লোটপাট চাঁদাবাজি হলে কঠোর হস্তে দমন করা হবে : ক্যাপ্টেন নিয়ামুল

ছবি: যায়যায়দিন

কোথাও কোন লুটপাট, চাঁদাবাজি হলে কঠোর হস্তে তা দমন করা হবে, আমরা চাই সকলের সহযোগিতায় একটি সুন্দর পরিবেশ ফিরে আসুক, রাষ্ট্রীয় কোন সম্পদের ক্ষতি হলে এটা আবার আমাদেরকেই গড়তে হবে, অতএব এ বিষয়টি সবার মাথায় রাখতে হবে। কোথাও কোন বিশৃংখলার খবর পেলে তাৎক্ষণিক সেনা ক্যাম্পকে অবহিত করবেন, আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।

শনিবার (১১ আগস্ট) হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে বিশেষ আইন শৃংখলা সভায় একথা গুলো বলেন কাপ্টেন নিয়ামুল । 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জুয়েল ভৌমিকের  সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুজিবুল ইসলাম। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন  উপজেলা বিএনপির আহবায়ক এডভোকেট হাবিবুর রহমান, যুগ্ন আহবায়ক সামছুল আলম, মোশাররফ হোসেন বাবুল, কতুব উদ্দিন, ইসমাইল হোসেন সরশ, মাসুদ পারভেজ, মোহন মিয়া, গোলাম মোস্তফা মধু, সদস্য এডভোকেট শিরুল আমীন চৌধুরী, ডা.সফিক। পৌর বিএনপির আহবায়ক জনফুল মিয়া, যুগ্ন আহবায়ক খালেদুর রশীদ ঝলক ও বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামী আজমিরীগঞ্জ উপজেলা শাখার আমীর শোয়েব পাশা, উপজেলা নায়েবে আমীর আব্দুল হাই ও ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি মামুন মিয়া সহ হেফাজত ইসলাম , কওমী উলামা পরিষদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন মিডিয়ায় কর্মরত গণমাধ্যম কর্মী, পুঁজা উদযাপন পরিষদ নেতৃবৃন্দ, উপজেলার বিভিন্ন বাজারের ব্যাবসায়ী নেতৃবৃন্দ, সুশীল সমাজ, ছাত্র-ছাত্রী  শিক্ষকবৃন্দ প্রমুখ।

কাপ্টেন নিয়ামুল আরো বলেন- বিভিন্ন থানা থেকে অস্ত্র খোয়া গেছে, আপনাদের কাছে আমার আহবান থাকবে কারো কাছে কোন অস্ত্র থাকলে  আপনারা নিজ দায়িত্বে  সেনা ক্যাম্পে জমা দিয়ে যাবেন। কিছু দিনের মধ্যে আমরা অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান চালাবো, তখন কারো কাছে অস্ত্র পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর নিজ দায়িত্বে যদি এগুলো জমা দিয়ে যান তাহলে আপনার বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হবে না। আমাদের অস্ত্র জনগনের সম্পদ।

যাযাদি/ এসএম