সংবাদ সংক্ষেপ

প্রকাশ | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
আগ্রহ হারানোর শীষের্ মেঘনা পেট যাযাদি রিপোটর্ গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর তালিকায় শীষর্ স্থান দখল করেছে ‘জেড’ গ্রæপের প্রতিষ্ঠান মেঘনা পেট। বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে আগ্রহী না হওয়ায় সপ্তাহজুড়েই দাম কমেছে। এতে শেয়ারের দামে বড় ধরনের পতন হয়েছে। দাম কমে যাওয়ার কারণে বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে আগ্রহী না থাকায় সপ্তাহজুড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২১ লাখ ১৫ হাজার টাকা। আর প্রতি কাযির্দবসে গড় লেনদেন হয়েছে ৪ লাখ ২৩ হাজার টাকা। অপরদিকে শেয়ারের দাম কমেছে ২০ দশমিক ১০ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম কমেছে ৪ টাকা ২০ পয়সা। সপ্তাহের শেষ কাযির্দবস শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ার দাম দঁাড়িয়েছে ১৬ টাকা ৭০ পয়সা, যা তার আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ২০ টাকা ৯০ পয়সা। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, এই কোম্পানিটির মোট শেয়ারের ৪০ দশমিক ১৭ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের হাতে। বাকি শেয়ারের মধ্যে ৫৯ দশমিক ৮৩ শতাংশই রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। লোকসানে অ্যাপোলো ইস্পাত যাযাদি রিপোটর্ নতুন প্রকল্পের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করতে না পারায় চলতি হিসাব বছরের প্রথমাধের্ লোকসানে পড়েছে অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড। আগের বছর একই সময়ে মুনাফায় থাকলেও জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে শেয়ারপ্রতি ২৩ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে কোম্পানিটি। অনিরীক্ষিত আথির্ক প্রতিবেদন অনুসারে, ২০১৮-১৯ হিসাব বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে অ্যাপোলো ইস্পাতের শেয়ারপ্রতি লোকসান ২৩ পয়সা, যেখানে আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১০ পয়সা। হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৪ পয়সা, যেখানে আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৩ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দঁাড়িয়েছে ১৯ টাকা ৯৭ পয়সা। এর আগে জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭ পয়সা। ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির এনএভিপিএস হয়েছে ২০ টাকা ১০ পয়সা। ৩০ জুন সমাপ্ত ২০১৮ হিসাব বছরের জন্য ৩ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছে অ্যাপোলো ইস্পাত। সমাপ্ত বছরে এর ইপিএস হয়েছে ৫ পয়সা। ২০১৭ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ১০ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি। সে হিসাব বছরে এর ইপিএস ছিল ১ টাকা ৩৫ পয়সা ও এনএভিপিএস ২২ টাকা ১৫ পয়সা। সপ্তাহে লেনদেনের শীষের্ ছিল যারা যাযাদি রিপোটর্ সপ্তাহ লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের লেনদেনের শীষের্ উঠে এসেছে ইউনাইটেড পাওয়ার। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৫০ লাখ ২৪ হাজার ১২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১৯৩ কোটি ১৫ লাখ ৮ হাজার টাকা। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পযাের্লাচনা করে এ তথ্য পাওয়া যায়। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে প্রিমিয়ার ব্যাংক। কোম্পানিটির ৯ কোটি ৭১ লাখ ৩৪ হাজার ২৫৭টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১৬২ কোটি ১৩ লাখ ১২ হাজার টাকা। গ্রামীণফোন তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির ৩২ লাখ ৯০ হাজার ৯৯৬টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১৩৩ কোটি ৮৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকা। তালিকার চতুথর্ স্থানে রয়েছে ইস্টানর্ হাউজিং। কোম্পানিটির ২ কোটি ৬ লাখ ৩৭ হাজার ২৪২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ১২৯ কোটি ৯ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। ইউনাইটেড ফিন্যান্স তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে। কোম্পানিটির ২ কোটি ৭৫ লাখ ৫৫ হাজার ৯২২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ৮২ কোটি ৩৭ লাখ ৫১ হাজার টাকা। লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- স্কয়ার ফামাির্সউটিক্যালস, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল, প্রভাতি ইন্স্যুরেন্স ও বিবিএস কেবলস। সপ্তাহে দর পতনের শীষের্ ছিল যারা যাযাদি রিপোটর্ সপ্তাহ লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহে টপটেন লুজার বা দর পতনের শীষের্ উঠে এসেছে মেঘনা পেট। সপ্তাহে শেয়ারটির সবোর্চ্চ দর কমেছে ২০ দশমিক ১০ শতাংশ। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পযাের্লাচনা করে এ তথ্য পাওয়া যায়। তথ্য অনুযায়ী, শেয়ারটি সবের্শষ ১৬ টাকা ৫০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সবের্মাট ২১ লাখ ১৫ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ ২৩ হাজার টাকা। লুজারের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এমারেল্ড অয়েল। সপ্তাহে শেয়ারটির সবোর্চ্চ দর বেড়েছে ১৬ দশমিক ২৪ শতাংশ। কোম্পানিটি সবের্শষ ২২ টাকা ৭০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সবের্মাট ৩ কোটি ৫১ লাখ ৬৮ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৭০ লাখ ৩৩ হাজার ৬০০ টাকা।