যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও নির্যাতিতা বীরাঙ্গনাদের সঠিক তালিকা প্রণয়ন করতে হবে : মেজর জেনারেল রুহুল আলম

প্রকাশ | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ২০:৫৯

ফরিদপুর প্রতিনিধি

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতি ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক মেজর জেনারেল (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে এদেশের আপামর মুক্তিকামী মানুষের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছিলাম। শহীদ জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে এই মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করেছিলেন। আমাদের দায়িত্ব জাতির সামনে আমাদেরকে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে হবে। মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও নির্যাতিতা বীরাঙ্গনাদের সঠিক তালিকা প্রণয়ন করতে হবে।

 

 মঙ্গলবার বিকেলে ফরিদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির মিলনায়তনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন সফল ও অর্থবহ করতে বৃহত্তর ফরিদপুরের বিএনপিসহ বীর মুক্তিযোদ্ধা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীনতার সপক্ষের সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। সভা সঞ্চালনা করেন উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব সেলিমুজ্জামান সেলিম।

 

সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার মাশুকুর রহমান মাশুক, গণশিক্ষা বিষয়ক সহ-সম্পাদক আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য শরিয়তপুরের জামাল শরীফ হিরু, ফরিদপুর জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোদাররেস আলী ঈসা, মাদারিপুরের হুমায়ন কবির, মো. আবুল হোসেন, শরিয়তপুরের তাহমিনা আওরঙ্গ, সৈয়দ আলী আহসান আশরাফ, রাজবাড়ী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. লিয়াকত আলী, সাবেক সেক্রেটারী মো. হারুনুর রশীদ, গোপালগঞ্জ জেলা বিএনপির রাফিকুল আলম, যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি মাহবুবুল হাসান পিংকু, মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক অধ্যক্ষ মো. সেলিম মিয়া, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জুলফিকার হোসেন জুয়েল প্রমুখ।

 

বক্তাগণ বলেন, যাচাই-বাছাইয়ের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের হয়রানি করা হচ্ছে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আমাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে মহান মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরা। পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের সময় পালিয়ে যাওয়া বিতর্কিত নেতাদের ইতিহাস সবাইকে জানানো।

 

যাযাদি/ এস