ঈদের আনন্দে ভাসছে কিশোরগঞ্জের হাওর এলাকার পর্যটকদের মেলা
প্রকাশ | ১৪ জুন ২০২৫, ১৭:৩৯

তীব্র গরম আর রোদ অপক্ষে করে কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর, নিকলী, কুলিয়ারচর, অষ্টগ্রাম ও মিঠাইমন অঞ্চলে বেরিবাধ গুলো সৌন্দর্য উপভোগ করতে ভীড় জমাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা লক্ষাধিক পর্যটক।
আজ রবিবার হাওরের বিভিন্ন উপজেলা গুরে দেখাগেছে এসব এলাকায় পর্যটকদের প্রচন্ড ভীড়।
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর-নিকলী-কুলিয়ারচর-অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট ও মিঠাইমনের জিরো পয়েন্টে পর্যটরা তারা বিভিন্ন নৌকা, ট্রলার ও ফ্রীজ বোর্ড নিয়ে নান্দনিক সৌন্দর্য দেখার জন্য ঈদ পরবর্তী ১০ দিন দরে পরিবার পরিজন নিয়ে আনন্দ গণ মুহুর্ত কাটিয়ে এখন যারযার কর্মস্থলে আজ শনিবার পৌছে যাচ্ছেন।
সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে নিকলী উপজেলার সদর বেড়িবাঁধ, ছাতিরচর করজ বন, বাজিতপুর উপজেলার দিঘীরপার ইউনিয়নের পাটুলী ঘাট, অষ্টগ্রাম উপজেলার জিরো পয়েন্ট থেকে বিভিন্ন স্থানে নৌকা নিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের পর্যটকগণ তাদের আত্মীয় স্বজনদের বাড়িতে বেড়াতে এসে নদী গুলোতে ঘুরে ঘোরে বেড়িয়েছেন।
এ দিকে মিঠাইমন উপজেলার জিরো পয়েন্ট থেকে শুরু করে ঘাগড়া সহ বিভিন্ন মিনি পর্যটক কেন্দ্র গুলোতে ভ্রমন পিপাসুদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। জানাযায় এ বিশাল জল রাশি দিঘন্ত ছুয়া পর্যটকরা দল বেধেঁ শত শত মটর সাইকেল ও প্রাইভেটকার নিয়ে ছুটে আসেন এসব হাওর উপজেলার গুলোতে। কয়েজন পর্যটক এর সাথে আলাপ করে তারা বলেন, এসব হাওর অধ্যুষিত উপজেলা গুলোতে এক ফসলি জমিতে ধান চাষ হয়। এর পরে কৃষক দের আর কোনো কাজ নেই।
এতে স্থানীয় নৌকামাঝি হোটেল রেস্তোরায় মালিক ও শ্রমিকদের প্রচুর রোজগার হয়। কিশোরগঞ্জের দমকল বাহিনীর সহকারী পরিচালক মোফাজ্জল হোসেন জানান হাওরে নৌ দুর্ঘটনায় পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে তৎপর হয়েছে তার বাহিনী। কেউ দুঘর্টনা প্রবলিত হলে সাথে সাথে ঘটনা স্থলে চলে আসেন। জানা যায় এসব দুঘর্টনা প্রায় বছরই নিকলীর বেড়ি বাধেঁ হয়ে থাকে বেশি, এর কারণ এখানে নিরাপত্তা খুবই কম।