বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে লিমন মোল্লা(১০) নামে এক শিশুকে হত্যার ঘটনায় ১৭ বছরের এক কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ। সে একই গ্রামের জহুরুল কাজীর ছেলে। শিশুটিকে হত্যার ৩দিন পরে তার ঘাতক আটক হলো। নিহত লিমনের মুখ বাঁধা গেঞ্জিটির সূত্র ধরে পুলিশ তার ঘাতককে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করে। সে স্থানীয় রাজৈর নেছারিয়া ফাজিল মাদরাসার ৯ম শ্রেণির ছাত্র।

এ বিষয়ে বাগেরহাট জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন) আজাদ উজ্জামান বেলা ২ টার দিকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, নিহত শিশু লিমনের হত্যাকারিও একজন শিশু। থানার মিশু বান্ধব কর্মকর্তা ও প্রবেশন কর্মকর্তার প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে লিমনকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে। তাই তাকে শিশু আইনের সকল প্রকৃয়া মেনে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তবে, কি কারনে লিমনকে হত্যা করা হয়েছে সে বিষয়ে প্রেসনোটে কিছু উল্লেখ করা হয়নি।

১০০ শয্যায় উন্নিত হচ্ছে আনোয়ারা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স / বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানে জেনারেটর দিচ্ছেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী

গত বৃহস্পতিবার সন্ধা সাড়ে ৭টার দিকে স্থানীয় বাজারে পিতার দোকান থেকে একাকী বাড়িতে যাবার পথে হত্যা করা হয় ৩য় শ্রেণির ছাত্র দোনা গ্রামের এনামুল মোল্লার ছেলে লিমন মোল্লাকে। রাত ১০টার দিকে জহুরুল কাজীর বাড়ির সামনে ডোবায় হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় তার লাশ পাওয়া যায়।

পরদিন শুক্রবার রাতে এ ঘটনায় লিমনের পিতা অজ্ঞাত আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। একটানা ৩দিন অভিযান ও অনুসন্ধানের পরে থানা পুলিশ রবিবার দিবাগত রাতে লিমনের সন্দিগ্ধ হত্যাকারিকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

যাযাদি/ এস