২১ বছর বয়সি অ্যান মেরি কোচিতে আইন নিয়ে পড়াশোনা করছেন। এই বয়সে হরেক রকম বিচিত্র শখ থাকে তরুণ-তরুণীদের। কিন্তু মেরির শখের কথা শুনলে চোখ কপালে ওঠে অনেকেরই। কেরালার এরনাকুলম আইন কলেজের ছাত্রী মেরির শখ বাস চালানো! তাই প্রতি রবিবার কক্কনাদ-পেরুমবাদাপ্পু রুটে বাস চালাচ্ছেন তিনি।
গত আট মাস ধরে প্রতি রবিবার কক্কনাদ-পেরুমবাদাপ্পু রুটে বাস চালাচ্ছেন মেরি। শুধু বাসই নয়, লরি কিংবা ট্রাকের মতো যে কোনো ভারী গাড়ি চালাতেও তিনি মারাত্মক পছন্দ করেন বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন মেরি। মেরি জানান, ১৫ বছর বয়স থেকেই মোটরবাইক ও গাড়ি চালানোর শখ তার। বাবার রয়াল এনফিল্ড বাইকেই প্রথম হাতেখড়ি। কিন্তু লাইসেন্স পেতে অপেক্ষা করতে হয় ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত। লাইসেন্স পাওয়ার পর নিজেই গাড়ি চালিয়ে কলেজে যান তিনি।
রবিবার ছাড়া অন্যান্য দিন, কলেজ সেরে ফেরার পথে একটি ফাঁকা বাস নিয়ে ফেরেন তিনি। মেরি জানিয়েছেন, ওই বাসটির মালিক তার প্রতিবেশী। বাসচালক সপ্তাহের অন্যান্য দিন তার কলেজের পাশে একটি পেট্রোল পাম্পে রেখে যান। ফেরার পথে সেই বাস তিনি বাস মালিকের বাড়িতে দিয়ে আসেন। কিন্তু একজন নারীকে বাসচালকের আসনে বসতে দেখে অনেক সময়ে যাত্রীরা ঘাবড়ে যান বলে আক্ষেপ তার। তবে এই ধারণা ক্রমশ পরিবর্তন এসে যাবে বলেও আশা তার।প্রতি রোববার বিনামূল্যে বাস চালান কেরালার ২১ বছর বয়সি আইনের ছাত্রী
২১ বছর বয়সি অ্যান মেরি কোচিতে আইন নিয়ে পড়াশোনা করছেন। এই বয়সে হরেক রকম বিচিত্র শখ থাকে তরুণ-তরুণীদের। কিন্তু মেরির শখের কথা শুনলে চোখ কপালে ওঠে অনেকেরই। কেরালার এরনাকুলম আইন কলেজের ছাত্রী মেরির শখ বাস চালানো! তাই প্রতি রবিবার কক্কনাদ-পেরুমবাদাপ্পু রুটে বাস চালাচ্ছেন তিনি। গত আট মাস ধরে প্রতি রোববার কক্কনাদ-পেরুমবাদাপ্পু রুটে বাস চালাচ্ছেন মেরি। শুধু বাসই নয়, লরি কিংবা ট্রাকের মতো যে কোনো ভারী গাড়ি চালাতেও তিনি মারাত্মক পছন্দ করেন বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন মেরি। মেরি জানান, ১৫ বছর বয়স থেকেই মোটরবাইক ও গাড়ি চালানোর শখ তার। বাবার রয়াল এনফিল্ড বাইকেই প্রথম হাতেখড়ি। কিন্তু লাইসেন্স পেতে অপেক্ষা করতে হয় ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত। লাইসেন্স পাওয়ার পর নিজেই গাড়ি চালিয়ে কলেজে যান তিনি। রোববার ছাড়া অন্যান্য দিন, কলেজ সেরে ফেরার পথে একটি ফাঁকা বাস নিয়ে ফেরেন তিনি। মেরি জানিয়েছেন, ওই বাসটির মালিক তার প্রতিবেশী। বাসচালক সপ্তাহের অন্যান্য দিন তার কলেজের পাশে একটি পেট্রোল পাম্পে রেখে যান। ফেরার পথে সেই বাস তিনি বাস মালিকের বাড়িতে দিয়ে আসেন। কিন্তু একজন নারীকে বাসচালকের আসনে বসতে দেখে অনেক সময়ে যাত্রীরা ঘাবড়ে যান বলে আক্ষেপ তার। তবে এই ধারণা ক্রমশ পরিবর্তন এসে যাবে বলেও আশা তার।