১৩ কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

প্রকাশ | ১৭ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০

যাযাদি রিপোর্ট
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ১৩ কোম্পানি। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ : দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২১ টাকা ৮২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১২ টাকা তিন পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৭২ টাকা ২২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৪ টাকা ৪৩ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ৪৮ টাকা ৯০ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩২ টাকা ১৫ পয়সা। আইএফআইসি ব্যংক : দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৫৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৫ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে তিন টাকা ৪৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৬২ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ১৭ টাকা ১২ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৫ টাকা ৩৬ পয়সা। ট্রাস্ট ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা আট পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৩ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৩২ টাকা ৯১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৭ টাকা দুই পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ২৩ টাকা ৩৫ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৯ টাকা ৫২ পয়সা। ঢাকা ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৪ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে দুই টাকা চার পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ টাকা ৬২ পয়সা (লোকসান)। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ২০ টাকা ৪৯ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৯ টাকা ২৫ পয়সা। এবি ব্যাংক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে পাঁচ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৪ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে আট টাকা ৫৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১০ টাকা ৯০ পয়সা (লোকসান)। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ৩১ টাকা ৬৬ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ৩২ টাকা দুই পয়সা। প্রিমিয়ার ব্যাংক : দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৮৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫০ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে এক টাকা ২৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ১৫ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ১৭ টাকা ৯৮ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৫ টাকা ৯ পয়সা। ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংক : দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে দুই টাকা ৮৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৯৭ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিক বা ছয় মাস শেষে (জানুয়ারি-জুন) ইপিএস হয়েছে তিন টাকা ৮৩ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল তিন টাকা ২৫ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে দুই টাকা ৪৯ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল পাঁচ টাকা ১৪ পয়সা (লোকসান)। ২০১৯ সালের ৩০ জুন শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) হয়েছে ৪৯ টাকা ৯৭ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ৪১ টাকা এক পয়সা। লিন্ডে বাংলাদেশ : দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৮ টাকা ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ টাকা ১১ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিক বা ছয় মাস শেষে (জানুয়ারি-জুন) ইপিএস হয়েছে ৩৬ টাকা ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৩০ টাকা ৫৬ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৫৩ টাকা ৩৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৯ টকা ৯০ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ২৯৩ টাকা ৩৪ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ২৫৮ টাকা ৫৩ পয়সা। বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্সু্যরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫০ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৪৭ পয়সা (লোকসান), যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭১ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ১৮ টাকা ৯৯ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ১৮ টাকা দুই পয়সা। জনতা ইন্সু্যরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৪ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৫৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৯ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ১৪ টাকা ৭৭ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ১৪ টাকা ৩০ পয়সা। পূবালী ব্যাংক : দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে এক টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল এক টাকা ৪৩ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে তিন টাকা ৫৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল চার টাকা ৯৪ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ২৭ টাকা ৬৫ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ২৫ টাকা ৭৮ পয়সা। ফিনিক্স ফাইন্যান্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৩ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিক বা ছয় মাস শেষে (জানুয়ারি-জুন) ইপিএস হয়েছে ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৭৬ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৮০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল তিন টাকা ১৫ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ২১ টাকা ২৫ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বরে ছিল ২০ টাকা ৬২ পয়সা। কর্ণফুলী ইন্সু্যরেন্স : দ্বিতীয় প্রান্তিকে ইপিএস হয়েছে ২৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৫ পয়সা। আর প্রথম দুই প্রান্তিক বা ছয় মাস শেষে (জানুয়ারি-জুন) ইপিএস হয়েছে ৬৩ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৬২ পয়সা। দুই প্রান্তিক শেষে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ দাঁড়িয়েছে ৫৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৭৬ পয়সা। ২০১৯ সালের ৩০ জুন এনএভি হয়েছে ২০ টাকা ৫৯ পয়সা, যা ২০১৮ সালের ৩০ জুনে ছিল ১৯ টাকা ৭৮ পয়সা।