মান বেড়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সেবার। যে কারণে দিন দিন বাড়ছে রোগিদের চাহিদা। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় পাল্টে গেছে হাসপাতালের ভেতর ও বাইরের চিত্র। সহজেই পাওয়া যাচ্ছে হাসপাতালে এক সময়ে দেখা না মেলা এ্যাম্বুলেন্সের।
শুরু হয়েছে সিজারিয়ান অপরাশেন। আগের তুলনায় বর্তমানে ভালো সেবা পেয়ে খুশি রোগি ও স্বজনরা। জনবল সংকট আর নানা প্রতিকুলতার মধ্য দিয়েও সেবা দিয়ে যাচ্ছে এই হাসপাতালটি। যে কারণে আগের তুলনায় বর্তমানে রোগী বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। চালু করা হয়েছে সিজারিয়ান অপারেশন।
বিভিন্ন স্থানে বসানো হয়েছে ডাস্টবিন। করা হয়েছে হাসপাতালে ফ্লু কর্ণার স্থাপন।২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ ইং উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃইসরাত জাহান যোগদানের পর তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় পাল্টেছে এই চিত্র। এতে খুশি স্থানীয়রা।সেবার মান অব্যাহত রেখে হাসপাতালটি দেশ সেরার করার আশা চিকিৎসকদের।ডাক্তার ইশরাত জাহানের যোগদানের পরই সিজার অপারেশন চালু, ডেলিভারি রোগীদের যাতায়াতের ফ্রী এম্বুলেন্স সার্ভিস ব্যবস্থা করেন। ডায়াবেটিস হাঁপানি ও উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য এনসিডি কণার স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। হাসপাতালে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে ডিজিটাল হাজিরা পুনরায় স্থাপন করেন।
হাসপাতাল এলাকার বাসিন্দা আবুল খায়ের, কালামিয়া, ফজলুর রহমান জানিয়েছেন, বর্তমানে হাসপাতালের প্রধান কর্মকর্তা যোগদানের পরই যেন হাসপাতালে রূপ পাল্টে গেছে।সিজার অপারেশন চালু করায় ও সেবার মান বৃদ্ধি পাওয়ায় এলাকার লোকজন, রোগীর অভিভাবকরা,এলাকার সচেতন নাগরিকগন আনুষ্ঠানিকভাবে হাসপাতালের প্রধান কর্মকর্তা ডাক্তার ইসরাত জাহান কে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
যাযাদি/এস
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ডাক্তার ইসরাত জাহান জানিয়েছেন, সরকারের দেয়া প্রতিশ্রুতি তিনি বাস্তবায়ন করছেন। তিনি দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন এই হাসপাতালের সেবার মান বৃদ্ধি করতে।