প্রধান সূচকের সঙ্গে বেড়েছে লেনদেন

প্রকাশ | ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, ০০:০০

যাযাদি রিপোটর্
সপ্তাহের শেষ কাযির্দবস বৃহস্পতিবার (১৪ ফেব্রæয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। মূল্যসূচক ও লেনদেনের পাশাপাশি এদিন ডিএসইতে যে পরিমাণ শেয়ার ও ইউনিটের দাম কমেছে, বেড়েছে তার থেকে বেশি। লেনদেনে অংশ নেয়া ১৬০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে কমেছে ১৪৮টির। আর অপরিবতির্ত রয়েছে ৩৯টির দাম। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বাড়ায় ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় এক পয়েন্ট বেড়ে পঁাচ হাজার ৭৫০ পয়েন্টে দঁাড়িয়েছে। অপর দুটি মূল্যসূচকের মধ্যে ডিএসই শরিয়াহ সূচক আগের দিনের তুলনায় দশমিক ১২ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৩১১ পয়েন্টে দঁাড়িয়েছে। তবে ডিএসই-৩০ আগের দিনের তুলনায় চার পয়েন্ট কমে এক হাজার ৯৯৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে। দিনভর বাজারে লেনদেন হয়েছে ৯৩২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। আগের কাযির্দবসে লেনদেন হয় ৭১৯ কোটি ১৩ লাখ টাকা। সে হিসেবে আগের কাযির্দবসের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ২১৩ কোটি ২৪ লাখ টাকা। টাকার অঙ্কে এদিন ডিএসইতে সব থেকে বেশি লেনদেন হয়েছে ফরচুন সুজের শেয়ার। কোম্পানিটির ৭৫ কোটি দুই লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশনের ৪৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ২০ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ। লেনদেনে এরপর রয়েছে- নূরানী ডাইং, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, এসকে ট্রিমস, মুন্নু সিরামিক, গেøাবাল ইনস্যুরেন্স এবং সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ। অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সাবির্ক মূল্যসূচক সিএসসিএক্স তিন পয়েন্ট কমে ১০ হাজার ৬৫০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। বাজারে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা। লেনদেন হওয়া ২৭০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৩৮টির দাম বেড়েছে। কমেছে ১০৩টির। আর অপরিবতির্ত রয়েছে ২৯টির দাম।