সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ১১ মে ২০১৯, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
চুক্তিতে এন্টিবায়োটিক উৎপাদন করবে ইন্দো-বাংলা যাযাদি রিপোর্ট পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এন্টিবায়োটিক ওষুধ উৎপাদন ও বিপণনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে কোম্পানির নিজস্ব পস্ন্যান্টে এই মুহূর্তে এ ধরনের সুবিধা না থাকায় তারা অন্য একটি ওষুধ কোম্পানির পস্ন্যান্টে তা উৎপাদন করবে। এ লক্ষ্যে ইন্দো-বাংলা ফার্মা সম্প্রতি নিপ্রো জেএমআই ফার্মা লিমিটেডের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে। বৃহস্পতিবার ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালসের পরিচালনা পর্ষদ ওই চুক্তিটি অনুমোদন করেছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে, নিপ্রো জেএমআই ফার্মার পস্ন্যান্টে ইন্দো-বাংলা এন্টিবায়োটিক ওষুধের পাশাপাশি সেফালোস্ফরিন ও পেনিসিলিন জাতীয় ওষুধ উৎপাদন করবে। কোম্পানিটির ভাষ্য ওষুধের বর্ধিত চাহিদা পূরণ করার লক্ষ্যে তারা এই চুক্তিভিত্তিক উৎপাদনে যাচ্ছে। তবে বছরে কী পরিমাণ ওষুধ উৎপাদন করা হবে, কারখানা ব্যবহারের জন্য নিপ্রো ফার্মাকে কী পরিমাণ ভাড়া দিতে হবে তা জানা যায়নি। দর পতনের শীর্ষে যারা যাযাদি রিপোর্ট সপ্তাহ লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহে টপটেন লুজার বা দর পতনের শীর্ষে রয়েছে ইস্টার্ন ব্যাংক। সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চ দর কমেছে ১৩ দশমিক ৬৬ শতাংশ। ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া যায়। তথ্য অনুযায়ী, শেয়ারটি সর্বশেষ ৩৬ টাকা দরে লেনদেন হয়। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৬ কোটি ৭৩ লাখ ৯২ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১ কোটি ৩৪ লাখ ৭৮ হাজার ৪০০ টাকা। লুজারের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এলআর গেস্নাবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান। সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চ দর কমেছে ১১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। কোম্পানিটি সর্বশেষ ৬ টাকা ১০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৪ লাখ ৪২ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৮৮ হাজার ৪০০ টাকা। সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস লুজারের তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর কমেছে ৯ দশমিক ৫৯ শতাংশ। কোম্পানিটি সর্বশেষ ১৩ টাকা ১০ টাকা দরে লেনদেন হয়। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৯ কোটি ২৭ লাখ ৩৫ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১ কোটি ৮৫ লাখ ৪৭ হাজার টাকা। তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বিচ হ্যাচারি, বিডি ফিন্যান্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট, সায়হাম কটন, সোনারগাঁও টেক্সটাইলস, পিপলস ইন্সু্যরেন্স, রূপালী লাইফ ইন্সু্যরেন্স ও জিকিউ বল পেন। দর বাড়ার শীর্ষে যারা যাযাদি রিপোর্ট সপ্তাহ লেনদেন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহে টপটেন গেইনার বা দর বাড়ার শীর্ষে উঠে এসেছে ন্যাশনাল ফিড মিল। সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর বেড়েছে ২৭ দশমিক ৮৪ শতাংশ। ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করে এ তথ্য পাওয়া যায়। তথ্য অনুযায়ী, শেয়ারটি সর্বশেষ ১২ টাকা ৪০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৯ কোটি ৫৪ লাখ ৩১ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ১ কোটি ৯০ লাখ ৮৬ হাজার ২০০ টাকা। গেইনারের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এসএস স্টিল। সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বচ্চ দর বেড়েছে ২৬ দশমিক ৪ শতাংশ। কোম্পানিটি সর্বশেষ ৩৩ টাকা ২০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৩০ কোটি ৫৩ লাখ ৩৪ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৬ কোটি ১০ লাখ ৬৬ হাজার ৮০০ টাকা। অলিম্পিক এক্সেসরিজ গেইনারের তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সপ্তাহে শেয়ারটির সর্বোচ্চ দর বেড়েছে ১১ দশমিক ৮৮ শতাংশ। কোম্পানিটি সর্বশেষ ১১ টাকা ২০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটি সর্বমোট ৪ কোটি ৯২ লাখ ২৭ হাজার টাকা লেনদেন করে। যা গড়ে প্রতিদিন ৯৮ লাখ ৪৫ হাজার ৪০০ টাকা। তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- প্রভাতি ইন্সু্যরেন্স, এস্কয়ার নিট, এফএএস ফিন্যান্স, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং, প্যারামাউন্ট ইন্সু্যরেন্স, কাট্টালি টেক্সটাইল ও ফু-ওয়াং সিরামিক। ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ যাযাদি রিপোর্ট ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে। তবে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে লেনদেন ১১ দশমিক ৯০ শতাংশ বেড়েছে। ডিএসইর সাপ্তাহিক পর্যালোচনা করে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্যমতে, গত সপ্তাহে ডিএসইতে ৫ কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ১৪৪ কোটি ৮১ লাখ ৬৯ হাজার ৮৮০ টাকা। আগের সপ্তাহে ৪ কার্যদিবসে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৫৩৩ কোটি ৩৪ লাখ ২৯ হাজার ২১৫ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৬১১ কোটি ৪৭ লাখ ৪০ হাজার ৬৬৫ টাকা। গেলো সপ্তাহে সব ক্যাটাগরির শেয়ারের লেনদেনে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণ। আলোচ্য সময়ে ডিএসইর মোট লেনদেনে 'এ' ক্যাটাগরির শেয়ারের দখলে ছিল ৮০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। 'এ' ক্যাটাগরিতে শেয়ারের লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৭৩২ কোটি ৮৫ লাখ ৯০ হাজার ৮৮০ টাকার। আগের সপ্তাহে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ২৮৫ কোটি ৫৪ লাখ ৭০ হাজার ২১৫ টাকা। লেনদেনে গেলো সপ্তাহে 'বি' ক্যাটাগরির শেয়ারের অংশগ্রহণ ছিল ১১ দশমিক ২৬ শতাংশ। এসব শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৪১ কোটি ৪৮ লাখ ১ হাজার টাকা, আগের সপ্তাহে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১৪৮ কোটি ৫০ লাখ ২০ হাজার টাকা। সদ্য শুরু হওয়া নতুন কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন আগের সপ্তাহের চেয়ে বেড়েছে। ডিএসইর মোট লেনদেনে 'এন' ক্যাটাগরির অংশগ্রহন ছিল ৭ দশমিক ১৫ শতাংশ। এসব শেয়ারের লেনদেন হয়েছে ১৫৩ কোটি ২৮ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৭৯ কোটি ১৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। ডিএসইর লেনদেনে গেল সপ্তাহে 'জেড' ক্যাটাগরির দখলে ছিল দশমিক ৮০ শতাংশ। এসব শেয়ারের লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৭ কোটি ১৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা, আগের সপ্তাহে এসব শেয়ারের লেনদেন হয়েছে ২০ কোটি ৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। এদিকে, গত সপ্তাহে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে। আলোচ্য সময়ে ৩৫৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে বেড়েছে ১৫২টি, কমেছে ১৭৯টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টি এবং লেনদেন হয়নি ২টি কোম্পানির শেয়ার দর।