৪২৪ কোটি পর্যন্ত রপ্তানি করলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প

প্রকাশ | ২৪ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০

যাযাদি রপিাের্ট
যেসব প্রতিষ্ঠান বছরে পাঁচ মিলিয়ন ডলারের বস্ত্র ও বস্ত্রজাত পণ্য রপ্তানি করবে, কোনো বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন নয় তারা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প হিসেবে বিবেচিত হবে। একই সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের রপ্তানির পরিমাণ শূন্য হলে পরবর্তী বছর নগদ সহায়তার জন্যও বিবেচিত হবে না। বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় ও নীতি বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত সব অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়/প্রিন্সিপাল অফিসে পাঠিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক খাতের (নিট, ওভেন ও সোয়েটার) অন্তর্ভুক্ত সব ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনের নির্দেশনা অনুসারে বর্তমানে যে সব উৎপাদনকারী-রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কোনো অর্থবছরে ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৪২৪ কোটি টাকা প্রায়) পর্যন্ত মূল্যের বস্ত্র/বস্ত্রজাত সামগ্রী রপ্তানি করবে এবং কোনো বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন নয় সেসব প্রতিষ্ঠান পরবর্তী অর্থবছরে ক্ষুদ্র ও মাঝারি বস্ত্র শিল্প হিসেবে সংজ্ঞায়িত হবে। এ বিষয়ে স্পষ্ট করা যাচ্ছে যে, রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের কোনো অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ শূন্য হলে পরবর্তী অর্থবছরে ক্ষুদ্র ও মাঝারি বস্ত্র শিল্প প্রতিষ্ঠান হিসেবে নগদ সহায়তার আবেদন বিবেচনাযোগ্য হবে না।