মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

​রহমতপুরে নৌকার নিরঙ্কুশ জয়

বাবুগঞ্জ (বরিশাল) প্রতিনিধি
  ২৯ নভেম্বর ২০২১, ১৮:১১

৩য় ধাপে কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে কোনো ধরনের সহিংসতা ছাড়াই বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুরে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ইভিএম পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার (২৮ নভেম্বর) সকাল ৮টায় শুরু হওয়া এ ভোটগ্রহণ বিরতিহীনভাবে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। রহমতপুর ইউনিয়নে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মৃধা মুহ. আক্তার-উজ-জামান মিলন। তিনি ৬৪৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। রাত ৮:৩০টায় তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. সাইফফুল ইসলাম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তালুকদার মুহাম্মদ ইউনুছ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এসএম খালেদ হোসেন স্বপন ও উপজেলা চেয়ারম্যান কাজী ইমদাদুল হক দুলালসহ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী হাতুড়ি প্রতীক নিয়ে উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সম্পাদক মো. শাহিন হোসেন পেয়েছেন ৩৯৩৩ ভোট। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সরোয়ার মাহমুদ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২০২৭ ভোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুল হাকিম হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ১৩৭৫ ভোট এবং ঘোড়া প্রতীক নিয়ে মোস্তফা কামাল শিকদার পেয়েছেন ৫৭৫ ভোট। রহমতপুর ইউনিয়নে মোট ২১ হাজার ৫৫৩ ভোটারের মধ্যে ১৪ হাজার ৩৯৫ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। এর মধ্যে ৩৯টি ভোট বাতিল হয়েছে।

এদিকে সকাল থেকে শুরু হওয়া রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বিভিন্ন কেন্দ্র ও কেন্দ্রের বাইরে থেকে ৭ বহিরাগত যুবককে আটক করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে আল আমিন নামের এক যুবককে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সমাপ্তি রায়ের ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করা হলে ৭ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোয়েন্দা শাখা) ফরহাদ সরদার জানান, রহমতপুর ইউনিয়নের বাবুগঞ্জ সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র, সিংহেরকাঠী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ও রাজগুরু প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ও তার আশপাশ থেকে ৬ বহিরাগত যুবককে আটক করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে সহিংসতা ছাড়া একটি সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ায় জনগণের মধ্যে আস্থা ফিরে এসেছে বলে স্থানীয়রা জানায়। উল্লেখ্য, ইউনিয়নটিতে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের পরিবেশ তৈরির জন্য উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে মাঠে কঠোর অবস্থানে ছিলেন ৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা ও মেট্রোপলিটন পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা।

৩য় ধাপে কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে কোনো ধরনের সহিংসতা ছাড়াই বাবুগঞ্জ উপজেলার রহমতপুরে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ইভিএম পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২৮ নভেম্বর) সকাল ৮টায় শুরু হওয়া এ ভোটগ্রহণ বিরতিহীনভাবে চলে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। রহমতপুর ইউনিয়নে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মৃধা মুহ. আক্তার-উজ-জামান মিলন। তিনি ৬৪৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। রাত ৮ : ৩০টায় তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা, উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. সাইফুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তালুকদার মুহাম্মদ ইউনুছ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এসএম খালেদ হোসেন স্বপন ও উপজেলা চেয়ারম্যান কাজী ইমদাদুল হক দুলালসহ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী হাতুড়ি প্রতীক নিয়ে উপজেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সম্পাদক মো. শাহিন হোসেন পেয়েছেন ৩৯৩৩ ভোট। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সরোয়ার মাহমুদ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২০২৭ ভোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুল হাকিম হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ১৩৭৫ ভোট এবং ঘোড়া প্রতীক নিয়ে মোস্তফা কামাল শিকদার পেয়েছেন ৫৭৫ ভোট। রহমতপুর ইউনিয়নে মোট ২১ হাজার ৫৫৩ ভোটারের মধ্যে ১৪ হাজার ৩৯৫ জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। এর মধ্যে ৩৯টি ভোট বাতিল হয়েছে। এদিকে সকাল থেকে শুরু হওয়া রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের বিভিন্ন কেন্দ্র ও কেন্দ্রের বাইরে থেকে ৭ বহিরাগত যুবককে আটক করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে আল আমিন নামের এক যুবককে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সমাপ্তি রায়ের ভ্রাম্যমাণ আদালতে সোপর্দ করা হলে ৭ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গোয়েন্দা শাখা) ফরহাদ সরদার জানান, রহমতপুর ইউনিয়নের বাবুগঞ্জ সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র, সিংহেরকাঠী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ও রাজগুরু প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ও তার আশপাশ থেকে ৬ বহিরাগত যুবককে আটক করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে সহিংসতা ছাড়া একটি সুষ্ঠু ভোট অনুষ্ঠিত হওয়ায় জনগণের মধ্যে আস্থা ফিরে এসেছে বলে স্থানীয়রা জানায়। উল্যেখ্য, ইউনিয়নটিতে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের পরিবেশ তৈরির জন্য উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে মাঠে কঠোর অবস্থানে ছিলেন ৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট, জেলা ও মেট্রোপলিটন পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা।

যাযাদি/ এস

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে