা লিফট তৈরি করছে ওয়ালটন। লিফট তৈরিতে ওয়ালটন অনুসরণ করছে ইউরোপীয় প্রযুক্তি ও মান। নিজস্ব চাহিদা মিটিয়ে বাণিজ্যিকভাবে এলিভেটর বিক্রি শুরু করেছে দেশের ইলেকট্রনিক্স বাজারের শীষর্ এই প্রতিষ্ঠান। শুক্রবার সৈয়দ মোস্তাফিজুর রহমান নামের একজন গ্রাহকের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ালটনের তৈরি ৪ জন প্যাসেঞ্জার ধারণক্ষমতার এলিভেটর হস্তান্তর করা হয়। তার কাছে ৩০০ কেজি বহনক্ষমতার এলিভেটরটি হস্তান্তর করেন ওয়ালটনের ব্র্যান্ড ডেভেলপ বিভাগের প্রধান চিত্রনায়ক আমিন খান। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের অপারেটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মদ ফিরোজ আলম, শাহাজাদা সেলিম ও সাখাওয়াত হোসেন, ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর সোহেল রানা, ওয়ালটন এলিভেটরের প্রধান নিবার্হী কমর্কতার্ মিঠুন কুমার নন্দী, চিফ অপারেটিং অফিসার সবুজ আলম এবং ক্রেতা মোস্তাফিজুর রহমানের বড় ছেলে সৈয়দ সাঈদ মুনির। ওয়ালটনের ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর সোহেল রানা জানান, দেশেই উচ্চমানের লিফট তৈরির জন্য ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেয় ওয়ালটন। তখন থেকে লিফট তৈরির অবকাঠামো নিমার্ণ, গবেষণা এবং মান উন্নয়ন বিভাগ, ইউরোপিয়ান প্রযুক্তির অত্যাধুনিক মেশিনারিজ স্থাপনে অন্তত ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে ওয়ালটন। লিফট বা এলিভেটরের ডিজাইন, উৎপাদন এবং স্থাপনে নিযুক্ত আছে প্রযুক্তিতে দক্ষ একঝঁাক প্রকোশলী, ডিজাইনার এবং টেকনিশায়ান। এলিভেটর তৈরিতে দুই স্তরের নিরাপত্তা কোড- ইএন ৮১-২০ এবং ইএন ৮১-৫০ অনুসরণ করে ওয়ালটন। চিফ অপারেটিং অফিসার সবুজ আলম জানান, প্যাসেঞ্জার এবং কাগোর্ দুই ধরনের লিফট তৈরি করছে ওয়ালটন। ৪ থেকে ৩৩ জন মানুষ বহনক্ষমতার ওয়ালটন প্যাসেঞ্জার লিফটের ধারণক্ষমতা ৩০০ থেকে ২৫০০ কেজি পযর্ন্ত। আর কাগোর্ লিফটের ধারণক্ষমতা ৮০০ থেকে ৪৫০০ কেজি পযর্ন্ত। ক্রেতার চাহিদা এবং রুচি অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন এবং ধারণক্ষমতার লিফট তৈরি করে দেয় ওয়ালটন। বিজ্ঞপ্তি